প্রেম, গণধোলাই অতপর শ্রীঘরে
প্রেম হয়েছে মোবাইলে। কিন্তু প্রেমিকের পারিবারিক অবস্থা মনমত না হওয়ায় ভাঙ্গে প্রেম। জামালপুরের বকশীগঞ্জে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে গণধোলাই খেয়ে এখন শ্রীঘরে প্রেমিক মতিউর রহমান (২২)। তার বাড়ি বগুড়ার আদমদি উপজেলায় লক্ষণপুর গ্রামে। পিতার নাম আকবর আলী। আজ দুপুরে তাকে জেল হাজতে পাঠায় পুলিশ।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাছিনুর রহমান জানান, বকশীগঞ্জ উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ধারারচর গ্রামের অনার্স পড়ুয়া কলেজ ছাত্রী ফারজানার (২০) সঙ্গে মোবাইলের মাধ্যমে সর্ম্পক হয় মতিউরের। প্রেমের একপর্যায় মতিউরকে বিয়ে করতে রাজী হয় ফারজানা এবং এ জন্য মাস দুয়েক আগে মতিউরের বাড়ি যায় ওই ছাত্রী। কিন্তু মতিউর এর পারিবারিক পরিবেশ পরিস্থিতি দেখে পালিয়ে আসে সে। পরে মতিউর আবার মোবাইলে সর্ম্পক স্থাপন করতে চাইলে তাকে বকশীগঞ্জে আসতে বলে ফারজানা। মতিউর ফারজানার বাড়ীতে আসলে তাকে ধরে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করা হয়। পরে দুপুরে তাকে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাছিনুর রহমান জানান, বকশীগঞ্জ উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের ধারারচর গ্রামের অনার্স পড়ুয়া কলেজ ছাত্রী ফারজানার (২০) সঙ্গে মোবাইলের মাধ্যমে সর্ম্পক হয় মতিউরের। প্রেমের একপর্যায় মতিউরকে বিয়ে করতে রাজী হয় ফারজানা এবং এ জন্য মাস দুয়েক আগে মতিউরের বাড়ি যায় ওই ছাত্রী। কিন্তু মতিউর এর পারিবারিক পরিবেশ পরিস্থিতি দেখে পালিয়ে আসে সে। পরে মতিউর আবার মোবাইলে সর্ম্পক স্থাপন করতে চাইলে তাকে বকশীগঞ্জে আসতে বলে ফারজানা। মতিউর ফারজানার বাড়ীতে আসলে তাকে ধরে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোর্পদ করা হয়। পরে দুপুরে তাকে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
No comments