‘৬ এপ্রিলের হরতাল প্রত্যাহার না হলে ৭ এপ্রিল থেকে লাগাতার’
সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের নেতৃত্বে
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির ৬ এপ্রিলের হরতাল প্রত্যাহার করা না হলে ৭ এপ্রিল
থেকে লাগাতার হরতালের ডাক দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে এই হরতাল প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছে
দলটি।
হেফাজতে ইসলামীর আমীর ও চট্টগ্রামের হাটহাজারীর দারুল উলুম মইনুল ইসলাম মাদ্রাসার মহাপরিচালক আল্লামা শাহ আহমদ শফি এই ঘোষণা দিয়েছেন।
লালবাগে হেফাজতে ইসলামের মহানগর কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জায়নামাজ ও তসবিহ নিয়ে আল্লাহর জিকির করতে ঢাকা অভিমুখে যাত্রা করার আহবান জানানো হয়। ঈমানী কাফেলাকে সরকার রুখতে পারবেনা বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা ব্যক্ত করেন হেফাজত নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে মাওলানা শফির লিখিত বক্তব্য পাঠ করা হয়।
এতে বলা হয়, লংমার্চ কর্মসূচিকে বাধাগ্রস্ত করতে এ হরতাল কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে। সরকারের মদদে এ হরতাল প্রত্যাহার করা না হলে ৭ এপ্রিল থেকে লাগাতার হরতাল চলবে। পরিবহন মালিক সমিতিকে বাস ভাড়া না দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছে। কোনো প্রতিবন্ধকতা আমাদের রুখতে পারবেনা।সবাইকে ৬ এপ্রিল সকাল ১০টায় মতিঝিলের শাপলা চত্বরে উপস্থিত হওয়ার আহবান জানাই। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও বলি এটা কারও বিরুদ্ধে আন্দোলন নয়, কাউকে গদিতে বসানোর জন্যও এ আন্দোলন নয়। ইমানি দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবেই তারা ৬ এপ্রিল লংমার্চ কর্মসূচি দিয়েছেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে মাওলানা জোনায়েদ বাবুনগরী, খেলাফত আন্দোলনের উপদেষ্টা আহমদুল্লাহ আশরাফ, মাওলানা আশরাফ আলী, ইসলামী ঐক্যজোটের নেতা মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, খেলাফত মজলিসের আমীর হাবিবুর রহমান, মাওলানা ইসহাক, মুফতি মুহম্মদ ওয়াক্কাস উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সারাদেশে ২৪ঘণ্টা হরতাল ডেকেছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদসহ ২৭টি সংগঠন। সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম এতে সমর্থন জানিয়েছে।
লালবাগে হেফাজতে ইসলামের মহানগর কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জায়নামাজ ও তসবিহ নিয়ে আল্লাহর জিকির করতে ঢাকা অভিমুখে যাত্রা করার আহবান জানানো হয়। ঈমানী কাফেলাকে সরকার রুখতে পারবেনা বলে দৃঢ় প্রত্যয়ের কথা ব্যক্ত করেন হেফাজত নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে মাওলানা শফির লিখিত বক্তব্য পাঠ করা হয়।
এতে বলা হয়, লংমার্চ কর্মসূচিকে বাধাগ্রস্ত করতে এ হরতাল কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে। সরকারের মদদে এ হরতাল প্রত্যাহার করা না হলে ৭ এপ্রিল থেকে লাগাতার হরতাল চলবে। পরিবহন মালিক সমিতিকে বাস ভাড়া না দেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছে। কোনো প্রতিবন্ধকতা আমাদের রুখতে পারবেনা।সবাইকে ৬ এপ্রিল সকাল ১০টায় মতিঝিলের শাপলা চত্বরে উপস্থিত হওয়ার আহবান জানাই। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও বলি এটা কারও বিরুদ্ধে আন্দোলন নয়, কাউকে গদিতে বসানোর জন্যও এ আন্দোলন নয়। ইমানি দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবেই তারা ৬ এপ্রিল লংমার্চ কর্মসূচি দিয়েছেন।
এসময় অন্যদের মধ্যে মাওলানা জোনায়েদ বাবুনগরী, খেলাফত আন্দোলনের উপদেষ্টা আহমদুল্লাহ আশরাফ, মাওলানা আশরাফ আলী, ইসলামী ঐক্যজোটের নেতা মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, খেলাফত মজলিসের আমীর হাবিবুর রহমান, মাওলানা ইসহাক, মুফতি মুহম্মদ ওয়াক্কাস উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত সারাদেশে ২৪ঘণ্টা হরতাল ডেকেছে একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মুল কমিটি, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদসহ ২৭টি সংগঠন। সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম এতে সমর্থন জানিয়েছে।
No comments