খেসারত ৩০ হাজার কোটি টাকা মাত্র by মুনির হাসান
দেশের কর্মবাজারের হাল-হকিকত জানার জন্য গিয়েছিলাম এক মানবসম্পদ বিশেষজ্ঞের কাছে। তাঁর কাছে জানলাম, কেবল আড়াআড়িভাবে নয়, ওপর-নিচেও বড় হচ্ছে দেশের কর্মবাজার। তবে, তিনি জানালেন মধ্য ও উচ্চপর্যায়ের ব্যবস্থাপক বা কর্মকর্তা তৈরিতে আমরা ব্যাপকভাবে পিছিয়ে পড়ছি। জানালেন ওই মুহূর্তে তাঁর কাছে ৪০টি পদের জন্য চাহিদা আছে, কিন্তু সঠিক ব্যক্তিকে বের করতে বেশ কষ্ট হচ্ছে তাঁর। তিনি হিসাব করে দেখালেন, আগামী ১০ বছরে শুধু যদি এই ব্যাপারে আমরা জোর না দিই, তাহলেই একটা বড় শূন্যতা তৈরি হতে পারে।
আমাদের দেশে ২০২৩ সাল নাগাদ বছরে কমপক্ষে এক লাখ মধ্য ও উচ্চপর্যায়ের কর্মীর প্রয়োজন হবে। বর্তমানে ডজন খানেক বহুজাতিক ও দেশীয় বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান মিলে সে সময় হয়তো বা হাজার বিশেক মধ্যপর্যায়ের কর্মী তৈরির সক্ষমতা তৈরি হবে। বাকি ৮০ হাজার!
আমার মনে পড়ল বছর খানেক আগে ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে প্রকাশিত সিলিকন ইন্ডিয়া নামের একটি পত্রিকার একটি ছোট্ট খবর। ওই খবরে বলা হয়েছে, দেশটির বাংলাদেশ প্রবাসীরা ২০১২ সালে ভারতে মাত্র ৩০ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স হিসেবে পাঠিয়েছেন! একই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম, ত্রিপুরা ও অন্যান্য অঞ্চলের প্রায় পাঁচ লাখ কর্মী সেই সময়ে বাংলাদেশে অবস্থান করেছেন এবং তাঁদের বেশির ভাগের কর্মক্ষেত্র গার্মেন্টস, টেক্সটাইল ও এনজিও। ভবিষ্যতে এই আয়
আরও বাড়বে বলে প্রতিবেদনে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। (<http://www.siliconindia.com/ news/business/15-Nations-Sending-Highest-Remittances-to-India-nid-147515-cid-3.html>) বেশ কিছুদিন আগে আমাকে এক গার্মেন্টস কর্মকর্তা বলেছিলেন যে কম-বেশি প্রায় ৩০ থেকে ৩২ হাজার শ্রীলঙ্কান কর্মী কাজ করছেন আমাদের গার্মেন্টস সেক্টরে। তাঁর কথার সত্যতা পাওয়া যায়, যখন দেখি ঢাকা-কলম্বো নিয়মিত বিমান যোগাযোগ এখন আগের চেয়ে পাঁচ গুণ বেড়েছে!
বৈশ্বিক গ্রামে দক্ষ কর্মীরা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বেন, এটাই স্বাভাবিক এবং সেখানে জোর করে বাধা দেওয়ারও কিছু নেই। কিন্তু এসব পরিসংখ্যান থেকে আমাদের শেখা দরকার, কেন আমাদের দক্ষতার ঘাটতি হচ্ছে। যে দেশে প্রতিবছর প্রায় ২১ লাখ তরুণ-তরুণী কর্মবাজারে প্রবেশ করেন, সেখানে কেন হরেদরে কর্মীরা বিদেশ থেকে আসবেন। বিদেশি বিশেষজ্ঞ থাকবেন, নতুন প্রযুক্তি কর্মী থাকবেন কিন্তু ম্যানেজার কিংবা ফ্লোর ম্যানেজার কেন বিদেশ থেকে আসবেন!
এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কাঁধে দোষ চাপানোর সুযোগ নেই। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয় উত্তীর্ণ সদ্য স্নাতক শিক্ষার্থীদের বিষয় এটি নয়। মধ্য ও উচ্চপর্যায়ের একজন কর্মী প্রকৃতপক্ষে ‘গাইতে গাইতে গায়েন’ হয়ে ওঠেন। কাজে প্রথমত তাঁকে উচ্চতর পদে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে, যেন তাঁর দক্ষতা প্রমাণ করতে পারেন। এর জন্য তাঁকে নিয়োগকর্তার আস্থাও অর্জন করতে হবে। ঠিক এই জায়গাতেই আমরা হয়তো ঠিকমতো কাজ করতে পারছি না। অনেকে আশঙ্কা প্রকাশ করেন, কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষতা বাড়ালে তাঁরা অন্য প্রতিষ্ঠানে চলে যাবেন। যদি অনেক অনেক কর্মীর দক্ষতা বাড়ানো না যায়, তাহলে সংখ্যাস্বল্পতার সুযোগে এই বাজারে কর্মীদের চড়া মূল্য দিয়েই কিনতে হবে নিয়োগকর্তাকে। যেমনটি ঘটছে আমাদের গার্মেন্টস বা বস্ত্রশিল্পে। যদি এই দুই খাতে কর্মীদের মানোন্নয়নের জন্য বছরে মাত্র তিন হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয়, তাহলে সেটি আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বছরে কমপক্ষে ১৫ হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় করবে।
বিশ্বব্যাপী এটি সুবিদিত যে বড় কোম্পানির জন্য দক্ষ কর্মী সরবরাহের কাজটি করবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশের প্রেসিডেন্টও তাঁর প্রতিবছরের বাজেটে এই খাতে বিশেষ বরাদ্দ রাখেন এবং এই খাতের উদ্যোক্তাদের নানা রকম সুবিধা নেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমাদের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পাশে তেমন কাউকে দাঁড়াতে দেখা যায় না। যদিও অত্যন্ত চমৎকার বাক্যসংবলিত নীতিমালা এবং অ্যাকশন প্ল্যানের কোনো অভাব নেই। কিন্তু একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তাঁর উদ্যোগ সম্প্রসারণের জন্য প্রশিক্ষণ, পুঁজি কিংবা বাজার সহায়তার কোনোটিই সময়মতো পান না। একইভাবে যাঁরা নতুন উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের সহায়তা করার জন্য তেমন কোনো সংগঠিত উদ্যোগ নেই। অথচ প্রায় ৩০০ কোটি টাকার তহবিল নিয়ে বসে থাকা এসএমই ফাউন্ডেশন ইচ্ছা করলেই প্রথমে ঢাকায় এবং পরে অন্যান্য স্থানে এসএমই পরিচর্যাকেন্দ্র (এসএমই ইনকিউবেশন) প্রতিষ্ঠা করতে পারে। আগ্রহী হবু উদ্যোক্তারা এসব কেন্দ্রে সর্বোচ্চ ছয় মাস ন্যূনতম খরচে অবস্থান করতে পারবেন। এখানে থাকবে সবার জন্য দরকারি সেবা। থাকবে আইনি ও ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে সংযোগ। একজন উদ্যোক্তা তাঁর উদ্যোগ শুরু করে ছয় মাসের মধ্য গুছিয়ে এখান থেকে চলে যাবেন। তখন নতুন একজন উদ্যোক্তা ওই জায়গাটা ব্যবহার করতে পারবেন। আর যেহেতু এই ধরনের ইনকিউবেশনের উদ্যোগ বিশ্বব্যাপী রয়েছে, কাজেই এটি চালু করার জন্য কোনো নতুন গবেষণা বা বিদেশ সফরেরও প্রয়োজন নেই।
দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা এসবের বাইরে নিজেদের নানা প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। এমন একটি ফেসবুক-ভিত্তিক গ্রুপ ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব https://www.facebook.com/ groups/uddokta/’-এ বর্তমানে প্রায় ৩০ হাজারেরও বেশি সদস্য রয়েছেন। তাঁরা পরস্পরকে নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করে থাকেন। তাঁদের স্লোগানটি বর্তমানে এতই জোরালো হয়ে উঠেছে যে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স কিংবা নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদও এখন এই স্লোগানের মতো করে তরুণদের উৎসাহিত করতে নেমে পড়েছেন। এসব উদ্যমী তরুণের ‘পথে নেমে পথ চেনা’ সফল হবে, যদি আমরা তাঁদের পাশে ঠিকমতো দাঁড়াতে পারি। তখনই কেবল বছর বছর দক্ষতা ঘাটতির পরিমাণ দেখে আমাদের আঁতকে উঠতে হবে না।
মুনির হাসান: যুব কর্মসূচি সমন্বয়কারী, প্রথম আলো এবং সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি।
আমাদের দেশে ২০২৩ সাল নাগাদ বছরে কমপক্ষে এক লাখ মধ্য ও উচ্চপর্যায়ের কর্মীর প্রয়োজন হবে। বর্তমানে ডজন খানেক বহুজাতিক ও দেশীয় বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান মিলে সে সময় হয়তো বা হাজার বিশেক মধ্যপর্যায়ের কর্মী তৈরির সক্ষমতা তৈরি হবে। বাকি ৮০ হাজার!
আমার মনে পড়ল বছর খানেক আগে ভারতের বেঙ্গালুরু থেকে প্রকাশিত সিলিকন ইন্ডিয়া নামের একটি পত্রিকার একটি ছোট্ট খবর। ওই খবরে বলা হয়েছে, দেশটির বাংলাদেশ প্রবাসীরা ২০১২ সালে ভারতে মাত্র ৩০ হাজার কোটি টাকা রেমিট্যান্স হিসেবে পাঠিয়েছেন! একই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম, ত্রিপুরা ও অন্যান্য অঞ্চলের প্রায় পাঁচ লাখ কর্মী সেই সময়ে বাংলাদেশে অবস্থান করেছেন এবং তাঁদের বেশির ভাগের কর্মক্ষেত্র গার্মেন্টস, টেক্সটাইল ও এনজিও। ভবিষ্যতে এই আয়
আরও বাড়বে বলে প্রতিবেদনে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। (<http://www.siliconindia.com/ news/business/15-Nations-Sending-Highest-Remittances-to-India-nid-147515-cid-3.html>) বেশ কিছুদিন আগে আমাকে এক গার্মেন্টস কর্মকর্তা বলেছিলেন যে কম-বেশি প্রায় ৩০ থেকে ৩২ হাজার শ্রীলঙ্কান কর্মী কাজ করছেন আমাদের গার্মেন্টস সেক্টরে। তাঁর কথার সত্যতা পাওয়া যায়, যখন দেখি ঢাকা-কলম্বো নিয়মিত বিমান যোগাযোগ এখন আগের চেয়ে পাঁচ গুণ বেড়েছে!
বৈশ্বিক গ্রামে দক্ষ কর্মীরা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বেন, এটাই স্বাভাবিক এবং সেখানে জোর করে বাধা দেওয়ারও কিছু নেই। কিন্তু এসব পরিসংখ্যান থেকে আমাদের শেখা দরকার, কেন আমাদের দক্ষতার ঘাটতি হচ্ছে। যে দেশে প্রতিবছর প্রায় ২১ লাখ তরুণ-তরুণী কর্মবাজারে প্রবেশ করেন, সেখানে কেন হরেদরে কর্মীরা বিদেশ থেকে আসবেন। বিদেশি বিশেষজ্ঞ থাকবেন, নতুন প্রযুক্তি কর্মী থাকবেন কিন্তু ম্যানেজার কিংবা ফ্লোর ম্যানেজার কেন বিদেশ থেকে আসবেন!
এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কাঁধে দোষ চাপানোর সুযোগ নেই। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয় উত্তীর্ণ সদ্য স্নাতক শিক্ষার্থীদের বিষয় এটি নয়। মধ্য ও উচ্চপর্যায়ের একজন কর্মী প্রকৃতপক্ষে ‘গাইতে গাইতে গায়েন’ হয়ে ওঠেন। কাজে প্রথমত তাঁকে উচ্চতর পদে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে, যেন তাঁর দক্ষতা প্রমাণ করতে পারেন। এর জন্য তাঁকে নিয়োগকর্তার আস্থাও অর্জন করতে হবে। ঠিক এই জায়গাতেই আমরা হয়তো ঠিকমতো কাজ করতে পারছি না। অনেকে আশঙ্কা প্রকাশ করেন, কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষতা বাড়ালে তাঁরা অন্য প্রতিষ্ঠানে চলে যাবেন। যদি অনেক অনেক কর্মীর দক্ষতা বাড়ানো না যায়, তাহলে সংখ্যাস্বল্পতার সুযোগে এই বাজারে কর্মীদের চড়া মূল্য দিয়েই কিনতে হবে নিয়োগকর্তাকে। যেমনটি ঘটছে আমাদের গার্মেন্টস বা বস্ত্রশিল্পে। যদি এই দুই খাতে কর্মীদের মানোন্নয়নের জন্য বছরে মাত্র তিন হাজার কোটি টাকা খরচ করা হয়, তাহলে সেটি আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বছরে কমপক্ষে ১৫ হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় করবে।
বিশ্বব্যাপী এটি সুবিদিত যে বড় কোম্পানির জন্য দক্ষ কর্মী সরবরাহের কাজটি করবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশের প্রেসিডেন্টও তাঁর প্রতিবছরের বাজেটে এই খাতে বিশেষ বরাদ্দ রাখেন এবং এই খাতের উদ্যোক্তাদের নানা রকম সুবিধা নেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আমাদের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পাশে তেমন কাউকে দাঁড়াতে দেখা যায় না। যদিও অত্যন্ত চমৎকার বাক্যসংবলিত নীতিমালা এবং অ্যাকশন প্ল্যানের কোনো অভাব নেই। কিন্তু একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তাঁর উদ্যোগ সম্প্রসারণের জন্য প্রশিক্ষণ, পুঁজি কিংবা বাজার সহায়তার কোনোটিই সময়মতো পান না। একইভাবে যাঁরা নতুন উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁদের সহায়তা করার জন্য তেমন কোনো সংগঠিত উদ্যোগ নেই। অথচ প্রায় ৩০০ কোটি টাকার তহবিল নিয়ে বসে থাকা এসএমই ফাউন্ডেশন ইচ্ছা করলেই প্রথমে ঢাকায় এবং পরে অন্যান্য স্থানে এসএমই পরিচর্যাকেন্দ্র (এসএমই ইনকিউবেশন) প্রতিষ্ঠা করতে পারে। আগ্রহী হবু উদ্যোক্তারা এসব কেন্দ্রে সর্বোচ্চ ছয় মাস ন্যূনতম খরচে অবস্থান করতে পারবেন। এখানে থাকবে সবার জন্য দরকারি সেবা। থাকবে আইনি ও ব্যাংকিং খাতের সঙ্গে সংযোগ। একজন উদ্যোক্তা তাঁর উদ্যোগ শুরু করে ছয় মাসের মধ্য গুছিয়ে এখান থেকে চলে যাবেন। তখন নতুন একজন উদ্যোক্তা ওই জায়গাটা ব্যবহার করতে পারবেন। আর যেহেতু এই ধরনের ইনকিউবেশনের উদ্যোগ বিশ্বব্যাপী রয়েছে, কাজেই এটি চালু করার জন্য কোনো নতুন গবেষণা বা বিদেশ সফরেরও প্রয়োজন নেই।
দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা এসবের বাইরে নিজেদের নানা প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন। এমন একটি ফেসবুক-ভিত্তিক গ্রুপ ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব https://www.facebook.com/ groups/uddokta/’-এ বর্তমানে প্রায় ৩০ হাজারেরও বেশি সদস্য রয়েছেন। তাঁরা পরস্পরকে নানাভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করে থাকেন। তাঁদের স্লোগানটি বর্তমানে এতই জোরালো হয়ে উঠেছে যে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স কিংবা নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদও এখন এই স্লোগানের মতো করে তরুণদের উৎসাহিত করতে নেমে পড়েছেন। এসব উদ্যমী তরুণের ‘পথে নেমে পথ চেনা’ সফল হবে, যদি আমরা তাঁদের পাশে ঠিকমতো দাঁড়াতে পারি। তখনই কেবল বছর বছর দক্ষতা ঘাটতির পরিমাণ দেখে আমাদের আঁতকে উঠতে হবে না।
মুনির হাসান: যুব কর্মসূচি সমন্বয়কারী, প্রথম আলো এবং সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি।
No comments