হরতাল সফল করে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশকে রক্ষা করুন
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশকে
রক্ষায় জামায়াতের ছদ্মাবরণে হেফাজতে ইসলামের ৬ এপ্রিল শনিবারের লংমার্চের
প্রতিবাদে ও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবিতে ডাকা ২৪ ঘণ্টার হরতাল পালনে
দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট,
একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ও প্রগতিশীল পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদসহ ২৭টি সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল সংগঠন।
একই সঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির, সশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠী এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার জন্যে দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা, নারী, পেশাজীবী, সংস্কৃতি কর্মী, সামাজিক শক্তি ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী সমন্বয়ে ‘প্রতিরোধ কমিটি’ গঠনের আহ্বান জানায় প্রগতিশীল সংগঠনগুলো।
হেফাজতে ইসলামের লংমার্চের সঙ্গে জামায়াত-শিবির ও জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী মিশে, হত্যাকাণ্ডসহ নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে পারে এবং এ ধরনের লংমার্চ দেশে নৈরাজ্য ও হানাহানি উস্কে দিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করে দেবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন সংগঠনগুলোর নেতারা।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরদিন শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার এ হরতাল আহ্বান করেছে ওই ২৭টি সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল সংগঠন। সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম এ হরতালে সমর্থন জানিয়েছে।
একই দাবিতে হরতাল আহ্বান করেছে বাংলাদেশ ইসলামী জোটও।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) ক্রীড়া কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে হরতাল আহ্বানের চূড়ান্ত ঘোষণা দিয়ে হরতালের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ প্রতিহতের ঘোষণা দেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ও প্রগতিশীল পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদসহ ২৭ সংগঠনের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন আহমেদ বাচ্চু। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির, সহসভাপতি অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনসহ ২৭ সংগঠনের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন।
লিখিত বক্তব্যে নাসির উদ্দিন আহমেদ বাচ্চু বলেন, ‘‘আমরা হরতালে বিশ্বাস করি না। কিন্তু ধর্মের নামে কোটি কোটি টাকা খরচ করে জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকতায় হেফাজতের ডাকা লংমার্চ এবং জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা, দেশকে তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে এ হরতাল ডাকতে আমরা বাধ্য হয়েছি।’’
তিনি বলেন, ‘‘গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে জামায়াত-শিবির মানুষকে ক্ষেপিয়ে তুলতে চেয়েছে এবং একই সঙ্গে তারা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর ও মন্দিরে হামলা চালিয়ে সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিতে চেয়েছে। দেশব্যাপী ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর হামলা, থানা ও পুলিশ ফাঁড়ি আক্রমণ, সাধারণ মানুষ ও পুলিশ হত্যা, ট্রেন-বাস-ট্রাকে অগ্নিসংযোগ, শহীদ মিনার ভাঙ্গচুর, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দিয়ে জামায়াত-শিবির চক্র প্রকৃতপক্ষে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল।’’
তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে অনতিবিলম্বে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করার জন্যে সরকারের কাছে দাবি জানানো হচ্ছে। একই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত ব্যাক্তিদের বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার জন্যে প্রয়োজনীয় আদালত, প্রসিকিউশন ও লজিস্টিক সহায়তা প্রদানের জন্যেও সরকারের কাছে দাবি জানানো হচ্ছে।’’
তিনি বলেন, ‘‘যদিও আমরা হরতালের সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করি না তবুও জামায়াত-শিবিরের চক্রান্তের বেড়াজালে জড়িয়ে পড়া হেফাজতে ইসলাম নামক সংগঠনের কোটি কোটি টাকা ব্যায়ে আয়োজিত ঢাকা অভিমুখী লংমার্চ এর প্রতিবাদে ৫ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশব্যাপী শান্তিপূর্ণ হরতাল পালনের জন্যে দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’’
সংবাদ সম্মেলন থেকে স্বাধীনতাবিরোধী জামাত শিবির, সশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠী এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার জন্যে দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা, নারী, পেশাজীবী, সংস্কৃতি কর্মী, সামাজিক শক্তি ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী সমন্বয়ে ‘প্রতিরোধ কমিটি’ গঠনের আহ্বান জানায় প্রগতিশীল সংগঠনগুলো।
এ হরতাল পালন করে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত অর্জিত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে রক্ষার আহ্বানও জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘‘অনন্যোপায় হয়ে আমরা হরতাল ডেকেছি। জীবন-জীবিকার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে, সন্তানদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে হরতাল ডেকেছি।”
শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘‘জামায়াত-শিবির দেশের গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে, দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তির বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে। তারই অংশ হিসেবে তারা সারা দেশে জ্বালাও, পোড়াও ও হত্যার রাজনীতি শুরু করেছে।’’
‘‘হেফাজতে ইসলাম বা জামায়াতে ইসলাম মূলত ইসলামের নামে ইসলামকে কলঙ্কিত করছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে’’- বলেন শাহরিয়ার কবির।
এদিকে বাংলাদেশ ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান বুধবার রাতে বাংলানিউজকে বলেন, “আগামী ৬ এপ্রিল, শনিবার হরতাল আহ্বান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
তিনি বলেন, “জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবিতে এ হরতাল আহ্বান করা হয়েছে। এছাড়াও যারা ব্লগে ইসলাম ধর্ম নিয়ে অবমাননা করে যুদ্ধাপরাধের বিচার বাধাগ্রস্ত করছে, যারা বাঁশের কেল্লা ও সোনার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে ইসলাম ধর্মকে জড়িয়ে মিথ্য প্রাচারণা চালিয়েছে, কাবা শরীফের ছবি বিকৃত করেছে, সাঈদীকে চাঁদে দেখা যাওয়ার মতো শিরক করেছে তাদের বিচারের দাবিতে এ হরতাল আহ্বান করা হয়েছে।”
একই সঙ্গে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির, সশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠী এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার জন্যে দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা, নারী, পেশাজীবী, সংস্কৃতি কর্মী, সামাজিক শক্তি ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী সমন্বয়ে ‘প্রতিরোধ কমিটি’ গঠনের আহ্বান জানায় প্রগতিশীল সংগঠনগুলো।
হেফাজতে ইসলামের লংমার্চের সঙ্গে জামায়াত-শিবির ও জঙ্গিবাদী গোষ্ঠী মিশে, হত্যাকাণ্ডসহ নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাতে পারে এবং এ ধরনের লংমার্চ দেশে নৈরাজ্য ও হানাহানি উস্কে দিয়ে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে ধ্বংস করে দেবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন সংগঠনগুলোর নেতারা।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরদিন শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার এ হরতাল আহ্বান করেছে ওই ২৭টি সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল সংগঠন। সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম এ হরতালে সমর্থন জানিয়েছে।
একই দাবিতে হরতাল আহ্বান করেছে বাংলাদেশ ইসলামী জোটও।
বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের (টিএসসি) ক্রীড়া কক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে হরতাল আহ্বানের চূড়ান্ত ঘোষণা দিয়ে হরতালের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলামের লংমার্চ প্রতিহতের ঘোষণা দেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ও প্রগতিশীল পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদসহ ২৭ সংগঠনের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন আহমেদ বাচ্চু। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহরিয়ার কবির, সহসভাপতি অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনসহ ২৭ সংগঠনের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন।
লিখিত বক্তব্যে নাসির উদ্দিন আহমেদ বাচ্চু বলেন, ‘‘আমরা হরতালে বিশ্বাস করি না। কিন্তু ধর্মের নামে কোটি কোটি টাকা খরচ করে জামায়াতের পৃষ্ঠপোষকতায় হেফাজতের ডাকা লংমার্চ এবং জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা, দেশকে তালেবানি রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে এ হরতাল ডাকতে আমরা বাধ্য হয়েছি।’’
তিনি বলেন, ‘‘গণজাগরণ মঞ্চের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তুলে জামায়াত-শিবির মানুষকে ক্ষেপিয়ে তুলতে চেয়েছে এবং একই সঙ্গে তারা সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর ও মন্দিরে হামলা চালিয়ে সাম্প্রদায়িকতা উস্কে দিতে চেয়েছে। দেশব্যাপী ভিন্নমতাবলম্বীদের ওপর হামলা, থানা ও পুলিশ ফাঁড়ি আক্রমণ, সাধারণ মানুষ ও পুলিশ হত্যা, ট্রেন-বাস-ট্রাকে অগ্নিসংযোগ, শহীদ মিনার ভাঙ্গচুর, জাতীয় পতাকা পুড়িয়ে দিয়ে জামায়াত-শিবির চক্র প্রকৃতপক্ষে রাষ্ট্রের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার শামিল।’’
তিনি বলেন, ‘‘রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগে অনতিবিলম্বে জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করার জন্যে সরকারের কাছে দাবি জানানো হচ্ছে। একই সঙ্গে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত ব্যাক্তিদের বিচার প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন করার জন্যে প্রয়োজনীয় আদালত, প্রসিকিউশন ও লজিস্টিক সহায়তা প্রদানের জন্যেও সরকারের কাছে দাবি জানানো হচ্ছে।’’
তিনি বলেন, ‘‘যদিও আমরা হরতালের সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করি না তবুও জামায়াত-শিবিরের চক্রান্তের বেড়াজালে জড়িয়ে পড়া হেফাজতে ইসলাম নামক সংগঠনের কোটি কোটি টাকা ব্যায়ে আয়োজিত ঢাকা অভিমুখী লংমার্চ এর প্রতিবাদে ৫ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৬ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশব্যাপী শান্তিপূর্ণ হরতাল পালনের জন্যে দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’’
সংবাদ সম্মেলন থেকে স্বাধীনতাবিরোধী জামাত শিবির, সশস্ত্র জঙ্গিগোষ্ঠী এবং মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার জন্যে দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা, নারী, পেশাজীবী, সংস্কৃতি কর্মী, সামাজিক শক্তি ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক কর্মী সমন্বয়ে ‘প্রতিরোধ কমিটি’ গঠনের আহ্বান জানায় প্রগতিশীল সংগঠনগুলো।
এ হরতাল পালন করে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত অর্জিত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে রক্ষার আহ্বানও জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘‘অনন্যোপায় হয়ে আমরা হরতাল ডেকেছি। জীবন-জীবিকার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে, সন্তানদের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত হয়ে হরতাল ডেকেছি।”
শাহরিয়ার কবির বলেন, ‘‘জামায়াত-শিবির দেশের গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে, মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে, দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তির বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে। তারই অংশ হিসেবে তারা সারা দেশে জ্বালাও, পোড়াও ও হত্যার রাজনীতি শুরু করেছে।’’
‘‘হেফাজতে ইসলাম বা জামায়াতে ইসলাম মূলত ইসলামের নামে ইসলামকে কলঙ্কিত করছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে’’- বলেন শাহরিয়ার কবির।
এদিকে বাংলাদেশ ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান হাফেজ মাওলানা জিয়াউল হাসান বুধবার রাতে বাংলানিউজকে বলেন, “আগামী ৬ এপ্রিল, শনিবার হরতাল আহ্বান করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
তিনি বলেন, “জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের দাবিতে এ হরতাল আহ্বান করা হয়েছে। এছাড়াও যারা ব্লগে ইসলাম ধর্ম নিয়ে অবমাননা করে যুদ্ধাপরাধের বিচার বাধাগ্রস্ত করছে, যারা বাঁশের কেল্লা ও সোনার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে ইসলাম ধর্মকে জড়িয়ে মিথ্য প্রাচারণা চালিয়েছে, কাবা শরীফের ছবি বিকৃত করেছে, সাঈদীকে চাঁদে দেখা যাওয়ার মতো শিরক করেছে তাদের বিচারের দাবিতে এ হরতাল আহ্বান করা হয়েছে।”
No comments