কর্ণাটকের সাবেক মন্ত্রী জনার্দন রেড্ডি গ্রেপ্তার
ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় কর্ণাটক রাজ্যের সাবেক মন্ত্রী জি জনার্দন রেড্ডিকে গতকাল সোমবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় তাঁর বাড়ি থেকে প্রায় ৩০ কেজি সোনা ও প্রায় দেড় কোটি রুপি উদ্ধার করা হয়। জনার্ধনের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে কোটি কোটি রুপির খনিজ সম্পদ আহরণের অভিযোগ এবং তাঁর মালিকানাধীন ওববালাপুরম মাইনিং কোম্পানির (ওএমসি) বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা রয়েছে।
পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, গতকাল ভোরে হায়দরাবাদ থেকে আসা কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর (সিবিআই) একটি দল জনাথন রেড্ডিকে তাঁর বেলারির বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় গোয়েন্দা কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রের খোঁজে তাঁর বাড়ি ও দপ্তরে অভিযান চালান। রেড্ডির বিরুদ্ধে পাশের রাজ্য অন্ধ্র প্রদেশ থেকে অবৈধভাবে খনিজ সম্পদ আহরণের অভিযোগ রয়েছে।
সিবিআইয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা রেড্ডির বাড়ি থেকে প্রায় ৩০ কেজি সোনা ও ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় দেড় কোটি রুপি উদ্ধার করেন। এ ছাড়া গোয়েন্দা কর্মকর্তারা রেড্ডির বাড়ি থেকে প্রায় এক হাজার ৫০০ নথিপত্র ও লোহার আকরিকের নমুনা জব্দ করেন।
উল্লেখ্য, রেড্ডির আদিবাস অন্ধ্র প্রদেশের ছিত্তোর জেলায় হলেও পরে রেড্ডি ও তাঁর ভাইয়েরা কর্ণাটকের লোহার খনিসমৃদ্ধ বেলারি জেলায় স্থায়ী নিবাস গড়েন। আর মাত্র ১০ বছরের মধ্যেই ছোট ব্যবসায়ী থেকে তাঁরা কোটি কোটি রুপির সম্পদের মালিক বনে যান। অবৈধভাবে খনিজ সম্পদ আহরণ ও আকরিক লোহার ব্যবসার মাধ্যমে তাঁরা কোটি কোটি রুপির মালিক বনেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
গত জুলাইয়ের একজন ন্যায়পাল বলেন, ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত খনি থেকে অবৈধভাবে আকরিক লোহা আহরণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন রেড্ডি। ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত কর্ণাটকের অবকাঠামো উন্নয়নমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। খনিবিষয়ক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর গত জুলাইয়ে তিনি পদত্যাগ করেন।
পুলিশের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা জানান, গতকাল ভোরে হায়দরাবাদ থেকে আসা কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোর (সিবিআই) একটি দল জনাথন রেড্ডিকে তাঁর বেলারির বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় গোয়েন্দা কর্মকর্তারা গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্রের খোঁজে তাঁর বাড়ি ও দপ্তরে অভিযান চালান। রেড্ডির বিরুদ্ধে পাশের রাজ্য অন্ধ্র প্রদেশ থেকে অবৈধভাবে খনিজ সম্পদ আহরণের অভিযোগ রয়েছে।
সিবিআইয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা রেড্ডির বাড়ি থেকে প্রায় ৩০ কেজি সোনা ও ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় দেড় কোটি রুপি উদ্ধার করেন। এ ছাড়া গোয়েন্দা কর্মকর্তারা রেড্ডির বাড়ি থেকে প্রায় এক হাজার ৫০০ নথিপত্র ও লোহার আকরিকের নমুনা জব্দ করেন।
উল্লেখ্য, রেড্ডির আদিবাস অন্ধ্র প্রদেশের ছিত্তোর জেলায় হলেও পরে রেড্ডি ও তাঁর ভাইয়েরা কর্ণাটকের লোহার খনিসমৃদ্ধ বেলারি জেলায় স্থায়ী নিবাস গড়েন। আর মাত্র ১০ বছরের মধ্যেই ছোট ব্যবসায়ী থেকে তাঁরা কোটি কোটি রুপির সম্পদের মালিক বনে যান। অবৈধভাবে খনিজ সম্পদ আহরণ ও আকরিক লোহার ব্যবসার মাধ্যমে তাঁরা কোটি কোটি রুপির মালিক বনেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
গত জুলাইয়ের একজন ন্যায়পাল বলেন, ২০০৬ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত খনি থেকে অবৈধভাবে আকরিক লোহা আহরণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন রেড্ডি। ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত কর্ণাটকের অবকাঠামো উন্নয়নমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। খনিবিষয়ক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর গত জুলাইয়ে তিনি পদত্যাগ করেন।
No comments