গলদ না কাটলে জটিলতা দেখা দিতে পারে: -আবদুল মতিন খসরু by মিজানুর রহমান খান
বাংলাদেশ
বার কাউন্সিল নির্বাচন সামনে রেখে তৈরি ভোটার তালিকার অনিয়ম নিয়ে
সম্প্রতি প্রথম আলোয় খবর প্রকাশিত হয়। এরপর বার কাউন্সিলের ভোটার তালিকা
সংশোধন ও নির্বাচন এক সপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এ ব্যাপারে
প্রথম আলোর মুখোমুখি হন সাবেক আইনমন্ত্রী আবদুল মতিন খসরু ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন খোকন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মিজানুর রহমান খান।
প্রথম আলো : নির্বাচন ২৭ মে, আপনারা তলবি সভা ডেকে নির্ভুল ভোটার তালিকা করার সিদ্ধান্ত নিলেন। এটি কবে পাওয়া যাবে?
আবদুল মতিন খসরু : বার কাউন্সিল অ্যাক্ট অনুযায়ী নির্বাচনের ৩০ দিন আগে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হতে হবে। এটা প্রকাশের পর দেখলাম তা ত্রুটিপূর্ণ। বললাম, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্ভুল ভোটার তালিকা পূর্বশর্ত।
প্রথম আলো : এটা বৈধ নয়। এখন সংশোধিত বা বৈধ ভোটার তালিকা কবে প্রকাশ পাবে?
মতিন খসরু : আমরা বার কাউন্সিল সভায় সর্বসম্মতভাবে একমত হলাম যে এই তালিকা ত্রুটিপূর্ণ। সিদ্ধান্ত হলো আইটি বিশেষজ্ঞরা সাত দিনের মধ্যে এটা সংশোধন করবেন। আর তা আমাদের দেখিয়ে প্রকাশ করবেন। বার কাউন্সিলের জাতীয়তাবাদী প্যানেলের এ জে মোহাম্মদ আলী (সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল) নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রকাশের দায়িত্ব নিয়েছেন।
প্রথম আলো : মাহবুব উদ্দিন খোকন প্রথম আলোকে বলেছেন, এটা কবে প্রকাশ পাবে, তা নির্বাচন কমিশন জানে।
মতিন খসরু : এটা তাদের দায়িত্ব। এখন জাতীয়তাবাদী প্যানেল ক্ষমতায় আছে।
প্রথম আলো : নির্বাচনের আগে যদি ত্রুটিমুক্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ না পায়, তবে কি নির্বাচনী ফল নিয়ে আইনি জটিলতার উদ্ভব ঘটতে পারে?
মতিন খসরু : সেই আশঙ্কা থাকবে।
প্রথম আলো : তাহলে আওয়ামী লীগের প্যানেল নির্বাচন বর্জন করতে পারে?
মতিন খসরু : এটা হাইপোথেটিক্যাল প্রশ্ন। সভায় তাঁরা বলেছেন, ৩ থেকে ৫ হাজার ভোটারের নাম বেশি ছাপা হয়ে থাকতে পারে। এসব নাম বাদ দিতে তাঁরা বলেছেন, প্রয়োজনে লোকবল তিন গুণ বাড়ানো হবে। আমরা আশা করি, তাঁরা তা রক্ষা করতে পারবেন। তাঁরা আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী, কিন্তু শত্রু নন।
প্রথম আলো : আইন বলছে, ভোটের ৩০ দিন আগে হতে হবে, এখন কবে প্রকাশ পাবে? আপনারা তারিখ চেয়েছিলেন?
মতিন খসরু : সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঠিক হয়নি। হ্যাঁ, ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেছিলেন, ছাপার আগে আমাদের দেখাতে হবে। পরে হইচই শুরু হয়, মাহবুব উদ্দিন খোকন ‘ইউ’ ‘ইউ’ বলে চিৎকার করেছিলেন। ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বাররা যেটা করেন না, তলবি সভায় ঠিক তেমনটা খোকন, এ জে মোহাম্মদ আলী প্রমুখ করেছিলেন।
প্রথম আলো : আপনারা নাকি অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমানের সই জাল করেছিলেন। জালিয়াত বলায় আপনারা ওয়াকআউট করেন?
মতিন খসরু : সেটা ওনাদের কথা। আমরা বলেছি, একজন তো আগেও সই দিয়ে যেতে পারেন। তিনি তো অস্বীকার করেননি, আর তাঁর সইয়ের নমুনা তো বার কাউন্সিলে আছে, মিলিয়ে দেখুন। তবে আপনি ঠিকই বলেছেন, আইনজীবীদের সর্বোচ্চ সংস্থার নির্বাচনে যদি ত্রুটিমুক্ত ভোটার না হয়, তাহলে কোথায় হবে, আর সেটা না হলে ওই আশঙ্কা থেকে যাবে। আমরা আশা করছি, ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করে দু-তিন দিন আগে হলেও দেখাবে।
প্রথম আলো : বিচার বিভাগ পৃথক্করণের ইস্যুটি জেলা বারগুলোর আইনজীবীদের সরাসরি উদ্বেগের বিষয়। কিন্তু মাসদার হোসেন মামলার রায় বাস্তবায়নে টালবাহানা নিয়ে গত তিন বছরে আপনারা নীরব ছিলেন।
মতিন খসরু : এটা ঠিক নয়। প্রথমত, এটা সরকারের কাজ। বার কাউন্সিল তো সরকার নয়। হাইকোর্ট শতকরা এক শ ভাগ স্বাধীন, অধস্তন আদালতও স্বাধীন। নিম্ন আদালতের কোনো বদলি সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন ছাড়া হয় না।
প্রথম আলো : কিন্তু আপিল বিভাগের অন্তত দুটো রায়ে বলা আছে, ১১৬ অনুচ্ছেদকে বাহাত্তরের মতো পুনরুজ্জীবিত না করলে আদালতের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ থেকে যাবে।
মতিন খসরু : হ্যাঁ, এর সঙ্গে দ্বিমত করার সুযোগ নেই।
প্রথম আলো : বার কাউন্সিল থেকে আপনারা সরকারের ওপর কোনো চাপ দিচ্ছেন না।
মতিন খসরু : না। এটা ঠিক নয়। বিএনপিই তো বার কাউন্সিলে আছে।
প্রথম আলো : আওয়ামী লীগের প্যানেলের পাঁচজন ভোটার তালিকা প্রশ্নে তলবি সভা ডাকলেন। কিন্তু বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কী করে আসবে, তা নিয়ে আপনারা উদ্বিগ্ন নন।
মতিন খসরু : তলবি সভায় একটি এজেন্ডা থাকে।
প্রথম আলো : গত তিন বছর সময় পেয়েছিলেন, নীরব থেকেছেন।
মতিন খসরু : এটা (বিচার বিভাগের স্বাধীনতা) তো দ্রুত আসে না। ধীরে ধীরে আসে, ধারাবাহিকভাবে করতে হয়।
প্রথম আলো : আট হাজারের বেশি নবীন আইনজীবীকে শপথ বা সনদ কোনোটিই দেননি। তাঁরা বলছেন, ২০০৫-০৬ সাল থেকে আওয়ামী লীগ প্যানেলের সময় এই বোঝা সৃষ্টি করা হয়েছিল, এখনো তার মাশুল দিতে হচ্ছে।
মতিন খসরু : আমরা শপথ গ্রহণ করাতে আইন করে এসেছিলাম।
প্রথম আলো : ২০০৩ সালে বিএনপি আইন করল, এক ব্যক্তির এক ভোট এবং তেমন ভোটার তালিকা নির্বাচনের ১৮০ দিন আগে প্রকাশ করতে হবে। ২০১১ সালে তা বাতিল করা হলো কেন?
মতিন খসরু : এটা সংসদে পাস হয়ে গেছে। তাই আমি আর মন্তব্য করতে চাই না। কারণ, আমি নিজেও তার পক্ষ হয়ে আছি।
প্রথম আলো : তাহলে কি মানবেন যে আজ ভোটার তালিকা নিয়ে আওয়ামী লীগ যে অবস্থান নিয়েছে, সেটা ওই বিধান বাতিলের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ?
মতিন খসরু : অনেকটা।
প্রথম আলো : তাহলে বার কাউন্সিল আইনে ২৭ ক ধারাটি আবার ফিরে আসুক?
মতিন খসরু : আমরা তো আমাদের অবস্থান বলেছি। এ বিষয়ে আমার আর না বলাই ভালো।
প্রথম আলো : বিপুলসংখ্যায় বিএনপিদলীয় আইনজীবীর তালিকাভুক্তির অভিযোগ বিএনপি খণ্ডন করে এই বলে যে, এনরোলমেন্ট কমিটিতে সরকারের নিয়োগদাতারাই থাকেন। আপনার মন্তব্য?
মতিন খসরু : এটাই সত্যি যে, অনেক মেধাবী ব্যারিস্টারও তালিকাভুক্ত হতে পারেননি।
প্রথম আলো : আপনাদের প্রতিবাদের মুখে কর্মকর্তাদের পদোন্নতিও আটকে গেছে। সার্বিক বিচারে বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে অ্যাটর্নি জেনারেলের ভূমিকা সম্পর্কে মন্তব্য করুন।
মতিন খসরু : আমি কোনো মন্তব্য করব না। তিনি আমাদের সবার, বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল।
প্রথম আলো : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মতিন খসরু : ধন্যবাদ।
প্রথম আলো : নির্বাচন ২৭ মে, আপনারা তলবি সভা ডেকে নির্ভুল ভোটার তালিকা করার সিদ্ধান্ত নিলেন। এটি কবে পাওয়া যাবে?
আবদুল মতিন খসরু : বার কাউন্সিল অ্যাক্ট অনুযায়ী নির্বাচনের ৩০ দিন আগে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হতে হবে। এটা প্রকাশের পর দেখলাম তা ত্রুটিপূর্ণ। বললাম, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্ভুল ভোটার তালিকা পূর্বশর্ত।
প্রথম আলো : এটা বৈধ নয়। এখন সংশোধিত বা বৈধ ভোটার তালিকা কবে প্রকাশ পাবে?
মতিন খসরু : আমরা বার কাউন্সিল সভায় সর্বসম্মতভাবে একমত হলাম যে এই তালিকা ত্রুটিপূর্ণ। সিদ্ধান্ত হলো আইটি বিশেষজ্ঞরা সাত দিনের মধ্যে এটা সংশোধন করবেন। আর তা আমাদের দেখিয়ে প্রকাশ করবেন। বার কাউন্সিলের জাতীয়তাবাদী প্যানেলের এ জে মোহাম্মদ আলী (সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল) নির্ভুল ভোটার তালিকা প্রকাশের দায়িত্ব নিয়েছেন।
প্রথম আলো : মাহবুব উদ্দিন খোকন প্রথম আলোকে বলেছেন, এটা কবে প্রকাশ পাবে, তা নির্বাচন কমিশন জানে।
মতিন খসরু : এটা তাদের দায়িত্ব। এখন জাতীয়তাবাদী প্যানেল ক্ষমতায় আছে।
প্রথম আলো : নির্বাচনের আগে যদি ত্রুটিমুক্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ না পায়, তবে কি নির্বাচনী ফল নিয়ে আইনি জটিলতার উদ্ভব ঘটতে পারে?
মতিন খসরু : সেই আশঙ্কা থাকবে।
প্রথম আলো : তাহলে আওয়ামী লীগের প্যানেল নির্বাচন বর্জন করতে পারে?
মতিন খসরু : এটা হাইপোথেটিক্যাল প্রশ্ন। সভায় তাঁরা বলেছেন, ৩ থেকে ৫ হাজার ভোটারের নাম বেশি ছাপা হয়ে থাকতে পারে। এসব নাম বাদ দিতে তাঁরা বলেছেন, প্রয়োজনে লোকবল তিন গুণ বাড়ানো হবে। আমরা আশা করি, তাঁরা তা রক্ষা করতে পারবেন। তাঁরা আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী, কিন্তু শত্রু নন।
প্রথম আলো : আইন বলছে, ভোটের ৩০ দিন আগে হতে হবে, এখন কবে প্রকাশ পাবে? আপনারা তারিখ চেয়েছিলেন?
মতিন খসরু : সে বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট তারিখ ঠিক হয়নি। হ্যাঁ, ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর বলেছিলেন, ছাপার আগে আমাদের দেখাতে হবে। পরে হইচই শুরু হয়, মাহবুব উদ্দিন খোকন ‘ইউ’ ‘ইউ’ বলে চিৎকার করেছিলেন। ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বাররা যেটা করেন না, তলবি সভায় ঠিক তেমনটা খোকন, এ জে মোহাম্মদ আলী প্রমুখ করেছিলেন।
প্রথম আলো : আপনারা নাকি অ্যাডভোকেট মজিবুর রহমানের সই জাল করেছিলেন। জালিয়াত বলায় আপনারা ওয়াকআউট করেন?
মতিন খসরু : সেটা ওনাদের কথা। আমরা বলেছি, একজন তো আগেও সই দিয়ে যেতে পারেন। তিনি তো অস্বীকার করেননি, আর তাঁর সইয়ের নমুনা তো বার কাউন্সিলে আছে, মিলিয়ে দেখুন। তবে আপনি ঠিকই বলেছেন, আইনজীবীদের সর্বোচ্চ সংস্থার নির্বাচনে যদি ত্রুটিমুক্ত ভোটার না হয়, তাহলে কোথায় হবে, আর সেটা না হলে ওই আশঙ্কা থেকে যাবে। আমরা আশা করছি, ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করে দু-তিন দিন আগে হলেও দেখাবে।
প্রথম আলো : বিচার বিভাগ পৃথক্করণের ইস্যুটি জেলা বারগুলোর আইনজীবীদের সরাসরি উদ্বেগের বিষয়। কিন্তু মাসদার হোসেন মামলার রায় বাস্তবায়নে টালবাহানা নিয়ে গত তিন বছরে আপনারা নীরব ছিলেন।
মতিন খসরু : এটা ঠিক নয়। প্রথমত, এটা সরকারের কাজ। বার কাউন্সিল তো সরকার নয়। হাইকোর্ট শতকরা এক শ ভাগ স্বাধীন, অধস্তন আদালতও স্বাধীন। নিম্ন আদালতের কোনো বদলি সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন ছাড়া হয় না।
প্রথম আলো : কিন্তু আপিল বিভাগের অন্তত দুটো রায়ে বলা আছে, ১১৬ অনুচ্ছেদকে বাহাত্তরের মতো পুনরুজ্জীবিত না করলে আদালতের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ থেকে যাবে।
মতিন খসরু : হ্যাঁ, এর সঙ্গে দ্বিমত করার সুযোগ নেই।
প্রথম আলো : বার কাউন্সিল থেকে আপনারা সরকারের ওপর কোনো চাপ দিচ্ছেন না।
মতিন খসরু : না। এটা ঠিক নয়। বিএনপিই তো বার কাউন্সিলে আছে।
প্রথম আলো : আওয়ামী লীগের প্যানেলের পাঁচজন ভোটার তালিকা প্রশ্নে তলবি সভা ডাকলেন। কিন্তু বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কী করে আসবে, তা নিয়ে আপনারা উদ্বিগ্ন নন।
মতিন খসরু : তলবি সভায় একটি এজেন্ডা থাকে।
প্রথম আলো : গত তিন বছর সময় পেয়েছিলেন, নীরব থেকেছেন।
মতিন খসরু : এটা (বিচার বিভাগের স্বাধীনতা) তো দ্রুত আসে না। ধীরে ধীরে আসে, ধারাবাহিকভাবে করতে হয়।
প্রথম আলো : আট হাজারের বেশি নবীন আইনজীবীকে শপথ বা সনদ কোনোটিই দেননি। তাঁরা বলছেন, ২০০৫-০৬ সাল থেকে আওয়ামী লীগ প্যানেলের সময় এই বোঝা সৃষ্টি করা হয়েছিল, এখনো তার মাশুল দিতে হচ্ছে।
মতিন খসরু : আমরা শপথ গ্রহণ করাতে আইন করে এসেছিলাম।
প্রথম আলো : ২০০৩ সালে বিএনপি আইন করল, এক ব্যক্তির এক ভোট এবং তেমন ভোটার তালিকা নির্বাচনের ১৮০ দিন আগে প্রকাশ করতে হবে। ২০১১ সালে তা বাতিল করা হলো কেন?
মতিন খসরু : এটা সংসদে পাস হয়ে গেছে। তাই আমি আর মন্তব্য করতে চাই না। কারণ, আমি নিজেও তার পক্ষ হয়ে আছি।
প্রথম আলো : তাহলে কি মানবেন যে আজ ভোটার তালিকা নিয়ে আওয়ামী লীগ যে অবস্থান নিয়েছে, সেটা ওই বিধান বাতিলের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ?
মতিন খসরু : অনেকটা।
প্রথম আলো : তাহলে বার কাউন্সিল আইনে ২৭ ক ধারাটি আবার ফিরে আসুক?
মতিন খসরু : আমরা তো আমাদের অবস্থান বলেছি। এ বিষয়ে আমার আর না বলাই ভালো।
প্রথম আলো : বিপুলসংখ্যায় বিএনপিদলীয় আইনজীবীর তালিকাভুক্তির অভিযোগ বিএনপি খণ্ডন করে এই বলে যে, এনরোলমেন্ট কমিটিতে সরকারের নিয়োগদাতারাই থাকেন। আপনার মন্তব্য?
মতিন খসরু : এটাই সত্যি যে, অনেক মেধাবী ব্যারিস্টারও তালিকাভুক্ত হতে পারেননি।
প্রথম আলো : আপনাদের প্রতিবাদের মুখে কর্মকর্তাদের পদোন্নতিও আটকে গেছে। সার্বিক বিচারে বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে অ্যাটর্নি জেনারেলের ভূমিকা সম্পর্কে মন্তব্য করুন।
মতিন খসরু : আমি কোনো মন্তব্য করব না। তিনি আমাদের সবার, বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল।
প্রথম আলো : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
মতিন খসরু : ধন্যবাদ।
No comments