হুজুররা ফ্রিতে সেক্স করতে না দেয়ায় উচ্ছেদ করেছে : যৌনকর্মীদের অভিযোগ
মাদারিপুর শহরে বহু বছরের পুরোনো একটি যৌনপল্লির শত শত কর্মীদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। যৌনকর্মীদের অভিযোগ,
আদালতের
নির্দেশ সত্বেও ব্যাপক মারধর ও লুটপাট করে প্রায় ৫০০ যৌনকর্মীসহ তাদের
সন্তানদের উচ্ছেদ করা হয়েছে। মূলত জমি দখলের জন্য এই আক্রমণ হতে পারে বলেও
তারা অভিযোগ করছে। উচ্ছেদ হওয়া যৌনকর্মীরা বলছেন, পুরান বাজার এলাকায়
একসময় লঞ্চঘাট ছিল আর এর পাশে শত বছরের পুরোনো এই যৌনপল্লিতেই তাদের জন্ম।
এখানকার জমির বৈধ মালিকও তারাই–এমন দাবি করে তারা বলছেন, গত দু’বছর ধরে
একটি গোষ্ঠী তাদের উচ্ছেদের জন্য চেষ্টা করছে। পরে তারা উচ্চ আদালতের
নির্দেশনা নিয়ে সেখানে অবস্থান করছিলেন।
কিন্তু সেই নির্দেশনা সত্বেও তাদেরকে এ মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় দিয়ে চলে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু আজ হঠাৎ এমনটা ঘটবে তা বুঝতেই পারেনি কেউ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যৌনকর্মীদের একজন জানান, হুজুররা আইসে কালকের ভিতরে এ জায়গা ছেড়ে চলে যেতে বলে। তো আমরা বলি আমরা কোথায় যাবো? আমাদের জন্ম এখানেই, আর যাওয়ারও কোন জায়গা নেই। আমাদের জুলুম করে বের করে দিয়েন না। আমাদের বরং গুলি করে মাইরা মেরে ফেলেন। তারপরই তারা মার শুরু করে। এমন মারের মুখে সবাই কোন রকমে পালাইছে। ঘরবাড়ি ভাংচুর করে সব লুটে নিয়ে গেছে। সব শ্মশান হয়ে গেছে।
জানা গেছে পুনর্বাসনের কথা মুখে বারবার বলা হলেও সুনির্দিষ্ট কোন কিছু কখনোই করা হয়নি। বরং জমি দখলের উদ্দেশ্যে এই উচ্ছেদ করা হয়েছে। এই ঘটনায় শিশুসহ অসংখ্য কর্মী আহত হয়েছেন। তবে এই যৌনপল্লি উচ্ছেদের দাবিতে বেশ কয়েকবছর ধরেই আন্দোলনকারী ইসলাহে কওম পরিষদের সভাপতি মাওলানা শরীফ মজিবুল হক অভিযোগ করেন যে এরা শহরকে অপবিত্র করছে। সমাজের যুব সম্প্রদায়কে ধ্বংস করতেছে। আমরা পবিত্র করছি।
জানা গেছে ৫০০ যৌনকর্মীর বসবাস ছিলো এই এলাকায় অনেক যৌনকর্মী অভিযোগ হুজুররা ফ্রিতে করতে চাইলে বাঁধা দেয়ায় প্রতিশোধ হিসেবে আমাগোরে উচ্ছেদ করছে।
কিন্তু সেই নির্দেশনা সত্বেও তাদেরকে এ মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় দিয়ে চলে যেতে বলা হয়েছিল। কিন্তু আজ হঠাৎ এমনটা ঘটবে তা বুঝতেই পারেনি কেউ।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে যৌনকর্মীদের একজন জানান, হুজুররা আইসে কালকের ভিতরে এ জায়গা ছেড়ে চলে যেতে বলে। তো আমরা বলি আমরা কোথায় যাবো? আমাদের জন্ম এখানেই, আর যাওয়ারও কোন জায়গা নেই। আমাদের জুলুম করে বের করে দিয়েন না। আমাদের বরং গুলি করে মাইরা মেরে ফেলেন। তারপরই তারা মার শুরু করে। এমন মারের মুখে সবাই কোন রকমে পালাইছে। ঘরবাড়ি ভাংচুর করে সব লুটে নিয়ে গেছে। সব শ্মশান হয়ে গেছে।
জানা গেছে পুনর্বাসনের কথা মুখে বারবার বলা হলেও সুনির্দিষ্ট কোন কিছু কখনোই করা হয়নি। বরং জমি দখলের উদ্দেশ্যে এই উচ্ছেদ করা হয়েছে। এই ঘটনায় শিশুসহ অসংখ্য কর্মী আহত হয়েছেন। তবে এই যৌনপল্লি উচ্ছেদের দাবিতে বেশ কয়েকবছর ধরেই আন্দোলনকারী ইসলাহে কওম পরিষদের সভাপতি মাওলানা শরীফ মজিবুল হক অভিযোগ করেন যে এরা শহরকে অপবিত্র করছে। সমাজের যুব সম্প্রদায়কে ধ্বংস করতেছে। আমরা পবিত্র করছি।
জানা গেছে ৫০০ যৌনকর্মীর বসবাস ছিলো এই এলাকায় অনেক যৌনকর্মী অভিযোগ হুজুররা ফ্রিতে করতে চাইলে বাঁধা দেয়ায় প্রতিশোধ হিসেবে আমাগোরে উচ্ছেদ করছে।
No comments