ইমরান হত্যা মামলায় প্রেমিকা ৩ দিনের রিমান্ডে
প্রেমিকা যুথী ও তার মায়ের সাথে নিহত ইমরান ভূঁইয়া |
নড়াইলের
সীমাখালীতে প্রেমিক ইমরান ভূঁইয়া (২২) হত্যা মামলার অন্যতম আসামি প্রেমিকা
যুথী খানম ও তার মা নাছিমা বেগমের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
গতকাল দুপুরে নড়াইল সদর আমলী আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল
ম্যাজিস্ট্রেট হারুন অর রশীদ শুনানি শেষে তিন দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর
করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার এসআই রাকিব পাঁচ দিনের রিমান্ড
আবেদন করেন। নিহত ইমরান সদর উপজেলার ডৌয়াতলা গ্রামের আবুল হোসেন ভূঁইয়ার
ছেলে।
মামলার বাদি নিহত ইমরানের ভাই আসলাম হোসেন জানান, নড়াইল শহরসংলগ্ন সীমাখালী গ্রামের বাশার মিনার মেয়ে যুথী খানমের সাথে তার ভাই ইমরানের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। আসন্ন ঈদুল আজহার পর তাদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিষয়টি দুই পরিবারের সবাই জানতেন। এরই মধ্যে যুথী তার এক খালাতো ভাইয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক শুরু করে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এ নিয়ে ইমরানের সাথে যুথীর মনোমালিন্য হয়। বিষয়টি মীমাংসার কথা বলে গত ২৫ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে যুথীর খালাতো ভাই সানি ও মামাতো ভাই রফিকুল ইমরানকে বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে প্রেমিকা যুথীদের সীমাখালীর বাড়িতে নিয়ে আসেন। ওই দিন রাতে যুথীদের পরিবারের লোকজন ইমরানকে পিটিয়ে ও গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ^াসরোধ করে হত্যা করে বলে অভিযোগ করা হয়। পরে যুথীদের বাড়ির পাশে একটি মেহগনি গাছে ইমরানকে ঝুঁলিয়ে রাখা হয়। পরের দিন ২৬ আগস্ট দুপুরে ইমরানের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ইমরানের শরীরে ও গলায় একাধিক আঘাত এবং পায়ে সুচ ফোটানোর চিহৃ ও রক্তের দাগ ছিল। এ ঘটনায় প্রেমিকা যুথী খানম, ভাই নাসিম মিনা, মা নাছিমা বেগম, খালাতো ভাই ছানি মল্লিক, রফিকুল ও রাজুসহ অজ্ঞাত আরো কয়েকজনকে আসামি করে নিহত ইমরানের ভাই আসলাম হোসেন নড়াইল সদর থানায় মামলা করেন।
মামলার বাদি নিহত ইমরানের ভাই আসলাম হোসেন জানান, নড়াইল শহরসংলগ্ন সীমাখালী গ্রামের বাশার মিনার মেয়ে যুথী খানমের সাথে তার ভাই ইমরানের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। আসন্ন ঈদুল আজহার পর তাদের বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিষয়টি দুই পরিবারের সবাই জানতেন। এরই মধ্যে যুথী তার এক খালাতো ভাইয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক শুরু করে বলে অভিযোগ রয়েছে।
এ নিয়ে ইমরানের সাথে যুথীর মনোমালিন্য হয়। বিষয়টি মীমাংসার কথা বলে গত ২৫ আগস্ট সন্ধ্যা ৭টার দিকে যুথীর খালাতো ভাই সানি ও মামাতো ভাই রফিকুল ইমরানকে বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে প্রেমিকা যুথীদের সীমাখালীর বাড়িতে নিয়ে আসেন। ওই দিন রাতে যুথীদের পরিবারের লোকজন ইমরানকে পিটিয়ে ও গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ^াসরোধ করে হত্যা করে বলে অভিযোগ করা হয়। পরে যুথীদের বাড়ির পাশে একটি মেহগনি গাছে ইমরানকে ঝুঁলিয়ে রাখা হয়। পরের দিন ২৬ আগস্ট দুপুরে ইমরানের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ইমরানের শরীরে ও গলায় একাধিক আঘাত এবং পায়ে সুচ ফোটানোর চিহৃ ও রক্তের দাগ ছিল। এ ঘটনায় প্রেমিকা যুথী খানম, ভাই নাসিম মিনা, মা নাছিমা বেগম, খালাতো ভাই ছানি মল্লিক, রফিকুল ও রাজুসহ অজ্ঞাত আরো কয়েকজনকে আসামি করে নিহত ইমরানের ভাই আসলাম হোসেন নড়াইল সদর থানায় মামলা করেন।
No comments