শারদীয় দুর্গাপূজার আজ মহাসপ্তমী
শারদীয়
দূর্গাপূজায় আজ মহাসপ্তমী। রোববার বোধনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে ছয়
দিনব্যাপী বাঙালি হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়
দুর্গাপূজা। রাজধানীসহ সারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপগুলোকে ঘিরে চার
স্তরের নিরাপত্তা কার্যকর করা হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। রাজধানীর বাইরেও
প্রতিটি মণ্ডপে পুলিশ, র্যাব, আনসার ও গোয়েন্দা এবং স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ
দেয়া হয়েছে।
মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির তথ্যমতে ধর্মীয় আচার অনুযায়ী আজ পূর্বাহ্নে দেবীর নবপত্রিকা প্রবেশ স্থাপন ও সপ্তম্যাদি কল্পারম্ভ এবং অপরাহ্নে মহাসপ্তমী বিহিত পূজা। এছাড়া অন্যান্য আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে দুস্থদের মাঝে বস্তা বিতরণ এবং সন্ধ্যায় আরতি প্রতিযোগিতা।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মণ্ডপে মণ্ডপে বেড়েছে দর্শনার্থীদের আনাগোনা। রোববার দেবী দুর্গার বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই শারদীয় দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা।
বুধবার ২১ অক্টোবর মহাষ্টমী। পূর্বাহ্নে মহাষ্টমী বিহিত পূজা, সন্ধিপূজা ও মধ্যাহ্নে মহাপ্রসাদ বিতরণ। বৃহস্পতিবার ২২ অক্টোবর মহানবমী এবং শুক্রবার ২৩ অক্টোবর বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জন ও বিজয়া শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শেষ হবে এই বর্ণিল উৎসব।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ যুগান্তরকে জানান, এবার বিজয়া দশমীর দিনে সন্ধ্যার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জনের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যেহেতু একদিন বাড়িয়ে নেয়া হয়েছে তাই প্রতিমা বিসর্জনে দীর্ঘরাত করা যাবে না। এবার সারা দেশে ২৯ হাজার ৭৪টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২৭ হাজার ৮৫৮। এছাড়া ঢাকায় এ বছর ২২৩টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২১৬টি।
১২ অক্টোবর সোমবার মহালয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে দেবী আগমনের ডামাডোল। মহালয়ায় পিতৃপক্ষ সাঙ্গ করে দেবীপক্ষের দিকে যাত্রা হয় শুরু। এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা দেবীকে পৃথিবীতে আগমনের জন্য আহ্বান জানিয়ে থাকেন। সারা দেশে এখন বইছে উৎসবের আমেজ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, রাজধানীর ২২২টি পূজামণ্ডপ ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা থাকবে। প্রথম স্তরে প্রতিটি মণ্ডপকে ঘিরে আয়োজকদের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী ও পুলিশ থাকবে। দ্বিতীয় স্তরে থাকবে সিসি ক্যামেরা, আর্চওয়ে, মেটাল ডিটেক্টর, স্টিল ক্যামেরা ও মুভি ক্যামেরা নিয়ে বিশেষ টিম। তৃতীয় স্তরে থাকবে গোয়েন্দা পুলিশ সোয়াত, র্যাব। চতুর্থ স্তরে টহল পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, ডগ স্কোয়াড, সোয়াত, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ইত্যাদি। এর বাইরে রয়েছে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে র্যাব এবং পুলিশের রিজার্ভ স্ট্রাইকিং ফোর্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যাতে যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে যেতে পারেন। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসনের চাহিদা অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন মহানগরী ও জেলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদেরও মোতায়েন করা হয়েছে। তারা টহল ও নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত আছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া আগেই সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিটি মণ্ডপে আইনশৃংখলা কমিটি রয়েছে। নিয়োজিত আছে আয়োজকদের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী। বসানো হয়েছে আর্চওয়ে। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে। চালানো হচ্ছে তল্লাশি ও সুইপিং। গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ অন্যান্য আধুনিক নিরাপত্তা উপকরণ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, রাজধানীর পূজামণ্ডপগুলোতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন অফিসারদের তত্ত্বাবধানে পুলিশের ইউনিফরমে ৬ হাজার ১১৩ জন এবং সাদা পোশাকে ৭৫০ জন মোট ৬ হাজার ৮৬৩ জন আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য কর্মরত রয়েছে। তারা পূজার আগে, পূজা চলাকালীন, বিজয় শোভাযাত্রা এবং বিসর্জন পর্যন্ত নিরাপত্তার সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন।
প্রতিটি মণ্ডপে পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ মোতায়েন রয়েছ। এর বাইর রয়েছে আনসার ও র্যাব।
সোমবার দুপুরে বনানী পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে যান র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। এ সময় পূজার নিরাপত্তা তুলে ধরে বলেন, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে র্যাব দেশব্যাপী বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দেশব্যাপী ২৮ হাজারের বেশি পূজামণ্ডপে র্যাবের সাদা পোশাকধারী নিরাপত্তা দল গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রেখেছে। পোশাকেও বিপুলসংখ্যক র্যাব সদস্য নিরাপত্তায় কাজ করছে। প্রতিমা বিসর্জন শেষ না হওয়া পর্যন্ত শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে র্যাবের নিরাপত্তা দল মাঠে থাকবে।
র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, র্যাব আইনশৃংখলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে গোয়েন্দা সরঞ্জাম ব্যবহার করছে। অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এড়াতে র্যাবের স্ট্রাইকিং রিজার্ভ ফোর্স সার্বক্ষণিক স্ট্যান্ডবাই রয়েছে।
পূজামণ্ডপে আগত বিদেশী নাগরিকদের নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দু’জন বিদেশী নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চলছে। আমাদের কাছে দেশী এবং বিদেশী নাগরিক যেই হোক প্রতিটি জীবনই মূল্যবান। র্যাবের মহাপরিচালকের পরিদর্শনের পর দুপুরে একই স্থানে এক সংবাদ সম্মেলনে গুলশান-বনানী সর্বজনীন পূজা পরিষদের সভাপতি সুভাষ চৌধুরী ঘোষ বলেন, ২০০৮ সাল থেকে বনানী মাঠে শারদীয় দুর্গাপূজা পালন করে আসছি। প্রতি বছরের মতো এবারও পাঁচ দিনব্যাপী দুর্গোৎসব চলবে।
সাম্প্রতিক সময়ের কিছু অপ্রীতিকর ঘটনার কারণে আইনশৃংখলা বাহিনীর পক্ষ থেকে হাই অ্যালার্ট সিকিউরিটি জোন হিসেবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মোস্তাক আহমেদ বলেন, এই পূজামণ্ডপে তিন স্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
মহানগর সর্বজনীন পূজা কমিটির তথ্যমতে ধর্মীয় আচার অনুযায়ী আজ পূর্বাহ্নে দেবীর নবপত্রিকা প্রবেশ স্থাপন ও সপ্তম্যাদি কল্পারম্ভ এবং অপরাহ্নে মহাসপ্তমী বিহিত পূজা। এছাড়া অন্যান্য আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে দুস্থদের মাঝে বস্তা বিতরণ এবং সন্ধ্যায় আরতি প্রতিযোগিতা।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন পূজামণ্ডপে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে মণ্ডপে মণ্ডপে বেড়েছে দর্শনার্থীদের আনাগোনা। রোববার দেবী দুর্গার বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এই শারদীয় দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা।
বুধবার ২১ অক্টোবর মহাষ্টমী। পূর্বাহ্নে মহাষ্টমী বিহিত পূজা, সন্ধিপূজা ও মধ্যাহ্নে মহাপ্রসাদ বিতরণ। বৃহস্পতিবার ২২ অক্টোবর মহানবমী এবং শুক্রবার ২৩ অক্টোবর বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জন ও বিজয়া শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শেষ হবে এই বর্ণিল উৎসব।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি কাজল দেবনাথ যুগান্তরকে জানান, এবার বিজয়া দশমীর দিনে সন্ধ্যার মধ্যে প্রতিমা বিসর্জনের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। যেহেতু একদিন বাড়িয়ে নেয়া হয়েছে তাই প্রতিমা বিসর্জনে দীর্ঘরাত করা যাবে না। এবার সারা দেশে ২৯ হাজার ৭৪টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২৭ হাজার ৮৫৮। এছাড়া ঢাকায় এ বছর ২২৩টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, গত বছর এই সংখ্যা ছিল ২১৬টি।
১২ অক্টোবর সোমবার মহালয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে দেবী আগমনের ডামাডোল। মহালয়ায় পিতৃপক্ষ সাঙ্গ করে দেবীপক্ষের দিকে যাত্রা হয় শুরু। এ সময় সনাতন ধর্মাবলম্বীরা দেবীকে পৃথিবীতে আগমনের জন্য আহ্বান জানিয়ে থাকেন। সারা দেশে এখন বইছে উৎসবের আমেজ।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, রাজধানীর ২২২টি পূজামণ্ডপ ঘিরে চার স্তরের নিরাপত্তা থাকবে। প্রথম স্তরে প্রতিটি মণ্ডপকে ঘিরে আয়োজকদের নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী ও পুলিশ থাকবে। দ্বিতীয় স্তরে থাকবে সিসি ক্যামেরা, আর্চওয়ে, মেটাল ডিটেক্টর, স্টিল ক্যামেরা ও মুভি ক্যামেরা নিয়ে বিশেষ টিম। তৃতীয় স্তরে থাকবে গোয়েন্দা পুলিশ সোয়াত, র্যাব। চতুর্থ স্তরে টহল পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, ডগ স্কোয়াড, সোয়াত, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ইত্যাদি। এর বাইরে রয়েছে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে র্যাব এবং পুলিশের রিজার্ভ স্ট্রাইকিং ফোর্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যাতে যে কোনো উদ্ভূত পরিস্থিতিতে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে যেতে পারেন। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসনের চাহিদা অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন মহানগরী ও জেলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদেরও মোতায়েন করা হয়েছে। তারা টহল ও নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত আছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া আগেই সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিটি মণ্ডপে আইনশৃংখলা কমিটি রয়েছে। নিয়োজিত আছে আয়োজকদের স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী। বসানো হয়েছে আর্চওয়ে। মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশি করা হচ্ছে। চালানো হচ্ছে তল্লাশি ও সুইপিং। গুরুত্বপূর্ণ পূজামণ্ডপে সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ অন্যান্য আধুনিক নিরাপত্তা উপকরণ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, রাজধানীর পূজামণ্ডপগুলোতে পুলিশের ঊর্ধ্বতন অফিসারদের তত্ত্বাবধানে পুলিশের ইউনিফরমে ৬ হাজার ১১৩ জন এবং সাদা পোশাকে ৭৫০ জন মোট ৬ হাজার ৮৬৩ জন আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য কর্মরত রয়েছে। তারা পূজার আগে, পূজা চলাকালীন, বিজয় শোভাযাত্রা এবং বিসর্জন পর্যন্ত নিরাপত্তার সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন।
প্রতিটি মণ্ডপে পোশাকে ও সাদা পোশাকে পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ মোতায়েন রয়েছ। এর বাইর রয়েছে আনসার ও র্যাব।
সোমবার দুপুরে বনানী পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে যান র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। এ সময় পূজার নিরাপত্তা তুলে ধরে বলেন, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে র্যাব দেশব্যাপী বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। দেশব্যাপী ২৮ হাজারের বেশি পূজামণ্ডপে র্যাবের সাদা পোশাকধারী নিরাপত্তা দল গোয়েন্দা নজরদারি অব্যাহত রেখেছে। পোশাকেও বিপুলসংখ্যক র্যাব সদস্য নিরাপত্তায় কাজ করছে। প্রতিমা বিসর্জন শেষ না হওয়া পর্যন্ত শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে র্যাবের নিরাপত্তা দল মাঠে থাকবে।
র্যাবের মহাপরিচালক বলেন, র্যাব আইনশৃংখলা বাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করে গোয়েন্দা সরঞ্জাম ব্যবহার করছে। অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা এড়াতে র্যাবের স্ট্রাইকিং রিজার্ভ ফোর্স সার্বক্ষণিক স্ট্যান্ডবাই রয়েছে।
পূজামণ্ডপে আগত বিদেশী নাগরিকদের নিরাপত্তা বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দু’জন বিদেশী নাগরিককে হত্যা করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের তদন্ত চলছে। আমাদের কাছে দেশী এবং বিদেশী নাগরিক যেই হোক প্রতিটি জীবনই মূল্যবান। র্যাবের মহাপরিচালকের পরিদর্শনের পর দুপুরে একই স্থানে এক সংবাদ সম্মেলনে গুলশান-বনানী সর্বজনীন পূজা পরিষদের সভাপতি সুভাষ চৌধুরী ঘোষ বলেন, ২০০৮ সাল থেকে বনানী মাঠে শারদীয় দুর্গাপূজা পালন করে আসছি। প্রতি বছরের মতো এবারও পাঁচ দিনব্যাপী দুর্গোৎসব চলবে।
সাম্প্রতিক সময়ের কিছু অপ্রীতিকর ঘটনার কারণে আইনশৃংখলা বাহিনীর পক্ষ থেকে হাই অ্যালার্ট সিকিউরিটি জোন হিসেবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে।
ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মোস্তাক আহমেদ বলেন, এই পূজামণ্ডপে তিন স্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
No comments