রেশমা বাস্তবতা, গল্প নয়: জিওসি by জাহাঙ্গীর সুমন ও ওমর ফারুক
রেশমাকে উদ্ধার বিশ্ব মানবতার জন্য একটি
অলৌকিক ঘটনা। আমরা একে অন্যের জন্য কেমন নিবেদিত প্রাণ, এটা তার একটি
উদাহরণ। শনিবার বিকেল ৫টায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমিইচ) সামনে এক
প্রেস ব্রিফিংয়ে
৯ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেলচৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “সমগ্র দেশের মানুষ রেশমার জন্য দোয়া করেছে। এজন্য আমরা তাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।”
তিনি বলেন, “মেকানিক্যাল পদ্ধতিতে হেভি সরঞ্জাম ব্যবহার করে ধৈর্য্য, সম্মান ও ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে উদ্ধার কাজ পরিচালিত হচ্ছে। মেশিন যে গতিতে চলে উদ্ধার কাজে আমাদের মন সে গতিতে চলেনি।”
উদ্ধার কাজ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “সর্বশেষ মৃতদেহটি উদ্ধারে আমরা তন্ন তন্ন করে খুঁজবো। সেই সঙ্গে আপনারা সকলেই আমাদের সঙ্গে খোঁজে দেখবেন। সেখানে আর কোনো মৃতদেহ আছে কিনা। আমরা যদি দেখি যে আর কোনো মৃতদেহ নেই এরপর আমরা শুরু করবো ধংসাবশেষ সরানোর কাজ।”
তিনি আরো বলেন, রেশমা এখন বাস্তবতা। এটা কোনো গল্প নয়। শাহীনার গল্পও রেশমার গল্প হতে পারতো। ১৪ ঘণ্টা চেষ্টার পরও শাহীনাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে এজাজ উদ্দিন কায়কোবাদ নামের এক উদ্ধারকর্মী মারা গেলেন।
হাসান সারওয়ার্দী বলেন, রেশমাকে উদ্ধারকারী হিসেবে বিভিন্ন মিডিয়ায় ফেরদৌস নামের এক যুবকের নাম প্রকাশ করা হয়। তিনি এ বিষয়টি নাকচ করেন।
তিনি বলেন, “৯ পদাতিক ডিভিশনের ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের মেজর মোয়াজ্জেম হোসেন, মেজর দেলোয়ার এবং ওয়ারেন্ট অফিসার আব্দুর রাজ্জাকের সহায়তায় রেশমাকে উদ্ধার করা হয়। আমি রেশমার সঙ্গে কথা বলেছি। সে বলেছে, আমি ভালো আছি।”
রেশমার ঘুমের প্রয়োজন
রেশমার চিকিৎসক কর্নেল মো. আজিজুর রহমান বলেন, “রেশমা এখন ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত ও আবেগাপ্লুত। তার শরীরে স্যালাইন, অক্সিজেন, অ্যান্টিবায়োটিক ও নিউট্রেশন দেওয়ার ফলে তার অবস্থার উন্নতি হয়েছে। তবে তার শরীরে এখনো পানি শূন্যতা রয়ে গেছে। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছে। কিডনির কাজ উন্নতির দিকে রয়েছে।”
তিনি বলেন, শনিবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাতজন চিকিৎসকের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা তাকে দেখার পর আমাদেরকে জানান, রেশমার এখন ঘুমের প্রয়োজন। এজন্য রেশমার সঙ্গে কথা বলার জন্য নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
তিনি বলেন, “সমগ্র দেশের মানুষ রেশমার জন্য দোয়া করেছে। এজন্য আমরা তাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি।”
তিনি বলেন, “মেকানিক্যাল পদ্ধতিতে হেভি সরঞ্জাম ব্যবহার করে ধৈর্য্য, সম্মান ও ধর্মীয় রীতিনীতি মেনে উদ্ধার কাজ পরিচালিত হচ্ছে। মেশিন যে গতিতে চলে উদ্ধার কাজে আমাদের মন সে গতিতে চলেনি।”
উদ্ধার কাজ সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “সর্বশেষ মৃতদেহটি উদ্ধারে আমরা তন্ন তন্ন করে খুঁজবো। সেই সঙ্গে আপনারা সকলেই আমাদের সঙ্গে খোঁজে দেখবেন। সেখানে আর কোনো মৃতদেহ আছে কিনা। আমরা যদি দেখি যে আর কোনো মৃতদেহ নেই এরপর আমরা শুরু করবো ধংসাবশেষ সরানোর কাজ।”
তিনি আরো বলেন, রেশমা এখন বাস্তবতা। এটা কোনো গল্প নয়। শাহীনার গল্পও রেশমার গল্প হতে পারতো। ১৪ ঘণ্টা চেষ্টার পরও শাহীনাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তাকে উদ্ধার করতে গিয়ে এজাজ উদ্দিন কায়কোবাদ নামের এক উদ্ধারকর্মী মারা গেলেন।
হাসান সারওয়ার্দী বলেন, রেশমাকে উদ্ধারকারী হিসেবে বিভিন্ন মিডিয়ায় ফেরদৌস নামের এক যুবকের নাম প্রকাশ করা হয়। তিনি এ বিষয়টি নাকচ করেন।
তিনি বলেন, “৯ পদাতিক ডিভিশনের ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের মেজর মোয়াজ্জেম হোসেন, মেজর দেলোয়ার এবং ওয়ারেন্ট অফিসার আব্দুর রাজ্জাকের সহায়তায় রেশমাকে উদ্ধার করা হয়। আমি রেশমার সঙ্গে কথা বলেছি। সে বলেছে, আমি ভালো আছি।”
রেশমার ঘুমের প্রয়োজন
রেশমার চিকিৎসক কর্নেল মো. আজিজুর রহমান বলেন, “রেশমা এখন ক্লান্ত, পরিশ্রান্ত ও আবেগাপ্লুত। তার শরীরে স্যালাইন, অক্সিজেন, অ্যান্টিবায়োটিক ও নিউট্রেশন দেওয়ার ফলে তার অবস্থার উন্নতি হয়েছে। তবে তার শরীরে এখনো পানি শূন্যতা রয়ে গেছে। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছে। কিডনির কাজ উন্নতির দিকে রয়েছে।”
তিনি বলেন, শনিবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সাতজন চিকিৎসকের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা তাকে দেখার পর আমাদেরকে জানান, রেশমার এখন ঘুমের প্রয়োজন। এজন্য রেশমার সঙ্গে কথা বলার জন্য নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
No comments