কিবরিয়া হত্যা মামলা দ্রুত বিচার আদালতে
সাবেক
অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া হত্যা মামলা হবিগঞ্জ থেকে সিলেট দ্রুত
বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়েছে। গতকাল দুপুরে হবিগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ
আতাব উল্লাহ এ আদেশ দেন। এর আগে গত ৩রা জুন আমলি আদালত-১-এর বিচারক জ্যেষ্ঠ
বিচারিক হাকিম নিশাত সুলতানা হবিগঞ্জের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
আদালতের জেএম শাখার মাধ্যমে মামলাটি পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। এর মাধ্যমে
কিবরিয়া হত্যা মামলার বিচার কাজ অবশেষে শুরু হতে যাচ্ছে। সেখানে ১৩৫
কার্যদিনের মধ্যে মামলাটির বিচার কাজ শেষ হবে বলে আশা করছেন কিবরিয়া
পরিবারের আইনজীবী।
২০০৫ সালের ২৭শে জানুয়ারি হবিগঞ্জের বৈদ্যেরবাজারে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া এমপি। ঘটনার পরদিন এ ব্যাপারে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা দায়ের করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিচারের জন্য মামলাটি প্রেরণ করা হয় সিলেট দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি আদালতে। সর্বশেষ গত ডিসেম্বর মাসে হবিগঞ্জের আমলি আদালতে তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র এএসপি মেহেরুন্নেছা পারুল মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। হবিগঞ্জের আদালতে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হলে মামলাটি বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তক্রমে মামলাটি সিলেট দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি আদালতে বিচার হবে। ফলে সেখানকার আদালতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠিত হবে। আগামী ২১শে জুন সিলেটের দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি আদালতে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আলমগীর ভূঁইয়া বাবুল জানান, সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যা মামলার বিচার নিয়ে এখন আর কোন অনিশ্চয়তা নেই। সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালকে অবশ্যই ১৩৫ দিনের মধ্যে বিচার কাজ শেষ করতে হবে। কিবরিয়া হত্যা মামলার ৫ম দফা সম্পূরক চার্জশিটভুক্ত আসামির সংখ্যা ৩৫ জন। এর মধ্যে ৮ জন জামিনে, ১৫ জন জেল হাজতে ও বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরীসহ ১০ জন আসামি পলাতক রয়েছেন। আর ২ জনকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৫ সালের ২৭শে জানুয়ারী হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যেরবাজারে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভা শেষে ফেরার পথে দুর্বৃত্তদের গ্রেনেড হামলায় নিহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া, তার ভাইপো শাহ মঞ্জুর হুদাসহ ৫ জন। এতে আহত হন বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির এমপিসহ ৪৩ জন। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আবদুল মজিদ খান এমপি বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা এবং বিস্ফোরক আইনে পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করেন।
২০০৫ সালের ২৭শে জানুয়ারি হবিগঞ্জের বৈদ্যেরবাজারে গ্রেনেড হামলায় নিহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া এমপি। ঘটনার পরদিন এ ব্যাপারে হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা দায়ের করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে বিচারের জন্য মামলাটি প্রেরণ করা হয় সিলেট দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি আদালতে। সর্বশেষ গত ডিসেম্বর মাসে হবিগঞ্জের আমলি আদালতে তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র এএসপি মেহেরুন্নেছা পারুল মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করেন। হবিগঞ্জের আদালতে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হলে মামলাটি বিচারের জন্য প্রস্তুত হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তক্রমে মামলাটি সিলেট দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি আদালতে বিচার হবে। ফলে সেখানকার আদালতেই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠিত হবে। আগামী ২১শে জুন সিলেটের দ্রুত বিচার নিষ্পত্তি আদালতে মামলাটির বিচারিক কার্যক্রম শুরু হতে পারে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আলমগীর ভূঁইয়া বাবুল জানান, সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যা মামলার বিচার নিয়ে এখন আর কোন অনিশ্চয়তা নেই। সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালকে অবশ্যই ১৩৫ দিনের মধ্যে বিচার কাজ শেষ করতে হবে। কিবরিয়া হত্যা মামলার ৫ম দফা সম্পূরক চার্জশিটভুক্ত আসামির সংখ্যা ৩৫ জন। এর মধ্যে ৮ জন জামিনে, ১৫ জন জেল হাজতে ও বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক উপদেষ্টা হারিছ চৌধুরীসহ ১০ জন আসামি পলাতক রয়েছেন। আর ২ জনকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৫ সালের ২৭শে জানুয়ারী হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যেরবাজারে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভা শেষে ফেরার পথে দুর্বৃত্তদের গ্রেনেড হামলায় নিহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া, তার ভাইপো শাহ মঞ্জুর হুদাসহ ৫ জন। এতে আহত হন বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির এমপিসহ ৪৩ জন। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. আবদুল মজিদ খান এমপি বাদী হয়ে সদর থানায় হত্যা এবং বিস্ফোরক আইনে পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করেন।
No comments