পরিচালকদের ভুলে চার মাস ধরে বন্ধ পদ্মা অয়েলে শেয়ার লেনদেন
লভ্যাংশ ঘোষণা নিয়ে সৃষ্ট জটিলতায় চার মাস ধরে বন্ধ রয়েছে জ্বালানি খাতের সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি পদ্মা অয়েল লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন।
এ কারণে কোম্পানিটির কয়েক হাজার সাধারণ বিনিয়োগকারী ভোগান্তিতে পড়েছেন।
বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, পরিচালনা পর্ষদের ভুলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন বন্ধ হয়েছে। কিন্তু এর মাশুল গুনতে হচ্ছে তাঁদের। এ পরিস্থিতিতে বিষয়টি দ্রুত সুরাহা করে লেনদেন চালু করার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতি দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
তাঁরা বলেছেন, যাঁদের ভুলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, প্রয়োজনে তাঁদের শাস্তির মুখোমুখি করে হলেও লেনদেন চালু করা হোক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) পরামর্শে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ গত ৩০ মার্চ থেকে পদ্মা অয়েলের শেয়ার লেনদেন বন্ধ ঘোষণা করে। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি পদ্মা অয়েলের লেনদেন চালুর ব্যাপারে নির্দেশনা চাইলেও এসইসি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারেনি।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষও লেনদেন চালুর জন্য এসইসিতে কয়েক দফা অনুরোধ জানিয়েছে।
এসইসির একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা অয়েলের বিষয়টি এতই জটিল আকার ধারণ করেছে যে তাঁদের পক্ষে সিদ্ধান্ত দেওয়া খুব কঠিন।’ তিনি জানান, বিষয়টি এখন আদালতে রয়েছে। আদালত কী ধরনের নির্দেশনা দেন, সে জন্য তাঁরা অপেক্ষা করছেন।
গত বছর ১৮ ডিসেম্বর পদ্মা অয়েলের পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। আর ২০১১ সালের ৬ জানুয়ারি শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিন (রেকর্ড ডেট) ও ৫ মার্চ বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু লভ্যাংশের এই হারে সন্তুষ্ট না হয়ে আজিজ আহমেদ নামের একজন বিনিয়োগকারী রেকর্ড ডেটের চার দিন আগে হাইকোর্টে রিট করেন। রিট পিটিশনে বলা হয়, কোম্পানিটি পরিচালনা পর্ষদের আগে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অবগতির জন্য কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি।
পুঁজিবাজারের নিয়মানুযায়ী তালিকাভুক্ত কোম্পানির নিরীক্ষিত হিসাব চূড়ান্তকরণ ও লভ্যাংশ ঘোষণাসংক্রান্ত পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকের তারিখ আগেই এসইসি ও স্টক এক্সচেঞ্জকে অবহিত করা বাধ্যতামূলক। বিষয়টি আমলে নিয়ে আদালত পরিচালনা পর্ষদের ঘোষণাগুলো তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন।
পরে কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্থগিতাদেশ তুলে নিলে গত ২০ মার্চ পরিচালনা পর্ষদ আরেকটি বৈঠক করে ঘোষিত লভ্যাংশে পরিবর্তন আনে। এতে শেয়ারধারীদের জন্য ৫০ শতাংশ নগদ ও ৫০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেওয়ার কথা জানানো হয়। এ জন্য রেকর্ড ডেট এবং এজিএমের তারিখ নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে ৪ ও ৩০ এপ্রিল। এ ঘোষণার পর শেয়ারটির দাম আবার বাড়তে শুরু করে।
জানা গেছে, জটিলতার শুরু মূলত এখান থেকেই। কারণ পুঁজিবাজারের আইন অনুযায়ী এজিএম ছাড়া তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি আগের ঘোষিত লভ্যাংশ পরিবর্তন বা সমন্বয় করতে পারে না। কিন্তু রহস্যজনক কারণে সে সময় এসইসিসহ দুই স্টক এক্সচেঞ্জ নিশ্চুপ ছিল। পরে নতুন রেকর্ড ডেটের আগে ৩০ মার্চ স্পট বাজারে (নগদ লেনদেনের বাজার) লেনদেন শুরুর পর তা বন্ধ করা হয়।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, ওই দিন লেনদেন বন্ধ হওয়ার আগে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শেয়ার হাতবদল হয়েছিল।
বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এতে পুরো পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করে। কারণ, এখন কোম্পানি যদি আগের ঘোষণা (১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ) বাস্তবায়ন করতে যায়, তাহলে দ্বিতীয় ঘোষণার পর যাঁরা শেয়ার কিনেছেন, তাঁরা ক্ষুব্ধ হবেন। আবার দ্বিতীয় ঘোষণা বাস্তবায়ন করতে গেলে আগে যাঁরা নগদ লভ্যাংশে সন্তুষ্ট না হয়ে লোকসানে শেয়ার বিক্রি করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়বে। তা ছাড়া দ্বিতীয় ঘোষণার পর স্পট বাজারের লেনদেন অসম্পন্ন থেকে যাওয়ায় প্রথম ঘোষণায় ফিরে যাওয়া দুরূহ হবে।
পদ্মা অয়েলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম শামসুদ্দোহাকে গতকাল কয়েকবার টেলিফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তবে শীর্ষস্থানীয় একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এসইসি তাঁদের নির্দেশ দিয়েছে কোন লভ্যাংশ কার্যকর হবে, সে ব্যাপারে আদালতের রায় নিয়ে আসতে। সে অনুযায়ী কোম্পানির পক্ষ থেকে আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, গত সপ্তাহে শুনানি অনুষ্ঠিত হলেও এখনো রায় পাওয়া যায়নি। আর দ্বিতীয়বার লভ্যাংশ ঘোষণা করার সময় তাঁরা অভিজ্ঞ আইনজ্ঞের পরামর্শ নিয়েছিলেন।
জানা গেছে, গত ৩০ মে পদ্মা অয়েলের পক্ষ থেকে এসইসিকে একটি চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর মতামত এভাবে উদ্ধৃত করা হয় যে গত ১৮ ডিসেম্বর রেকর্ড ডেট এবং এজিএমের তারিখ বিষয়ে কোম্পানির সিদ্ধান্ত আগের অবস্থায় থাকবে অথবা যদি নির্ধারিত দিন পার হয়ে যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট আইন মেনে নতুন তারিখ ঘোষণা করা যাবে। আইনজীবীর এই মতামতের ভিত্তিতে কোম্পানি এজিএম, রেকর্ড ডেট ও লভ্যাংশের জন্য নতুন তারিখ ঘোষণা করেছে বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
তবে গত ৫ জুন এসইসিকে দেওয়া অন্য একটি চিঠিতে ডিএসই জানায়, সংশ্লিষ্ট আইনজীবী পরিষ্কারভাবেই কোম্পানিকে ডিএসইর তালিকাভুক্তি-সম্পর্কিত আইনসহ এসইসির সংশ্লিষ্ট শর্ত মানারও পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু কোম্পানিটি লভ্যাংশ পরিবর্তন বা সমন্বয়সংক্রান্ত এসইসির প্রজ্ঞাপন মানেনি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আইনজীবীর মতামতের আংশিক এসইসির কাছে উপস্থাপন করে কোম্পানিটি এক ধরনের প্রতারণা করেছে।
এ কারণে কোম্পানিটির কয়েক হাজার সাধারণ বিনিয়োগকারী ভোগান্তিতে পড়েছেন।
বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, পরিচালনা পর্ষদের ভুলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন বন্ধ হয়েছে। কিন্তু এর মাশুল গুনতে হচ্ছে তাঁদের। এ পরিস্থিতিতে বিষয়টি দ্রুত সুরাহা করে লেনদেন চালু করার জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতি দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
তাঁরা বলেছেন, যাঁদের ভুলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে, প্রয়োজনে তাঁদের শাস্তির মুখোমুখি করে হলেও লেনদেন চালু করা হোক।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) পরামর্শে স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ গত ৩০ মার্চ থেকে পদ্মা অয়েলের শেয়ার লেনদেন বন্ধ ঘোষণা করে। তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সম্প্রতি পদ্মা অয়েলের লেনদেন চালুর ব্যাপারে নির্দেশনা চাইলেও এসইসি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারেনি।
কোম্পানির ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষও লেনদেন চালুর জন্য এসইসিতে কয়েক দফা অনুরোধ জানিয়েছে।
এসইসির একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা অয়েলের বিষয়টি এতই জটিল আকার ধারণ করেছে যে তাঁদের পক্ষে সিদ্ধান্ত দেওয়া খুব কঠিন।’ তিনি জানান, বিষয়টি এখন আদালতে রয়েছে। আদালত কী ধরনের নির্দেশনা দেন, সে জন্য তাঁরা অপেক্ষা করছেন।
গত বছর ১৮ ডিসেম্বর পদ্মা অয়েলের পরিচালনা পর্ষদ ২০১০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত বছরের জন্য ১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। আর ২০১১ সালের ৬ জানুয়ারি শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিন (রেকর্ড ডেট) ও ৫ মার্চ বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ ঘোষণা করা হয়।
কিন্তু লভ্যাংশের এই হারে সন্তুষ্ট না হয়ে আজিজ আহমেদ নামের একজন বিনিয়োগকারী রেকর্ড ডেটের চার দিন আগে হাইকোর্টে রিট করেন। রিট পিটিশনে বলা হয়, কোম্পানিটি পরিচালনা পর্ষদের আগে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অবগতির জন্য কোনো নোটিশ দেওয়া হয়নি।
পুঁজিবাজারের নিয়মানুযায়ী তালিকাভুক্ত কোম্পানির নিরীক্ষিত হিসাব চূড়ান্তকরণ ও লভ্যাংশ ঘোষণাসংক্রান্ত পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকের তারিখ আগেই এসইসি ও স্টক এক্সচেঞ্জকে অবহিত করা বাধ্যতামূলক। বিষয়টি আমলে নিয়ে আদালত পরিচালনা পর্ষদের ঘোষণাগুলো তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন।
পরে কোম্পানির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত স্থগিতাদেশ তুলে নিলে গত ২০ মার্চ পরিচালনা পর্ষদ আরেকটি বৈঠক করে ঘোষিত লভ্যাংশে পরিবর্তন আনে। এতে শেয়ারধারীদের জন্য ৫০ শতাংশ নগদ ও ৫০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেওয়ার কথা জানানো হয়। এ জন্য রেকর্ড ডেট এবং এজিএমের তারিখ নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে ৪ ও ৩০ এপ্রিল। এ ঘোষণার পর শেয়ারটির দাম আবার বাড়তে শুরু করে।
জানা গেছে, জটিলতার শুরু মূলত এখান থেকেই। কারণ পুঁজিবাজারের আইন অনুযায়ী এজিএম ছাড়া তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি আগের ঘোষিত লভ্যাংশ পরিবর্তন বা সমন্বয় করতে পারে না। কিন্তু রহস্যজনক কারণে সে সময় এসইসিসহ দুই স্টক এক্সচেঞ্জ নিশ্চুপ ছিল। পরে নতুন রেকর্ড ডেটের আগে ৩০ মার্চ স্পট বাজারে (নগদ লেনদেনের বাজার) লেনদেন শুরুর পর তা বন্ধ করা হয়।
ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, ওই দিন লেনদেন বন্ধ হওয়ার আগে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ শেয়ার হাতবদল হয়েছিল।
বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এতে পুরো পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করে। কারণ, এখন কোম্পানি যদি আগের ঘোষণা (১০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ) বাস্তবায়ন করতে যায়, তাহলে দ্বিতীয় ঘোষণার পর যাঁরা শেয়ার কিনেছেন, তাঁরা ক্ষুব্ধ হবেন। আবার দ্বিতীয় ঘোষণা বাস্তবায়ন করতে গেলে আগে যাঁরা নগদ লভ্যাংশে সন্তুষ্ট না হয়ে লোকসানে শেয়ার বিক্রি করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে অসন্তোষ বাড়বে। তা ছাড়া দ্বিতীয় ঘোষণার পর স্পট বাজারের লেনদেন অসম্পন্ন থেকে যাওয়ায় প্রথম ঘোষণায় ফিরে যাওয়া দুরূহ হবে।
পদ্মা অয়েলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম শামসুদ্দোহাকে গতকাল কয়েকবার টেলিফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তবে শীর্ষস্থানীয় একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এসইসি তাঁদের নির্দেশ দিয়েছে কোন লভ্যাংশ কার্যকর হবে, সে ব্যাপারে আদালতের রায় নিয়ে আসতে। সে অনুযায়ী কোম্পানির পক্ষ থেকে আদালতে আবেদন জানানো হয়েছে।
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, গত সপ্তাহে শুনানি অনুষ্ঠিত হলেও এখনো রায় পাওয়া যায়নি। আর দ্বিতীয়বার লভ্যাংশ ঘোষণা করার সময় তাঁরা অভিজ্ঞ আইনজ্ঞের পরামর্শ নিয়েছিলেন।
জানা গেছে, গত ৩০ মে পদ্মা অয়েলের পক্ষ থেকে এসইসিকে একটি চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর মতামত এভাবে উদ্ধৃত করা হয় যে গত ১৮ ডিসেম্বর রেকর্ড ডেট এবং এজিএমের তারিখ বিষয়ে কোম্পানির সিদ্ধান্ত আগের অবস্থায় থাকবে অথবা যদি নির্ধারিত দিন পার হয়ে যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট আইন মেনে নতুন তারিখ ঘোষণা করা যাবে। আইনজীবীর এই মতামতের ভিত্তিতে কোম্পানি এজিএম, রেকর্ড ডেট ও লভ্যাংশের জন্য নতুন তারিখ ঘোষণা করেছে বলে ওই চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
তবে গত ৫ জুন এসইসিকে দেওয়া অন্য একটি চিঠিতে ডিএসই জানায়, সংশ্লিষ্ট আইনজীবী পরিষ্কারভাবেই কোম্পানিকে ডিএসইর তালিকাভুক্তি-সম্পর্কিত আইনসহ এসইসির সংশ্লিষ্ট শর্ত মানারও পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু কোম্পানিটি লভ্যাংশ পরিবর্তন বা সমন্বয়সংক্রান্ত এসইসির প্রজ্ঞাপন মানেনি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আইনজীবীর মতামতের আংশিক এসইসির কাছে উপস্থাপন করে কোম্পানিটি এক ধরনের প্রতারণা করেছে।
No comments