মুক্তিপণের ১ কোটি ৭৪ লাখ টাকাসহ গ্রেপ্তার ৫, মাস্টারপ্ল্যান হয়েছিল এক বছর আগেই
সুনিপুণ
পরিকল্পনা। টার্গেট একজন শিল্পপতি। বছরখানেক আগে থেকেই চলছিল প্রস্তুতি।
প্রথমে পরিকল্পনা ছিল টাকা ছিনতাইয়ের। কিন্তু ছিনতাই করে বেশি টাকা পাওয়া
যাবে না বলে বদলে যায় পরিকল্পনাও। সিদ্ধান্ত নেয়া হয় শিল্পপতির শিশু
সন্তানকে অপহরণের। পরিকল্পনা অনুযায়ী অপহৃতকে লুকিয়ে রাখতে নেয়া হয় বাসা
ভাড়াও। অপহরণকারী এই চক্রের সদস্য সংখ্যা ছিল ১০ থেকে ১২ জন। এদের সঙ্গে
জড়িত ছিল শিল্পপতির নিজ কোম্পানির এক গাড়িচালক ও বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি।
পরিকল্পনা অনুযায়ী শিশুটির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আর বাসা নজরদারি করা হয়
বহুদিন। অবশেষে গত ২রা মে মাদরাসা থেকে ফেরার পথে ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর
সদস্য’ পরিচয়ে অপহরণ করা হয় শিশুটিকে। সঙ্গে সঙ্গেই শিল্পপতি বাবাকে ফোন
করে জানানো হয় অপহরণের কথা। দাবি করা হয় ১০ কোটি টাকা মুক্তিপণ। আলোচনা আর
দেনদরবারে সেই ১০ কোটি টাকা এসে ঠেকে দুই কোটিতে। মুক্তিপণের টাকার বিনিময়ে
সেই শিল্পপতি ফিরে পান শিশু সন্তানকে। কিন্তু মুক্তিপণের টাকা নিয়ে
ভোগ-বিলাস করতে পারেনি অপহরণকারী চক্রটি। র্যাবের জালে ধরা পড়তে হয়েছে
চক্রের পাঁচ সদস্যকে। উদ্ধার করা হয়েছে মুক্তিপণের এক কোটি ৮০ লাখ ৬৫ হাজার
টাকাও। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে খোদ রাজধানীতে। গতকাল উত্তরার কসাইবাড়ী
এলাকা থেকে এই পাঁচ অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো-
চক্রের মূল হোতা ও পরিকল্পনাকারী মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (৩৪), গাড়িচালক
রেজাউল করিম (৩৬), বৈদ্যুতিক মিস্ত্রি নজরুল ইসলাম (৩২), জহির উদ্দিন
মোহাম্মদ বাবর (৩৭) ও শাহ মোহাম্মদ অলিউল্যা (৩৭)। অপহৃত শিশুটির নাম আবীর
(৮)। তার বাবা শাহাদত হোসেন শামীম টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানিজ-এর
ব্যবস্থাপনা পরিচালক। গতকাল বিকালে র্যাব সদর দপ্তরে এই পাঁচ অপহরণকারীকে
সাংবাদিকদের সামনে হাজির করা হয়। এ সময় র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া
উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার মুফতি মাহমুদ খান এসব তথ্য জানান।
র্যাব কর্মকর্তা মুফতি মাহমুদ খান জানান, গত ২রা মে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন বনানী ফ্লাইওভারের নিচ থেকে থেকে আবীরকে অপহরণ করা হয়। পরে দুই কোটি টাকা মুক্তিপণ আদায় করে ৬ই মে অপহরণকারীরা তাকে ছেড়ে দেয়। প্রথম থেকেই র্যাব এই ঘটনাটি অনুসন্ধান করছিল। মুক্তিপণের বিনিময়ে অপহৃত শিশুটি উদ্ধার হলেও র্যাবের পক্ষ থেকে অপহরণকারীদের গ্রেপ্তার করতে নিয়মিত অভিযান চলতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় পাঁচ অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি জানান, অপহৃত আবীর টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানিজের এমডি শাহাদত হোসেন শামীমের একমাত্র ছেলে। সে উত্তরার ৩নং সেক্টরের মোহাম্মদী মাহজালুল উলুম মাদরাসায় অধ্যয়নরত। টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানির কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করাই ছিল এই চক্রের উদ্দেশ্য। প্রায় বছর খানেক আগে প্রথমে তারা ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করে। এ চক্রের মূল পরিকল্পনাকারী এবং হোতা হিসেবে কাজ করে মিজানুর রহমান ওরফে মিজান। টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানিজের জিএম-এর ড্রাইভার রেজাউল এবং ইলেকট্রিশিয়ান নজরুলের সঙ্গে পরামর্শ করে এই পরিকল্পনা করা হয়। প্রায় ৪-৫ মাস আগে ড্রাইভার রেজাউল মিজানকে বলে ছিনতাই করে বেশি টাকা পাওয়া যাবে না। এর চেয়ে এমডির ছেলেকে অপহরণ করে কয়েক দিন আটকে রাখলে মোটা অঙ্কের টাকা পাওয়া যাবে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা আবীরকে অপহরণ করে। র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, কিছুদিন আগে টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানি কর্তৃক মিরপুর ডিওএইচএস এ কর্মচারীদের নিয়ে একটি প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করে। ওই ক্রিকেট ম্যাচ উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানের জিএম-এর ড্রাইভার রেজাউল এবং ইলেকট্রিশয়ান নজরুল অপহরণকারী চক্রের মূল হোতা মিজানকে আসতে বলে। ক্রিকেট খেলার মাঠেই তারা ৩ জন শিল্পপতি শামীমের ছেলেকে কিভাবে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করে। পাশাপাশি অপহরণের পর অপহৃতকে লুকিয়ে রাখার জন্য তারা মিরপুরে পল্লবীতে একটি বাসা ভাড়াও নেয়। পরে পরিকল্পনা মোতাবেক মিজান ও তার সহযোগীরা নিয়মিত শামীমের ছেলের ওপর নজরদারি শুরু করে। এমনকি গতিবিধি জানতে আবীর উত্তরার যে মাদরাসার শিক্ষার্থী সেই মাদরাসায় মিজানের পরিচিত একজনকে ভর্তি করায়। তার মাধ্যমে আবীরের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে তারা। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ২রা মে সকাল থেকে অপহরণের জন্য ১০-১২ জনের একটি দল তিন ভাগে ভাগ হয়ে যায়। মিজান একটি গাড়িসহ ভিকটিমকে অনুসরণ করতে থাকে। অন্য দুই দল একটি নীল রংয়ের প্রাইভেটকার ও একটি নোহা প্রাইভেটকার নিয়ে ক্যান্টনমেন্টের স্টাফ রোড এলাকায় অবস্থান নেয়। ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে শিল্পপতি শামীমের ব্যক্তিগত গাড়িচালক প্রাইভেটকারে আবীরকে নিয়ে মহাখালীর ডিওএইচএসের বাসায় ফিরছিল। মিজান ওই প্রাইভেটকারটির পিছু নেয়। একইসঙ্গে ফোন করে আগে থেকে স্টাফ রোডে অবস্থানরত অপহরণকারী চক্রের অপর দুই গ্রুপকে জানিয়ে দেয়। আবীরকে বহনকারী প্রাইভেটকারটি বনানী ফ্লাইওভারের নিচে পৌঁছালে মিজানসহ বাকি ২ গ্রুপ তা ব্যারিকেড দিয়ে আটকায়। এ সময় আবীরকে বহনকারী প্রাইভেটকারের চালক ও সঙ্গে থাকা এক আত্মীয়কে ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য’ পরিচয় দিয়ে নিজেদের নোহা মাইক্রোবাসে তুলে নেয় অপহরণকারীরা। আবীরের গাড়িটি অপহরণকারীদের একজন চালিয়ে পাশের রাস্তায় নিয়ে যায়। রাস্তায় গাড়িটি ফেলে রেখে আবীরকে নিয়ে অপহরণকারীরা পল্লবীর দিকে রওনা হয়। অন্যরা আবীরকে বহনকারী ড্রাইভার এবং আরেক আত্মীয়কে এয়ারপোর্ট এলাকায় নিয়ে ছেড়ে দেয়। আবীরকে অপহরণের পরপরই মিজান ও তার সহযোগীরা শিল্পপতি শামীমের কাছে ফোন করে আবীরকে অপহরণ করার কথা জানায়। একই সঙ্গে ছেলেকে জীবিত ফেরত পেতে ১০ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। মুক্তিপণের টাকা না দিলে অপহরণকারীরা তার ছেলেকে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেয়। একপর্যায়ে শামীম দেনদরবার করে ১০ কোটি টাকা কমিয়ে ২ কোটি টাকা দিতে রাজি হয়। শিল্পপতি শামীম এক কোটি ৭৩ লাখ টাকা বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে অপহরণকারীদের পরিশোধ করেন। অপহরণের চার দিনের মাথায় ৬ই মে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হোটেল র্যাডিসনের সামনে একটি সিএনজিযোগে ভিকটিম আবীরকে নিয়ে আসে মিজান। সেখানে নগদ ২৭ লাখ টাকার বিনিময়ে বাবা শামীমের কাছে আবীরকে ফেরত দেয় অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা।
র্যাব কর্মকর্তারা জানান, অপহরণের ঘটনা জানার পর থেকেই র্যাব ওই চক্রের সদস্যদের ধরতে কাজ করছিল। তদন্তের সূত্র ধরেই উত্তরা থেকে ওই পাঁচজনকে টাকাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। এই চক্রের বাকি সদস্যদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।
র্যাব কর্মকর্তা মুফতি মাহমুদ খান জানান, গত ২রা মে ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন বনানী ফ্লাইওভারের নিচ থেকে থেকে আবীরকে অপহরণ করা হয়। পরে দুই কোটি টাকা মুক্তিপণ আদায় করে ৬ই মে অপহরণকারীরা তাকে ছেড়ে দেয়। প্রথম থেকেই র্যাব এই ঘটনাটি অনুসন্ধান করছিল। মুক্তিপণের বিনিময়ে অপহৃত শিশুটি উদ্ধার হলেও র্যাবের পক্ষ থেকে অপহরণকারীদের গ্রেপ্তার করতে নিয়মিত অভিযান চলতে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় পাঁচ অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
তিনি জানান, অপহৃত আবীর টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানিজের এমডি শাহাদত হোসেন শামীমের একমাত্র ছেলে। সে উত্তরার ৩নং সেক্টরের মোহাম্মদী মাহজালুল উলুম মাদরাসায় অধ্যয়নরত। টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানির কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাৎ করাই ছিল এই চক্রের উদ্দেশ্য। প্রায় বছর খানেক আগে প্রথমে তারা ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করে। এ চক্রের মূল পরিকল্পনাকারী এবং হোতা হিসেবে কাজ করে মিজানুর রহমান ওরফে মিজান। টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানিজের জিএম-এর ড্রাইভার রেজাউল এবং ইলেকট্রিশিয়ান নজরুলের সঙ্গে পরামর্শ করে এই পরিকল্পনা করা হয়। প্রায় ৪-৫ মাস আগে ড্রাইভার রেজাউল মিজানকে বলে ছিনতাই করে বেশি টাকা পাওয়া যাবে না। এর চেয়ে এমডির ছেলেকে অপহরণ করে কয়েক দিন আটকে রাখলে মোটা অঙ্কের টাকা পাওয়া যাবে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা আবীরকে অপহরণ করে। র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান, কিছুদিন আগে টিএনজেড গ্রুপ অব কোম্পানি কর্তৃক মিরপুর ডিওএইচএস এ কর্মচারীদের নিয়ে একটি প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ আয়োজন করে। ওই ক্রিকেট ম্যাচ উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানের জিএম-এর ড্রাইভার রেজাউল এবং ইলেকট্রিশয়ান নজরুল অপহরণকারী চক্রের মূল হোতা মিজানকে আসতে বলে। ক্রিকেট খেলার মাঠেই তারা ৩ জন শিল্পপতি শামীমের ছেলেকে কিভাবে অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায় করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা করে। পাশাপাশি অপহরণের পর অপহৃতকে লুকিয়ে রাখার জন্য তারা মিরপুরে পল্লবীতে একটি বাসা ভাড়াও নেয়। পরে পরিকল্পনা মোতাবেক মিজান ও তার সহযোগীরা নিয়মিত শামীমের ছেলের ওপর নজরদারি শুরু করে। এমনকি গতিবিধি জানতে আবীর উত্তরার যে মাদরাসার শিক্ষার্থী সেই মাদরাসায় মিজানের পরিচিত একজনকে ভর্তি করায়। তার মাধ্যমে আবীরের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে তারা। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ২রা মে সকাল থেকে অপহরণের জন্য ১০-১২ জনের একটি দল তিন ভাগে ভাগ হয়ে যায়। মিজান একটি গাড়িসহ ভিকটিমকে অনুসরণ করতে থাকে। অন্য দুই দল একটি নীল রংয়ের প্রাইভেটকার ও একটি নোহা প্রাইভেটকার নিয়ে ক্যান্টনমেন্টের স্টাফ রোড এলাকায় অবস্থান নেয়। ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে শিল্পপতি শামীমের ব্যক্তিগত গাড়িচালক প্রাইভেটকারে আবীরকে নিয়ে মহাখালীর ডিওএইচএসের বাসায় ফিরছিল। মিজান ওই প্রাইভেটকারটির পিছু নেয়। একইসঙ্গে ফোন করে আগে থেকে স্টাফ রোডে অবস্থানরত অপহরণকারী চক্রের অপর দুই গ্রুপকে জানিয়ে দেয়। আবীরকে বহনকারী প্রাইভেটকারটি বনানী ফ্লাইওভারের নিচে পৌঁছালে মিজানসহ বাকি ২ গ্রুপ তা ব্যারিকেড দিয়ে আটকায়। এ সময় আবীরকে বহনকারী প্রাইভেটকারের চালক ও সঙ্গে থাকা এক আত্মীয়কে ‘আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য’ পরিচয় দিয়ে নিজেদের নোহা মাইক্রোবাসে তুলে নেয় অপহরণকারীরা। আবীরের গাড়িটি অপহরণকারীদের একজন চালিয়ে পাশের রাস্তায় নিয়ে যায়। রাস্তায় গাড়িটি ফেলে রেখে আবীরকে নিয়ে অপহরণকারীরা পল্লবীর দিকে রওনা হয়। অন্যরা আবীরকে বহনকারী ড্রাইভার এবং আরেক আত্মীয়কে এয়ারপোর্ট এলাকায় নিয়ে ছেড়ে দেয়। আবীরকে অপহরণের পরপরই মিজান ও তার সহযোগীরা শিল্পপতি শামীমের কাছে ফোন করে আবীরকে অপহরণ করার কথা জানায়। একই সঙ্গে ছেলেকে জীবিত ফেরত পেতে ১০ কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। মুক্তিপণের টাকা না দিলে অপহরণকারীরা তার ছেলেকে মেরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেয়। একপর্যায়ে শামীম দেনদরবার করে ১০ কোটি টাকা কমিয়ে ২ কোটি টাকা দিতে রাজি হয়। শিল্পপতি শামীম এক কোটি ৭৩ লাখ টাকা বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে অপহরণকারীদের পরিশোধ করেন। অপহরণের চার দিনের মাথায় ৬ই মে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে হোটেল র্যাডিসনের সামনে একটি সিএনজিযোগে ভিকটিম আবীরকে নিয়ে আসে মিজান। সেখানে নগদ ২৭ লাখ টাকার বিনিময়ে বাবা শামীমের কাছে আবীরকে ফেরত দেয় অপহরণকারী চক্রের সদস্যরা।
র্যাব কর্মকর্তারা জানান, অপহরণের ঘটনা জানার পর থেকেই র্যাব ওই চক্রের সদস্যদের ধরতে কাজ করছিল। তদন্তের সূত্র ধরেই উত্তরা থেকে ওই পাঁচজনকে টাকাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। এই চক্রের বাকি সদস্যদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।
No comments