ভোটার তালিকা অবৈধ নয়, অনৈতিক : -মাহবুব উদ্দিন খোকন by মিজানুর রহমান খান
বাংলাদেশ
বার কাউন্সিল নির্বাচন সামনে রেখে তৈরি ভোটার তালিকার অনিয়ম নিয়ে
সম্প্রতি প্রথম আলোয় খবর প্রকাশিত হয়। এরপর বার কাউন্সিলের ভোটার তালিকা
সংশোধন ও নির্বাচন এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ ব্যাপারে
প্রথম আলোর মুখোমুখি হন সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরু ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মিজানুর রহমান খান।
প্রথম আলো
: বিচার বিভাগ পৃথক্করণ প্রক্রিয়াকে পূর্ণতা দান এবং বিতর্কিত মোবাইল
কোর্ট ব্যবস্থার মতো বিষয়ে আপনারা বার কাউন্সিল থেকে প্রস্তাব নিতে ব্যর্থ
হলেন কেন? এখন আবার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে কথা বলে ভোট চাইছেন।
মাহবুব উদ্দিন : আমরা সব সময় বলে গেছি।
প্রথম আলো : বলা আর পদ্ধতিগতভাবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করা এক নয়। গত তিন বছরে এ বিষয়ে কোনো প্রস্তাব না নিতে পারার কৈফিয়ত কী?
মাহবুব উদ্দিন : দেখুন, একটা বিষয় ছিল যে তারা বারবার বলেছিল যে কমিটিতে একটি দলের অনেক সদস্য হয়ে গেছেন।
প্রথম আলো : আপনি সুপ্রিম কোর্ট বারেরও সম্পাদক। সেখানেও এ বিষয়ে উদ্যোগহীনতা চলছে?
মাহবুব উদ্দিন : না। ১২৩ অনুচ্ছেদ (সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বাতিল-সংক্রান্ত) নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বার থেকে প্রস্তাব নিয়েছি।
প্রথম আলো : কিন্তু বাহাত্তরের ১১৬ অনুচ্ছেদমতে জেলা আদালতের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করানো জেলা বারগুলোর জন্য সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ।
মাহবুব উদ্দিন : হ্যাঁ। আমি সততার সঙ্গে স্বীকার করি যে এ বিষয়ে আমরা কোনো প্রস্তাব নিইনি। তবে আবার আমরা জয়ী হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে দাবি তুলব।
প্রথম আলো : আইনজীবীদের সম্পর্কে মামলা-সংশ্লিষ্ট সাধারণ মানুষের অনেক অভিযোগ থাকে। এর প্রতিকারের জন্য গঠিত বার কাউন্সিল ট্রাইব্যুনালে তাঁরা বহু মামলা করেন। কিন্তু অধিকাংশ মামলা খারিজ হয়। আইনজীবীদের জবাবদিহি ব্যবস্থা তাই খুব দুর্বল মনে হয় কি না?
মাহবুব উদ্দিন : এই অভিযোগ থাকতে পারে। কিন্তু আমরা বার কাউন্সিল থেকে ট্রাইব্যুনালকে কখনো প্রভাবিত করি না। ট্রাইব্যুনাল দায়িত্ব পালনে স্বাধীন।
প্রথম আলো : আইনজীবীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ৭০ ভাগের বেশি মামলা যদি খারিজ হয়, তাহলে কী বুঝব? ভিত্তিহীন অভিযোগ বেশি, নাকি বিচারিক প্রক্রিয়াতেও বড় ত্রুটি আছে? পাকিস্তান আমলে ট্রাইব্যুনালে বিচারপতিরা থাকতেন, সেই ধারা ফেরানো যায় না?
মাহবুব উদ্দিন : অনেক ক্ষেত্রে সাক্ষ্য–প্রমাণ দিতে পারে না, সে জন্যও খারিজ হয়। তবে প্রয়োজনে ট্রাইব্যুনালকে আরও শক্তিশালী করতে আমরা প্রস্তুত। বিচারকদের আনতে আপত্তি নেই। আমরা স্বচ্ছতা চাই।
প্রথম আলো : ভোটার তালিকা নিয়ে অনিয়ম হলো কেন? ২০১১ সালে নির্বাচনের ১৮০ দিন আগে ভোটার তালিকা প্রকাশ করার বিধানসংবলিত ২৭ক ধারা সংসদে বাতিলের সময় আপনাদের ভূমিকা কী ছিল, এটা কি ফিরিয়ে আনা উচিত?
মাহবুব উদ্দিন : ১৪ সদস্যের বার কাউন্সিল কমিটিতে বিএনপির তখন কেউ ছিল না। আমরা জিতলাম ২০১২ সালে। ২৭ক ধারাটি অবশ্যই ফেরত চাই।
প্রথম আলো : ১২ মের তলবি সভায় হুলুস্থুল কাণ্ড ঘটল কেন? কেন আইনমতে ভোটার তালিকা ছাপেননি?
মাহবুব উদ্দিন : তানিয়া আমীররা অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমানের সই জাল করে তলবি সভা ডেকেছেন। ওই ভদ্রলোক ৭ মে থাইল্যান্ড গেছেন। তাহলে ১০ মের সভার নোটিশের যৌথ স্বাক্ষরে কী করে তাঁর নাম থাকে? নোটিশের আবার ফটোকপি বিতরণ করা হয়েছে। অ্যাটর্নি জেনারেল সাহেব বললেন, আপনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন, ইমিগ্রেশন চেক করেন। আমি বলেছি, আইনজীবীদের সর্বোচ্চ সংস্থায় আপনারা জালিয়াতি করবেন, এটা মানা যায় না। সভায় এ নিয়ে মূলত তর্কবিতর্ক হয়। আমি তাঁদের জালিয়াত বলেছি।
প্রথম আলো : কথিত জাল সই নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল কী বলেছিলেন?
মাহবুব উদ্দিন : তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। তিনি নীরব ছিলেন।
প্রথম আলো : এটা প্রক্রিয়াগত, কিন্তু আপনারা তো একটি অবৈধ ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছেন।
মাহবুব উদ্দিন : এর দায় আমাদের নয়। কমিটির কাজ গাইডলাইন দেওয়া। আর গাইডলাইন ছিল, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশমতে ২০১২ সালে যেভাবে ভোটার তালিকা হয়েছে, ঠিক সেভাবে হবে।
প্রথম আলো : আইন না মেনে নিশ্চয় সুপ্রিম কোর্ট ভোটার তালিকা করতে বলেননি। আর তানিয়া আমীর আমাদের বলেছেন, তাঁদের আপনারা কমিটিতে কথা বলতেই দেননি।
মাহবুব উদ্দিন : সচিব ও অ্যাটর্নি জেনারেলকে নিশ্চিত করতে হবে যে ভোটার তালিকা যথাযথ হয়েছে কি না। তলবি সভার এক মাস আগের এক সভায় আমিই প্রস্তাব করেছি যে আমরা দ্বৈত ভোটার চাই না। আমরা একমত হয়েছিলাম। তানিয়া কি দেখাতে পারবেন যে গত তিন বছরে তাঁদের পাঁচজনের কেউ কখনো এ বিষয়ে কথা বলেছেন। থাকলে সেটা বৈঠকের কার্যবিবরণীতে থাকবে। তাঁরা মৌখিকভাবেও বলেননি। এখন যেটা ঘটেছে সেটা তাঁদের আইনের কারণেই।
প্রথম আলো : না, এটা ঠিক নয়, কারণ বর্তমান আইনেও আছে কেউ একাধিক বারের সদস্য থাকলেও তাঁর ভোট ও ভোটকেন্দ্র হবে একটি। এই বিধানটিরই লঙ্ঘন ঘটেছে।
মাহবুব উদ্দিন : বর্তমান আইনে কি ঠিক এভাবেই বলা আছে? এটা তো বিলোপ করা ২৭ক ধারায় বলা ছিল।
প্রথম আলো : সেখানে বিস্তারিত ছিল। কিন্তু বিদ্যমান আইনের ১১ ধারার ২ দফাতেও এটা সুস্পষ্ট আছে। আমাদের যাচাইমতে গত ৯ এপ্রিলে প্রকাশিত ভোটার তালিকা বৈধ নয়।
মাহবুব উদ্দিন : কিন্তু ২৭ক ধারা বিলোপ নিয়ে তাঁরা তো গত তিন বছরে একটি কথাও বলেননি। মূল চেতনা ছিল ২৭ক-তে, সেটি তো এখন নেই। তাই আপনি অবৈধ নয়, একে অনৈতিক বলতে পারেন।
প্রথম আলো : এখন সংশোধিত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবেন কে এবং কবে?
মাহবুব উদ্দিন : আমাদের গাইডলাইনমতে এটা নির্বাচন কমিশন করবে। এটা আমাদের দায়দায়িত্ব না। অ্যাটর্নি জেনারেল, আওয়ামী লীগের সদস্যরা ও সরকার বলতে পারবে। বিশ্বাস করুন যে ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, সে বিষয়ে আমি বা খন্দকার মাহবুব হোসেন কারও কিছু জানা নেই।
প্রথম আলো : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মাহবুব উদ্দিন : ধন্যবাদ।
মাহবুব উদ্দিন : আমরা সব সময় বলে গেছি।
প্রথম আলো : বলা আর পদ্ধতিগতভাবে বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করা এক নয়। গত তিন বছরে এ বিষয়ে কোনো প্রস্তাব না নিতে পারার কৈফিয়ত কী?
মাহবুব উদ্দিন : দেখুন, একটা বিষয় ছিল যে তারা বারবার বলেছিল যে কমিটিতে একটি দলের অনেক সদস্য হয়ে গেছেন।
প্রথম আলো : আপনি সুপ্রিম কোর্ট বারেরও সম্পাদক। সেখানেও এ বিষয়ে উদ্যোগহীনতা চলছে?
মাহবুব উদ্দিন : না। ১২৩ অনুচ্ছেদ (সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল বাতিল-সংক্রান্ত) নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বার থেকে প্রস্তাব নিয়েছি।
প্রথম আলো : কিন্তু বাহাত্তরের ১১৬ অনুচ্ছেদমতে জেলা আদালতের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যস্ত করানো জেলা বারগুলোর জন্য সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ।
মাহবুব উদ্দিন : হ্যাঁ। আমি সততার সঙ্গে স্বীকার করি যে এ বিষয়ে আমরা কোনো প্রস্তাব নিইনি। তবে আবার আমরা জয়ী হলে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে দাবি তুলব।
প্রথম আলো : আইনজীবীদের সম্পর্কে মামলা-সংশ্লিষ্ট সাধারণ মানুষের অনেক অভিযোগ থাকে। এর প্রতিকারের জন্য গঠিত বার কাউন্সিল ট্রাইব্যুনালে তাঁরা বহু মামলা করেন। কিন্তু অধিকাংশ মামলা খারিজ হয়। আইনজীবীদের জবাবদিহি ব্যবস্থা তাই খুব দুর্বল মনে হয় কি না?
মাহবুব উদ্দিন : এই অভিযোগ থাকতে পারে। কিন্তু আমরা বার কাউন্সিল থেকে ট্রাইব্যুনালকে কখনো প্রভাবিত করি না। ট্রাইব্যুনাল দায়িত্ব পালনে স্বাধীন।
প্রথম আলো : আইনজীবীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ৭০ ভাগের বেশি মামলা যদি খারিজ হয়, তাহলে কী বুঝব? ভিত্তিহীন অভিযোগ বেশি, নাকি বিচারিক প্রক্রিয়াতেও বড় ত্রুটি আছে? পাকিস্তান আমলে ট্রাইব্যুনালে বিচারপতিরা থাকতেন, সেই ধারা ফেরানো যায় না?
মাহবুব উদ্দিন : অনেক ক্ষেত্রে সাক্ষ্য–প্রমাণ দিতে পারে না, সে জন্যও খারিজ হয়। তবে প্রয়োজনে ট্রাইব্যুনালকে আরও শক্তিশালী করতে আমরা প্রস্তুত। বিচারকদের আনতে আপত্তি নেই। আমরা স্বচ্ছতা চাই।
প্রথম আলো : ভোটার তালিকা নিয়ে অনিয়ম হলো কেন? ২০১১ সালে নির্বাচনের ১৮০ দিন আগে ভোটার তালিকা প্রকাশ করার বিধানসংবলিত ২৭ক ধারা সংসদে বাতিলের সময় আপনাদের ভূমিকা কী ছিল, এটা কি ফিরিয়ে আনা উচিত?
মাহবুব উদ্দিন : ১৪ সদস্যের বার কাউন্সিল কমিটিতে বিএনপির তখন কেউ ছিল না। আমরা জিতলাম ২০১২ সালে। ২৭ক ধারাটি অবশ্যই ফেরত চাই।
প্রথম আলো : ১২ মের তলবি সভায় হুলুস্থুল কাণ্ড ঘটল কেন? কেন আইনমতে ভোটার তালিকা ছাপেননি?
মাহবুব উদ্দিন : তানিয়া আমীররা অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমানের সই জাল করে তলবি সভা ডেকেছেন। ওই ভদ্রলোক ৭ মে থাইল্যান্ড গেছেন। তাহলে ১০ মের সভার নোটিশের যৌথ স্বাক্ষরে কী করে তাঁর নাম থাকে? নোটিশের আবার ফটোকপি বিতরণ করা হয়েছে। অ্যাটর্নি জেনারেল সাহেব বললেন, আপনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন, ইমিগ্রেশন চেক করেন। আমি বলেছি, আইনজীবীদের সর্বোচ্চ সংস্থায় আপনারা জালিয়াতি করবেন, এটা মানা যায় না। সভায় এ নিয়ে মূলত তর্কবিতর্ক হয়। আমি তাঁদের জালিয়াত বলেছি।
প্রথম আলো : কথিত জাল সই নিয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল কী বলেছিলেন?
মাহবুব উদ্দিন : তিনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। তিনি নীরব ছিলেন।
প্রথম আলো : এটা প্রক্রিয়াগত, কিন্তু আপনারা তো একটি অবৈধ ভোটার তালিকা প্রকাশ করেছেন।
মাহবুব উদ্দিন : এর দায় আমাদের নয়। কমিটির কাজ গাইডলাইন দেওয়া। আর গাইডলাইন ছিল, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশমতে ২০১২ সালে যেভাবে ভোটার তালিকা হয়েছে, ঠিক সেভাবে হবে।
প্রথম আলো : আইন না মেনে নিশ্চয় সুপ্রিম কোর্ট ভোটার তালিকা করতে বলেননি। আর তানিয়া আমীর আমাদের বলেছেন, তাঁদের আপনারা কমিটিতে কথা বলতেই দেননি।
মাহবুব উদ্দিন : সচিব ও অ্যাটর্নি জেনারেলকে নিশ্চিত করতে হবে যে ভোটার তালিকা যথাযথ হয়েছে কি না। তলবি সভার এক মাস আগের এক সভায় আমিই প্রস্তাব করেছি যে আমরা দ্বৈত ভোটার চাই না। আমরা একমত হয়েছিলাম। তানিয়া কি দেখাতে পারবেন যে গত তিন বছরে তাঁদের পাঁচজনের কেউ কখনো এ বিষয়ে কথা বলেছেন। থাকলে সেটা বৈঠকের কার্যবিবরণীতে থাকবে। তাঁরা মৌখিকভাবেও বলেননি। এখন যেটা ঘটেছে সেটা তাঁদের আইনের কারণেই।
প্রথম আলো : না, এটা ঠিক নয়, কারণ বর্তমান আইনেও আছে কেউ একাধিক বারের সদস্য থাকলেও তাঁর ভোট ও ভোটকেন্দ্র হবে একটি। এই বিধানটিরই লঙ্ঘন ঘটেছে।
মাহবুব উদ্দিন : বর্তমান আইনে কি ঠিক এভাবেই বলা আছে? এটা তো বিলোপ করা ২৭ক ধারায় বলা ছিল।
প্রথম আলো : সেখানে বিস্তারিত ছিল। কিন্তু বিদ্যমান আইনের ১১ ধারার ২ দফাতেও এটা সুস্পষ্ট আছে। আমাদের যাচাইমতে গত ৯ এপ্রিলে প্রকাশিত ভোটার তালিকা বৈধ নয়।
মাহবুব উদ্দিন : কিন্তু ২৭ক ধারা বিলোপ নিয়ে তাঁরা তো গত তিন বছরে একটি কথাও বলেননি। মূল চেতনা ছিল ২৭ক-তে, সেটি তো এখন নেই। তাই আপনি অবৈধ নয়, একে অনৈতিক বলতে পারেন।
প্রথম আলো : এখন সংশোধিত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবেন কে এবং কবে?
মাহবুব উদ্দিন : আমাদের গাইডলাইনমতে এটা নির্বাচন কমিশন করবে। এটা আমাদের দায়দায়িত্ব না। অ্যাটর্নি জেনারেল, আওয়ামী লীগের সদস্যরা ও সরকার বলতে পারবে। বিশ্বাস করুন যে ভোটার তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, সে বিষয়ে আমি বা খন্দকার মাহবুব হোসেন কারও কিছু জানা নেই।
প্রথম আলো : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মাহবুব উদ্দিন : ধন্যবাদ।
No comments