দুই যুগ পর সেমিফাইনালে আর্জেন্টিনা
ক্লাব ফুটবলের গত মৌসুমে থিবো কোর্তোয়াকে
ফাঁকি দিয়ে একবারও গোল করতে পারেননি লিওনেল মেসি। জাতীয় দলের জার্সি গায়েও
আর্জেন্টাইন জাদুকরকে আটকে দিয়েছেন বেলজিয়ামের গোলরক্ষক। ম্যাচের একেবারে
শেষপর্যায়ে দারুণ একটা সুযোগও পেয়েছিলেন মেসি। কিন্তু কোর্তোয়া বাধা পেরোতে
পারেননি আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
তাতে অবশ্য আর্জেন্টিনার জয় আটকায়নি। গঞ্জালো হিগুয়েইনের গোলে ১-০ ব্যবধানের জয় নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে আলেসান্দ্রো সাবেলার শিষ্যরা। ১৯৯০ সালের পর এবারই প্রথমবারের মতো শেষ চারের টিকিট পেয়েছে আর্জেন্টিনা। এবারের বিশ্বকাপের প্রথম চারটি ম্যাচে খুব বেশি জ্বলে উঠতে পারেননি হিগুয়েইন। কিন্তু আজ নিজের সামর্থ্য বেশ ভালোমতোই প্রমাণ করেছেন এই তারকা স্ট্রাইকার।
৮ মিনিটের মাথায় মাঝমাঠ থেকে ডি মারিয়ার দিকে বল বাড়িয়েছিলেন লিওনেল মেসি। ডি মারিয়ার পাস থেকে বল পেয়ে দ্রুতই শট নিয়েছিলেন হিগুয়েইন। জোরালো সেই শট রুখে দেওয়ার কোনো সুযোগই পাননি বেলজিয়ামের গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। ১-০ গোলে এগিয়ে গেছে আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয়ার্ধের ৫৫ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করার দারুণ একটি সুযোগও পেয়েছিলেন হিগুয়েইন। মাঝমাঠ থেকে দুজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে একাই বল নিয়ে ঢুকে পড়েছিলেন বেলজিয়ামের পেনাল্টি বক্সে। কিন্তু তাঁর শট ফিরে আসে গোলপোস্টে লেগে।
প্রথমার্ধে অবশ্য ব্যবধান বাড়িয়ে নেওয়ার সুযোগ খুব বেশি পায়নি আর্জেন্টিনা। ২৮ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে ডি মারিয়ার দিকে দারুণভাবে বল বাড়িয়েছিলেন মেসি। কিন্তু সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ডি মারিয়া। উরুতে চোট নিয়ে ৩৩ মিনিটের মাথায় মাঠও ছাড়তে হয়েছে আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডারকে।
৩৮ মিনিটে বেলজিয়ামের পেনাল্টি বক্সের ঠিক বাইরেই ফ্রি-কিক পেয়েছিলেন মেসি। কিন্তু সেখান থেকেও বলটি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পাঠাতে পারেননি আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
বেলজিয়ামও আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে খুব বেশি ভীতি ছড়াতে পারেনি। ২৬ মিনিটের মাথায় আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক সার্জিও রোমেরোকে পরীক্ষার মুখে ফেলেছিলেন ওরিগি। কিন্তু বেলজিয়ামের এই স্ট্রাইকারের শট রুখে দিয়েছেন রোমেরো। ৪২ মিনিটে ইয়ান ভার্তোনের ক্রস থেকে দারুণ এক হেড করেছিলেন কেভিন মিরালাস। কিন্তু সেটাও চলে যায় গোলপোস্টের কিছুটা বাইরে দিয়ে। দ্বিতীয়ার্ধে, ৬১ মিনিটের মাথায় ফেলাইনির দারুণ একটি হেডও চলে যায় গোলপোস্টের কিছুটা ওপর দিয়ে।
৮০ মিনিটের পর খেলায় সমতা ফেরানোর জন্য মরিয়া হয়েই আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে বারবার আক্রমণ চালিয়েছিলেন বেলজিয়ামের খেলোয়াড়েরা। কিন্তু কিছু সুযোগ তৈরি করতে পারলেও শেষপর্যন্ত ১-০ গোলের হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে বেলজিয়ামকে।
তাতে অবশ্য আর্জেন্টিনার জয় আটকায়নি। গঞ্জালো হিগুয়েইনের গোলে ১-০ ব্যবধানের জয় নিয়ে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে আলেসান্দ্রো সাবেলার শিষ্যরা। ১৯৯০ সালের পর এবারই প্রথমবারের মতো শেষ চারের টিকিট পেয়েছে আর্জেন্টিনা। এবারের বিশ্বকাপের প্রথম চারটি ম্যাচে খুব বেশি জ্বলে উঠতে পারেননি হিগুয়েইন। কিন্তু আজ নিজের সামর্থ্য বেশ ভালোমতোই প্রমাণ করেছেন এই তারকা স্ট্রাইকার।
৮ মিনিটের মাথায় মাঝমাঠ থেকে ডি মারিয়ার দিকে বল বাড়িয়েছিলেন লিওনেল মেসি। ডি মারিয়ার পাস থেকে বল পেয়ে দ্রুতই শট নিয়েছিলেন হিগুয়েইন। জোরালো সেই শট রুখে দেওয়ার কোনো সুযোগই পাননি বেলজিয়ামের গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া। ১-০ গোলে এগিয়ে গেছে আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয়ার্ধের ৫৫ মিনিটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করার দারুণ একটি সুযোগও পেয়েছিলেন হিগুয়েইন। মাঝমাঠ থেকে দুজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে একাই বল নিয়ে ঢুকে পড়েছিলেন বেলজিয়ামের পেনাল্টি বক্সে। কিন্তু তাঁর শট ফিরে আসে গোলপোস্টে লেগে।
প্রথমার্ধে অবশ্য ব্যবধান বাড়িয়ে নেওয়ার সুযোগ খুব বেশি পায়নি আর্জেন্টিনা। ২৮ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে ডি মারিয়ার দিকে দারুণভাবে বল বাড়িয়েছিলেন মেসি। কিন্তু সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি ডি মারিয়া। উরুতে চোট নিয়ে ৩৩ মিনিটের মাথায় মাঠও ছাড়তে হয়েছে আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডারকে।
৩৮ মিনিটে বেলজিয়ামের পেনাল্টি বক্সের ঠিক বাইরেই ফ্রি-কিক পেয়েছিলেন মেসি। কিন্তু সেখান থেকেও বলটি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পাঠাতে পারেননি আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
বেলজিয়ামও আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে খুব বেশি ভীতি ছড়াতে পারেনি। ২৬ মিনিটের মাথায় আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক সার্জিও রোমেরোকে পরীক্ষার মুখে ফেলেছিলেন ওরিগি। কিন্তু বেলজিয়ামের এই স্ট্রাইকারের শট রুখে দিয়েছেন রোমেরো। ৪২ মিনিটে ইয়ান ভার্তোনের ক্রস থেকে দারুণ এক হেড করেছিলেন কেভিন মিরালাস। কিন্তু সেটাও চলে যায় গোলপোস্টের কিছুটা বাইরে দিয়ে। দ্বিতীয়ার্ধে, ৬১ মিনিটের মাথায় ফেলাইনির দারুণ একটি হেডও চলে যায় গোলপোস্টের কিছুটা ওপর দিয়ে।
৮০ মিনিটের পর খেলায় সমতা ফেরানোর জন্য মরিয়া হয়েই আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগে বারবার আক্রমণ চালিয়েছিলেন বেলজিয়ামের খেলোয়াড়েরা। কিন্তু কিছু সুযোগ তৈরি করতে পারলেও শেষপর্যন্ত ১-০ গোলের হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয়েছে বেলজিয়ামকে।
No comments