গ্রামের পর গ্রাম ডুবে গেছে, মানুষ ছাদে
টাইফুন কোপ্পুর আঘাতে ফিলিপিন্সে সৃষ্ট ভারি বন্যায় একটি অর্ধনিমজ্জিত বাড়ির ছাদে উঠে আশ্রয় নিচ্ছেন বাসিন্দারা। দেশটির নুয়েভা ইকিজা প্রদেশের শান্তা রোজা শহর থেকে সোমবার তোলা ছবি -এএফপি |
ফিলিপিন্সে
সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো টাইফুন কোপ্পু আঘাত হেনেছে। ঝড়টির প্রভাবে সৃষ্ট
প্রবল বর্ষণে বন্যার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্রামের পর গ্রাম ডুবে গেছে।
ক্রমবর্ধমান জোয়ারে ফসলের মাঠ ভাসছে। ঝড়ের আঘাতে এ পর্যন্ত ১৬ জনের মৃত্যু ও
কয়েক হাজার লোক সাময়িকভাবে গৃহহীন হয়ে পড়েছে। স্থানীয় পানিবন্দি মানুষ
বাড়ির ছাদে আটকা পড়েছে। তারা উদ্ধারকারী দলের জন্য অপেক্ষা করছে। খবর
বার্তা সংস্থা এএফপি’র।
উদ্ধার কর্মকর্তারা জানান, রোববার মন্থরগতিতে অগ্রসর হওয়া টাইফুনটির প্রভাবে তিনটি প্রধান পার্বত্য এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। ম্যানিলার উত্তরাঞ্চলে বিস্তীর্ণ সমতল ধান চাষের এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। আঞ্চলিক উদ্ধারকর্মী নাইজেল লোনটোক বলেন, প্রায় ৭০টি গ্রাম ক্রমবর্ধমান বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়ে গেছে। ‘বন্যার পানি দ্রুতই বেড়ে যাচ্ছে এবং উপদ্রুত এলাকার কোনো কোনো বাসিন্দা বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছেন।’
লোনটোক বলেন, পানিবন্দি হয়ে ঠিক কতজন আটকা পড়েছে তা নিশ্চিতভাবে বলার সময় এখনও না আসলেও ওই গ্রামগুলোতে কয়েক হাজার লোক আটকা পড়ে থাকতে পারে।
ক্যাবানাতুয়ার উপকণ্ঠে অবস্থিত গ্রাম জায়েন বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এখানে বন্যার পানি বেড়ে গিয়ে বাড়ির ছাদে পৌঁছেছে। এটি একটি ধান উৎপাদনকারী অঞ্চল। এখানে প্রায় ৬৭ হাজার মানুষ বাস করে।
সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, টাইফুন যেসব এলাকায় আঘাত হেনেছে সেখানকার প্রায় ২০ হাজার মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। এরা সরকারি স্কুল ও অন্যান্য অস্থায়ী আশ্রয় শিবিরে উঠার চেষ্টা করছে।
রাষ্ট্রীয় আবহাওয়া বিভাগ জানায়, ভোর বেলা কোপ্পু ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে উত্তরাঞ্চলীয় সান্টিয়াগো শহরে আঘাত হেনেছে।
সরকার জানিয়েছে, প্রাকৃতিক এ ভয়াবহ দুর্যোগে ২ জনের মৃত্যু ও ১৯ হাজার লোক গৃহহীন হয়ে অস্থায়ী আশ্রয় শিবিয়ে উঠেছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে রাজধানী ম্যানিলার স্কুলগুলো বন্ধ রয়েছে।
উদ্ধার কর্মকর্তারা জানান, রোববার মন্থরগতিতে অগ্রসর হওয়া টাইফুনটির প্রভাবে তিনটি প্রধান পার্বত্য এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। ম্যানিলার উত্তরাঞ্চলে বিস্তীর্ণ সমতল ধান চাষের এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। আঞ্চলিক উদ্ধারকর্মী নাইজেল লোনটোক বলেন, প্রায় ৭০টি গ্রাম ক্রমবর্ধমান বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়ে গেছে। ‘বন্যার পানি দ্রুতই বেড়ে যাচ্ছে এবং উপদ্রুত এলাকার কোনো কোনো বাসিন্দা বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছেন।’
লোনটোক বলেন, পানিবন্দি হয়ে ঠিক কতজন আটকা পড়েছে তা নিশ্চিতভাবে বলার সময় এখনও না আসলেও ওই গ্রামগুলোতে কয়েক হাজার লোক আটকা পড়ে থাকতে পারে।
ক্যাবানাতুয়ার উপকণ্ঠে অবস্থিত গ্রাম জায়েন বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এখানে বন্যার পানি বেড়ে গিয়ে বাড়ির ছাদে পৌঁছেছে। এটি একটি ধান উৎপাদনকারী অঞ্চল। এখানে প্রায় ৬৭ হাজার মানুষ বাস করে।
সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, টাইফুন যেসব এলাকায় আঘাত হেনেছে সেখানকার প্রায় ২০ হাজার মানুষ তাদের বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। এরা সরকারি স্কুল ও অন্যান্য অস্থায়ী আশ্রয় শিবিরে উঠার চেষ্টা করছে।
রাষ্ট্রীয় আবহাওয়া বিভাগ জানায়, ভোর বেলা কোপ্পু ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে উত্তরাঞ্চলীয় সান্টিয়াগো শহরে আঘাত হেনেছে।
সরকার জানিয়েছে, প্রাকৃতিক এ ভয়াবহ দুর্যোগে ২ জনের মৃত্যু ও ১৯ হাজার লোক গৃহহীন হয়ে অস্থায়ী আশ্রয় শিবিয়ে উঠেছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে রাজধানী ম্যানিলার স্কুলগুলো বন্ধ রয়েছে।
No comments