সনদ ছাড়াই দাঁতের চিকিৎসক তাঁরা
ঢাকায় তিন ভুয়া চিকিৎসককে গতকাল রাতে আটক করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। ছবিতে তাঁদের মধ্যে দুজনকে দেখা যাচ্ছে। ছবি: প্রথম আলো |
একজন
মাধ্যমিক পাস। আরেকজনের শিক্ষাগত যোগ্যতা কামিল দ্বিতীয় বর্ষ পর্যন্ত। আর
একজনের শিক্ষাগত কোনো সনদই নেই। তবুও তাঁরা চিকিৎসক। রাজধানী ঢাকায় বসে
দাঁতের চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এমন তিন ভুয়া চিকিৎসককে গতকাল
বৃহস্পতিবার রাতে আটক করেছে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আটক তিনজন হলেন মো. আক্তার হোসেন (৩৮), মো. আবদুল আওয়াল (২৪) ও জিএম ওয়াহিদ (৭০)। আক্তার ও ওয়াহিদকে কারওয়ান বাজার থেকে এবং আবদুল আওয়ালকে পূর্ব তেজতুরী বাজারে নিজেদের চেম্বার থেকে আটক করা হয়।
সনদ ছাড়া চিকিৎসার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করায় আক্তার হোসেনকে দুই বছরের কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা, আবদুল আওয়ালকে এক বছরের কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা এবং জিএম ওয়াহিদকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমান।
ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমানের ভাষ্য, তিন ‘চিকিৎসকের’ মধ্যে আক্তার হোসেন মাধ্যমিক পাস। অথচ তাঁর ভিজিটিং কার্ডে ডিডিটিবিকেপিএল ডিগ্রি উল্লেখ করা ছিল। কারওয়ান বাজার সুপার মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় আল মদিনা ডেন্টাল কেয়ার নামে একটি চেম্বার খুলে দাঁতের চিকিৎসা করছিলেন আক্তার হোসেন। ২০১৪ সালে ৪ সেপ্টেম্বর একই অপরাধে তাঁকে একবার আটক করা হয়। । জামিনে বেরিয়ে আবারও দাঁতের চিকিৎসায় ফিরে যান তিনি।
ঢাকার ১৭৯ পূর্ব তেজতুরী বাজারে শামীম ড্রাগ হাউস নামে একটি চেম্বার রয়েছে আবদুল আওয়ালের। তাঁর পড়াশোনার যোগ্যতা কামিল দ্বিতীয় বর্ষ পর্যন্ত।
অন্যদিকে কারওয়ান বাজার সুপার মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে জিএম ওয়াহিদের ঢাকা ডেন্টাল কেয়ার নামে একটি চেম্বার। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা করছিলেন। তাঁর শিক্ষাগত কোনো সনদই ছিল না।
আটক তিনজন হলেন মো. আক্তার হোসেন (৩৮), মো. আবদুল আওয়াল (২৪) ও জিএম ওয়াহিদ (৭০)। আক্তার ও ওয়াহিদকে কারওয়ান বাজার থেকে এবং আবদুল আওয়ালকে পূর্ব তেজতুরী বাজারে নিজেদের চেম্বার থেকে আটক করা হয়।
সনদ ছাড়া চিকিৎসার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করায় আক্তার হোসেনকে দুই বছরের কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা, আবদুল আওয়ালকে এক বছরের কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা জরিমানা এবং জিএম ওয়াহিদকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমান।
ম্যাজিস্ট্রেট আনিসুর রহমানের ভাষ্য, তিন ‘চিকিৎসকের’ মধ্যে আক্তার হোসেন মাধ্যমিক পাস। অথচ তাঁর ভিজিটিং কার্ডে ডিডিটিবিকেপিএল ডিগ্রি উল্লেখ করা ছিল। কারওয়ান বাজার সুপার মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় আল মদিনা ডেন্টাল কেয়ার নামে একটি চেম্বার খুলে দাঁতের চিকিৎসা করছিলেন আক্তার হোসেন। ২০১৪ সালে ৪ সেপ্টেম্বর একই অপরাধে তাঁকে একবার আটক করা হয়। । জামিনে বেরিয়ে আবারও দাঁতের চিকিৎসায় ফিরে যান তিনি।
ঢাকার ১৭৯ পূর্ব তেজতুরী বাজারে শামীম ড্রাগ হাউস নামে একটি চেম্বার রয়েছে আবদুল আওয়ালের। তাঁর পড়াশোনার যোগ্যতা কামিল দ্বিতীয় বর্ষ পর্যন্ত।
অন্যদিকে কারওয়ান বাজার সুপার মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় রয়েছে জিএম ওয়াহিদের ঢাকা ডেন্টাল কেয়ার নামে একটি চেম্বার। সেখানে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা করছিলেন। তাঁর শিক্ষাগত কোনো সনদই ছিল না।
No comments