নিহত ৮ পুলিশের পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর অনুদান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি বিরোধী দলগুলোর সহিংস আন্দোলন
কর্মসূচিতে দায়িত্বপালনকালে নিহত ৮ পুলিশ সদস্যের প্রত্যেকের পরিবারকে ১০
লাখ টাকা করে অনুদান দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে নিহত পুলিশদের পরিবারের সদস্যদের মাঝে এই চেক বিতরণ করা হয়।
গাইবান্ধা, চট্টগ্রাম, ঝিনাইদহ, রংপুর ও খুলনায় ২৮ ফেব্রুয়ারি, ৩ ও ১০ মার্চ সংঘটিত সহিংসতায় কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত হন এসব পুলিশ সদস্য।
চেক বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তির নৃশংসতায় যেসব পুলিশ সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন তাদের প্রতিটি পরিবারকে শেখ হাসিনা ১০ লাখ টাকার অনুদান দিয়েছেন।’
প্রধানমন্ত্রী নিহত পুলিশ সদস্যদের পরিবারের কাছে চেক হস্তান্তরকালে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। তিনি নিহত পুলিশদের পরিবারের সদস্যদের কাছে তাদের কুশল জানতে চান এবং তাদের সন্তান ও পরিবারের সদস্যকে চাকরি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
শেখ হাসিনা আহত পুলিশ সদস্যদের উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেন।
শেখ হাসিনা এর আগে আহত পুলিশ সদস্যদেরও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশে তাদেরকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় এনে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল ও অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
নিহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন- বগুড়ার মো. বাবুল মিয়া-৫৩৭, কুড়িগ্রামের হযরত আলী-৪৯২, রংপুরের মো. তোজাম্মেল হোসেন-৪৮৮, গাইবান্ধার খাজা নাজিমুদ্দিন আকন্দ-১৯৮ ও ফেনীর আবু তারেক-২০৩৩ এবং সাতক্ষীরার জিএম ওমর ফারুক-১০৪২, দিনাজপুরের মো. মোজাহার আলী-৯১৭ ও নড়াইলের মো. মফিজুর রহমান-৮৩২।
অন্যান্যের মধ্যে এ সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট শামসুল হক টুকু, এ্যাম্বাসেডর এ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ-উজ-জামান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সি কিউ কে মুস্তাক আহমেদ ও আইজিপি হাসান মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
গাইবান্ধা, চট্টগ্রাম, ঝিনাইদহ, রংপুর ও খুলনায় ২৮ ফেব্রুয়ারি, ৩ ও ১০ মার্চ সংঘটিত সহিংসতায় কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত হন এসব পুলিশ সদস্য।
চেক বিতরণ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এ কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শক্তির নৃশংসতায় যেসব পুলিশ সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন তাদের প্রতিটি পরিবারকে শেখ হাসিনা ১০ লাখ টাকার অনুদান দিয়েছেন।’
প্রধানমন্ত্রী নিহত পুলিশ সদস্যদের পরিবারের কাছে চেক হস্তান্তরকালে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। তিনি নিহত পুলিশদের পরিবারের সদস্যদের কাছে তাদের কুশল জানতে চান এবং তাদের সন্তান ও পরিবারের সদস্যকে চাকরি প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।
শেখ হাসিনা আহত পুলিশ সদস্যদের উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণেরও নির্দেশ দেন।
শেখ হাসিনা এর আগে আহত পুলিশ সদস্যদেরও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশে তাদেরকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় এনে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল ও অন্যান্য হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
নিহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন- বগুড়ার মো. বাবুল মিয়া-৫৩৭, কুড়িগ্রামের হযরত আলী-৪৯২, রংপুরের মো. তোজাম্মেল হোসেন-৪৮৮, গাইবান্ধার খাজা নাজিমুদ্দিন আকন্দ-১৯৮ ও ফেনীর আবু তারেক-২০৩৩ এবং সাতক্ষীরার জিএম ওমর ফারুক-১০৪২, দিনাজপুরের মো. মোজাহার আলী-৯১৭ ও নড়াইলের মো. মফিজুর রহমান-৮৩২।
অন্যান্যের মধ্যে এ সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দিন খান আলমগীর, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট শামসুল হক টুকু, এ্যাম্বাসেডর এ্যাট লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব শেখ মো. ওয়াহিদ-উজ-জামান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সি কিউ কে মুস্তাক আহমেদ ও আইজিপি হাসান মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
No comments