তরুণেরা চাকরিপ্রার্থী নয় চাকরিদাতা: ড. ইউনূস
নতুন ব্যবসা ও পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য তরুণদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘তরুণেরা চাকরিপ্রার্থী নয়, তাঁরা চাকরিদাতা।’
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে ইউনূস সেন্টারের আয়োজনে পঞ্চম সামাজিক ব্যবসা দিবস উপলক্ষে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। সকালে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন তিনি। তরুণদের উদ্দেশে ইউনূস বলেন, পরিকল্পনা নিয়ে আসলে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তহবিলের সংকট হবে না।
এই খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘তরুণেরা যখন ব্যবসার উদ্যোগ নিয়ে আসেন, তখন আমরা খুব অনুপ্রাণিত হই। সামাজিক ব্যবসা দিয়ে সামাজিক সমস্যা দূর করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তরুণদের স্বপ্ন ও উদ্যোগ নিয়ে বেকারত্ব দূর করতে হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, তিনি মনে করেন পৃথিবীতে এমন পরিস্থিতি তৈরি হবে, যখন বেকারত্ব বলে কিছু থাকবে না। সুস্থ শরীরের একজন মানুষ বেকার থাকবে—এটা হতে পারে না।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন রবার্ট এফ কেনেডি সেন্টার ফর জাস্টিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের প্রেসিডেন্ট ক্যারি কেনেডি। তিনি বলেন, শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সামাজিক ব্যবসা কীভাবে অবদান রাখতে পারে, তা বিবেচনা করা উচিত। ড. ইউনূস ও তাঁর সামাজিক ব্যবসা যে অন্যদের চেয়ে আলাদা, সেটি সর্বস্তরে আলোচিত।
কেনেডি বলেন, লাখ লাখ দরিদ্র মা-বাবা দারিদ্র্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। তাঁদের আমাদের সহায়তা করা উচিত।
অনুষ্ঠানে সোশ্যাল বিজনেস ডিজাইন ল্যাবের আওতায় হাইতি, নেপাল, উগান্ডা ও বাংলাদেশের সামাজিক ব্যবসার অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা হয়। প্রথম কর্ম অধিবেশনে বক্তব্য দেন, গ্রামীণ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেয়া জাং, জার্মানি ইউনূস সোশ্যাল বিজনেসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সোফি আইজানম্যান, নেপালের চৌধুরী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নির্ভানা চৌধুরী, কম্বোডিয়ার ফ্রি, পারফর্মিং সোশ্যাল এন্টারপ্রাইজের প্রধান নির্বাহী হাউট ডারা, চায়না সোশ্যাল বিজনেস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক গোয়া জান, ভারতের নাভার্ড গ্রুপের প্রধান মহাব্যবস্থাপক বি এস সুরান প্রমুখ।
আজ শনিবার রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনে ইউনূস সেন্টারের আয়োজনে পঞ্চম সামাজিক ব্যবসা দিবস উপলক্ষে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস এ কথা বলেন। সকালে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন তিনি। তরুণদের উদ্দেশে ইউনূস বলেন, পরিকল্পনা নিয়ে আসলে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তহবিলের সংকট হবে না।
এই খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘তরুণেরা যখন ব্যবসার উদ্যোগ নিয়ে আসেন, তখন আমরা খুব অনুপ্রাণিত হই। সামাজিক ব্যবসা দিয়ে সামাজিক সমস্যা দূর করার চেষ্টা করা হচ্ছে। তরুণদের স্বপ্ন ও উদ্যোগ নিয়ে বেকারত্ব দূর করতে হবে।’
ড. ইউনূস বলেন, তিনি মনে করেন পৃথিবীতে এমন পরিস্থিতি তৈরি হবে, যখন বেকারত্ব বলে কিছু থাকবে না। সুস্থ শরীরের একজন মানুষ বেকার থাকবে—এটা হতে পারে না।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন রবার্ট এফ কেনেডি সেন্টার ফর জাস্টিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের প্রেসিডেন্ট ক্যারি কেনেডি। তিনি বলেন, শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় সামাজিক ব্যবসা কীভাবে অবদান রাখতে পারে, তা বিবেচনা করা উচিত। ড. ইউনূস ও তাঁর সামাজিক ব্যবসা যে অন্যদের চেয়ে আলাদা, সেটি সর্বস্তরে আলোচিত।
কেনেডি বলেন, লাখ লাখ দরিদ্র মা-বাবা দারিদ্র্যের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছেন। তাঁদের আমাদের সহায়তা করা উচিত।
অনুষ্ঠানে সোশ্যাল বিজনেস ডিজাইন ল্যাবের আওতায় হাইতি, নেপাল, উগান্ডা ও বাংলাদেশের সামাজিক ব্যবসার অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা হয়। প্রথম কর্ম অধিবেশনে বক্তব্য দেন, গ্রামীণ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেয়া জাং, জার্মানি ইউনূস সোশ্যাল বিজনেসের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সোফি আইজানম্যান, নেপালের চৌধুরী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নির্ভানা চৌধুরী, কম্বোডিয়ার ফ্রি, পারফর্মিং সোশ্যাল এন্টারপ্রাইজের প্রধান নির্বাহী হাউট ডারা, চায়না সোশ্যাল বিজনেস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক গোয়া জান, ভারতের নাভার্ড গ্রুপের প্রধান মহাব্যবস্থাপক বি এস সুরান প্রমুখ।
No comments