ইসলামী ব্যাংকের আরও ২৯ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা
এক
মাসের ব্যবধানে আরও শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশের ইসলামী
ব্যাংকের (আইবিবি) প্রতিষ্ঠাকালীন উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান দুবাই ইসলামিক
ব্যাংক (ডিআইবি)। গতকাল সোমবার বিদেশি এ ব্যাংকটি তাদের হাতে থাকা মোট ৩০
লাখ শেয়ারের মধ্যে ২৯ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছে। দেশের প্রধান
শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এ তথ্য
প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে গত ১০ আগস্ট কোম্পানিটি তাদের হাতে থাকা মোট ৬৭
লাখ শেয়ারের মধ্যে ৩৭ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দেয়। ওই শেয়ার বিক্রি
সম্পন্ন হওয়ার পর গতকাল নতুন করে আরও শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দেওয়া হয়।
এসব শেয়ার বিক্রি সম্পন্ন হলে ডিআইবির হাতে থাকবে ইসলামী ব্যাংকের মাত্র
এক লাখ শেয়ার।
ইসলামী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, পর্যায়ক্রমে ডিআইবি তাদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারই অংশ হিসেবে শেয়ারবাজারের মাধ্যমে ধাপে ধাপে শেয়ার বিক্রি করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও সাতটি দেশের ব্যাংক খাতের বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছে দুবাই ইসলামিক ব্যাংক। এসব বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে ‘ব্যাংক অব খার্তুম’ নামে সুদানের এক ব্যাংকে বিনিয়োগ করবে।
১৯৮৩ সালের শুরুতে দেশি-বিদেশি মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক। ওই বছরের ২৩ মার্চ ৬৮১টি শেয়ার কিনে উদ্যোক্তা হিসেবে যুক্ত হয় ডিআইবি। পরবর্তী সময়ে কয়েক ধাপে অধিকারমূলক (রাইট) শেয়ার কিনে ও বোনাস লভ্যাংশ পেয়ে শেয়ারের পরিমাণ বা বিনিয়োগ বেড়ে যায়।
প্রতিষ্ঠাকালীন বিদেশি উদ্যোক্তাদের মধ্য থেকে ডিআইবি সরে গেলেও এখনো ইসলামী ব্যাংকে সৌদি আরবের ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, কুয়েত ফিন্যান্স হাউস, জর্ডান ইসলামিক ব্যাংক, কাতারের ইসলামিক ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ করপোরেশন, বাহরাইন ইসলামিক ব্যাংকসহ আরও বেশ কিছু বিদেশি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে।
এদিকে, ২৯ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা আসার পরও গতকাল ডিএসইতে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ২ টাকা ১০ পয়সা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ২৮ টাকায়। গত এক মাসের মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ডিআইবি এককভাবে ৬৬ লাখ শেয়ার বিক্রি করেছে। আর এ এক মাসে শেয়ারবাজারে ইসলামী ব্যাংকের প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে পাঁচ টাকা। গত ১০ আগস্ট ডিএসইতে ইসলামী ব্যাংকের প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল প্রায় ২৬ টাকা। ১৬ আগস্ট তা সর্বোচ্চ প্রায় ৩১ টাকায় উঠেছিল।
ইসলামী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, পর্যায়ক্রমে ডিআইবি তাদের হাতে থাকা সব শেয়ার বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারই অংশ হিসেবে শেয়ারবাজারের মাধ্যমে ধাপে ধাপে শেয়ার বিক্রি করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও সাতটি দেশের ব্যাংক খাতের বিনিয়োগ তুলে নিচ্ছে দুবাই ইসলামিক ব্যাংক। এসব বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে ‘ব্যাংক অব খার্তুম’ নামে সুদানের এক ব্যাংকে বিনিয়োগ করবে।
১৯৮৩ সালের শুরুতে দেশি-বিদেশি মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক। ওই বছরের ২৩ মার্চ ৬৮১টি শেয়ার কিনে উদ্যোক্তা হিসেবে যুক্ত হয় ডিআইবি। পরবর্তী সময়ে কয়েক ধাপে অধিকারমূলক (রাইট) শেয়ার কিনে ও বোনাস লভ্যাংশ পেয়ে শেয়ারের পরিমাণ বা বিনিয়োগ বেড়ে যায়।
প্রতিষ্ঠাকালীন বিদেশি উদ্যোক্তাদের মধ্য থেকে ডিআইবি সরে গেলেও এখনো ইসলামী ব্যাংকে সৌদি আরবের ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, কুয়েত ফিন্যান্স হাউস, জর্ডান ইসলামিক ব্যাংক, কাতারের ইসলামিক ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ করপোরেশন, বাহরাইন ইসলামিক ব্যাংকসহ আরও বেশ কিছু বিদেশি সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ রয়েছে।
এদিকে, ২৯ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা আসার পরও গতকাল ডিএসইতে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম ২ টাকা ১০ পয়সা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাড়ে ২৮ টাকায়। গত এক মাসের মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ডিআইবি এককভাবে ৬৬ লাখ শেয়ার বিক্রি করেছে। আর এ এক মাসে শেয়ারবাজারে ইসলামী ব্যাংকের প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে পাঁচ টাকা। গত ১০ আগস্ট ডিএসইতে ইসলামী ব্যাংকের প্রতিটি শেয়ারের দাম ছিল প্রায় ২৬ টাকা। ১৬ আগস্ট তা সর্বোচ্চ প্রায় ৩১ টাকায় উঠেছিল।
No comments