ইংল্যান্ডে শিশুদের প্রতি যৌন অপরাধে দণ্ডাদেশ বাড়ছে
যুক্তরাজ্যের ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে শিশুদের প্রতি যৌন অপরাধের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত মানুষের সংখ্যা ছয় বছরে শতকরা প্রায় ৬০ ভাগ বেড়েছে।
ব্রিটিশ বিচার মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৫ সালে শিশুদের প্রতি যৌন অপরাধের দায়ে এক হাজার ৩৬৩ ব্যক্তিকে সাজা দেওয়া হয়, আর ২০১০ সালে একই অপরাধে সাজা দেওয়া হয় মোট দুই হাজার ১৩৫ ব্যক্তিকে। শিশু অধিকারবিষয়ক সংগঠনগুলো বলছে, দণ্ডদানের এ সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। এখনো এই অপরাধের ঘটনাই খুব বেশি প্রকাশ পেয়ে থাকে।
বলা হয়েছে, ঘটনা চিহ্নিত করার দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সচেতনতা বৃদ্ধিই দণ্ডপ্রাপ্তের সংখ্যা বাড়ার কারণ।
শিশু নিপীড়ন প্রতিরোধ সংগঠন ন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেনের (এনএসপিসিসি) কৌশল ও উন্নয়নবিষয়ক প্রধান লিসা হারকার বলেন, এ পরিসংখ্যান থেকে এটা বলা কঠিন যে শিশুদের প্রতি যৌন অপরাধ বাড়ছে কি না। হতে পারে, এখন শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক লোকজন এসব অপরাধের ব্যাপারে বেশি সচেতন। অপরাধের ঘটনা তারা পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিচ্ছে। লিসা হারকার বলেন, এর পরও বলতে হয়, সমস্যাটির এত বিশাল মাত্রার তুলনায় শাস্তি পাওয়া ব্যক্তির সংখ্যা কম।
এনএসপিসিসির কর্মকর্তা আরও জানান, পুলিশ গত বছর ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে এ ধরনের ২৩ হাজার অপরাধের ঘটনা রেকর্ড করে। এনএসপিসিসি গবেষণা করে দেখেছে, মাধ্যমিক স্কুলের প্রতি ২০টি শিশুর মধ্যে একটি যৌন অপরাধের শিকার হয়।
এনএসপিসিসির মতো আরেকটি সংগঠন লুসি ফেইথফুল ফাউন্ডেশনের ডোনাল্ড ফাইন্ডল্যাটার বলেন, অপরাধের অভিযোগ করা শিশুর সংখ্যা একই থাকলেও দণ্ডাদেশের সংখ্যা বাড়ার একটি কারণ হতে পারে যে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার বাড়ছে। তিনি বলেন, এর অর্থ যদি এই হয় যে, অপরাধের শিকার শিশুরা আগের তুলনায় সাহসের সঙ্গে এই ঘটনার কথা প্রকাশ করতে পারছে, তাহলে তা উৎসাহব্যঞ্জক। তবে এখনো যৌন অপরাধের শিকার হওয়া অধিকাংশ শিশুই বিষয়টি গোপন করে।
ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসের একজন মুখপাত্র বলেন, সংশ্লিষ্ট সব কটি সংস্থা তদন্ত ও বিচার-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে সমন্বিতভাবে কাজ করছে বলে অপরাধীদের সাজা দেওয়ার সংখ্যা বাড়ছে।
ব্রিটিশ বিচার মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৫ সালে শিশুদের প্রতি যৌন অপরাধের দায়ে এক হাজার ৩৬৩ ব্যক্তিকে সাজা দেওয়া হয়, আর ২০১০ সালে একই অপরাধে সাজা দেওয়া হয় মোট দুই হাজার ১৩৫ ব্যক্তিকে। শিশু অধিকারবিষয়ক সংগঠনগুলো বলছে, দণ্ডদানের এ সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম। এখনো এই অপরাধের ঘটনাই খুব বেশি প্রকাশ পেয়ে থাকে।
বলা হয়েছে, ঘটনা চিহ্নিত করার দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সচেতনতা বৃদ্ধিই দণ্ডপ্রাপ্তের সংখ্যা বাড়ার কারণ।
শিশু নিপীড়ন প্রতিরোধ সংগঠন ন্যাশনাল সোসাইটি ফর দ্য প্রিভেনশন অব ক্রুয়েলটি টু চিলড্রেনের (এনএসপিসিসি) কৌশল ও উন্নয়নবিষয়ক প্রধান লিসা হারকার বলেন, এ পরিসংখ্যান থেকে এটা বলা কঠিন যে শিশুদের প্রতি যৌন অপরাধ বাড়ছে কি না। হতে পারে, এখন শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক লোকজন এসব অপরাধের ব্যাপারে বেশি সচেতন। অপরাধের ঘটনা তারা পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিচ্ছে। লিসা হারকার বলেন, এর পরও বলতে হয়, সমস্যাটির এত বিশাল মাত্রার তুলনায় শাস্তি পাওয়া ব্যক্তির সংখ্যা কম।
এনএসপিসিসির কর্মকর্তা আরও জানান, পুলিশ গত বছর ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে এ ধরনের ২৩ হাজার অপরাধের ঘটনা রেকর্ড করে। এনএসপিসিসি গবেষণা করে দেখেছে, মাধ্যমিক স্কুলের প্রতি ২০টি শিশুর মধ্যে একটি যৌন অপরাধের শিকার হয়।
এনএসপিসিসির মতো আরেকটি সংগঠন লুসি ফেইথফুল ফাউন্ডেশনের ডোনাল্ড ফাইন্ডল্যাটার বলেন, অপরাধের অভিযোগ করা শিশুর সংখ্যা একই থাকলেও দণ্ডাদেশের সংখ্যা বাড়ার একটি কারণ হতে পারে যে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার হার বাড়ছে। তিনি বলেন, এর অর্থ যদি এই হয় যে, অপরাধের শিকার শিশুরা আগের তুলনায় সাহসের সঙ্গে এই ঘটনার কথা প্রকাশ করতে পারছে, তাহলে তা উৎসাহব্যঞ্জক। তবে এখনো যৌন অপরাধের শিকার হওয়া অধিকাংশ শিশুই বিষয়টি গোপন করে।
ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসের একজন মুখপাত্র বলেন, সংশ্লিষ্ট সব কটি সংস্থা তদন্ত ও বিচার-প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে সমন্বিতভাবে কাজ করছে বলে অপরাধীদের সাজা দেওয়ার সংখ্যা বাড়ছে।
No comments