খানাখন্দে ভরা, ভোগান্তি
ময়মনসিংহের তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত খানাখন্দে ভরা সড়কে জমে থাকা পানির ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। ছবিটি গত বুধবার তেলা l প্রথম আলো |
স্থানীয়
সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) ময়মনসিংহের তারাকান্দা-ধোবাউড়া
সড়কের ২১ কিলোমিটার খানাখন্দে ভরা। এর মধ্যে এ সড়কের তারাকান্দা
বাসস্ট্যান্ডের কাছে ৫০০ মিটারের অবস্থা আরও বেহাল। বৃষ্টি হলেই পানি জমে
যায়। এতে ঝুঁকি নিয়ে সড়কের ওই অংশে চলাচল করছে বাসসহ বিভিন্ন যানবাহন।
এ ছাড়া এ সড়ক দিয়ে চলাচলকারী স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও এলাকার কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ড থেকে ধোবাউড়া উপজেলা পর্যন্ত প্রায় ৩০ কিলোমিটার সড়ক দীর্ঘদিন ধরে খানাখন্দে ভরা ছিল। সম্প্রতি ধোবাউড়া সদর থেকে তারাকান্দার গোয়াতলা বাজার পর্যন্ত সড়কটি মেরামত করা হয়। কিন্তু গোয়াতলা বাজার থেকে তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত ২১ কিলোমিটার সড়কের খানাখন্দ এখনো রয়ে গেছে। খানাখন্দে ভরা সড়কের ওই অংশ দিয়ে বাসসহ বিভিন্ন যানবাহন কোনো রকমে চলাচল করতে পারলেও তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ডের কাছে ৫০০ মিটার সড়কের বেহাল দশা। এ সড়কের ওই অংশের পাশে অবস্থিত তারাকান্দা বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় ও ফজলুল হক চৌধুরী মহিলা কলেজ। শিক্ষার্থীদের কাদা পানিতে ভরা খানাখন্দের ওপর দিয়ে বিদ্যালয়ে যেতে হচ্ছে। এই বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানায়, বেশ কয়েক বছর ধরেই বৃষ্টি হলেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। এ সময় তাদের ভোগান্তি বাড়ে। হালিমা খাতুন নামের এক পথচারী জানান, সড়কের এ গর্তের জন্য নারীদের বেশি অসুবিধা হয়।
গত বুধবার (১০ জুন) সরেজমিনে দেখা যায়, তারাকান্দা-ধোবাউড়া সড়কের তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ড থেকে ধোবাউড়ার দিকে আনুমানিক ৫০০ মিটার সড়ক পুরোটায় বড় বড় খানাখন্দে ভরা। এসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। সড়কের ওই অংশের বেহাল অবস্থার জন্য বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ভ্যান ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
সড়কের ওই অংশের কয়েকজন দোকানি জানান, বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন ওই অংশে সড়কের কোনো পাশেই বৃষ্টির পানিনিষ্কাশনের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেই। এ কারণে দিনের পর দিন বৃষ্টির পানি জমে এ অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে।
এ ব্যাপারে এলজিইডির ময়মনসিংহ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ছোহরাব আলী জানান, পাঁচ বছরের মধ্যে সড়কে কোনো ত্রুটি হলে সেসব ত্রুটি নিজেদের দায়িত্বে সংস্কার করে দেওয়ার শর্তে পুনরায় দরপত্র আহ্বানের প্রক্রিয়া চলছে। জুলাই মাসের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা হতে পারে।
এ ছাড়া এ সড়ক দিয়ে চলাচলকারী স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও এলাকার কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ড থেকে ধোবাউড়া উপজেলা পর্যন্ত প্রায় ৩০ কিলোমিটার সড়ক দীর্ঘদিন ধরে খানাখন্দে ভরা ছিল। সম্প্রতি ধোবাউড়া সদর থেকে তারাকান্দার গোয়াতলা বাজার পর্যন্ত সড়কটি মেরামত করা হয়। কিন্তু গোয়াতলা বাজার থেকে তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত ২১ কিলোমিটার সড়কের খানাখন্দ এখনো রয়ে গেছে। খানাখন্দে ভরা সড়কের ওই অংশ দিয়ে বাসসহ বিভিন্ন যানবাহন কোনো রকমে চলাচল করতে পারলেও তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ডের কাছে ৫০০ মিটার সড়কের বেহাল দশা। এ সড়কের ওই অংশের পাশে অবস্থিত তারাকান্দা বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় ও ফজলুল হক চৌধুরী মহিলা কলেজ। শিক্ষার্থীদের কাদা পানিতে ভরা খানাখন্দের ওপর দিয়ে বিদ্যালয়ে যেতে হচ্ছে। এই বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী জানায়, বেশ কয়েক বছর ধরেই বৃষ্টি হলেই এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। এ সময় তাদের ভোগান্তি বাড়ে। হালিমা খাতুন নামের এক পথচারী জানান, সড়কের এ গর্তের জন্য নারীদের বেশি অসুবিধা হয়।
গত বুধবার (১০ জুন) সরেজমিনে দেখা যায়, তারাকান্দা-ধোবাউড়া সড়কের তারাকান্দা বাসস্ট্যান্ড থেকে ধোবাউড়ার দিকে আনুমানিক ৫০০ মিটার সড়ক পুরোটায় বড় বড় খানাখন্দে ভরা। এসব গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। সড়কের ওই অংশের বেহাল অবস্থার জন্য বাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ইজিবাইক, মোটরসাইকেল, রিকশা, ভ্যান ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
সড়কের ওই অংশের কয়েকজন দোকানি জানান, বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন ওই অংশে সড়কের কোনো পাশেই বৃষ্টির পানিনিষ্কাশনের জন্য কোনো ব্যবস্থা নেই। এ কারণে দিনের পর দিন বৃষ্টির পানি জমে এ অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে।
এ ব্যাপারে এলজিইডির ময়মনসিংহ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. ছোহরাব আলী জানান, পাঁচ বছরের মধ্যে সড়কে কোনো ত্রুটি হলে সেসব ত্রুটি নিজেদের দায়িত্বে সংস্কার করে দেওয়ার শর্তে পুনরায় দরপত্র আহ্বানের প্রক্রিয়া চলছে। জুলাই মাসের মধ্যে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে নতুন করে দরপত্র আহ্বান করা হতে পারে।
No comments