ঋণসীমা নিয়ে সমঝোতার সময় ফুরিয়ে আসছে
যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকান দলের প্রাধান্য থাকা প্রতিনিধি পরিষদে দলটির উত্থাপিত ঋণসীমা ও ব্যয়হ্রাসের বিল পাস হলেও ডেমোক্র্যাট-নিয়ন্ত্রিত উচ্চকক্ষ সিনেটে তা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। ডেমোক্র্যাটরা বলছে, ওই বিলে যে সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যথেষ্ট নয়।
দেশের ঋণসংকট মোকাবিলায় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঋণসীমা বাড়াতে আইনপ্রণেতাদের অব্যাহতভাবে উৎসাহিত করে যাচ্ছেন। আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে ঋণসীমা বাড়ানোর প্রস্তাব পাস না হলে মার্কিন সরকারের ব্যয় নির্বাহ ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ অসম্ভব হয়ে পড়বে।
ঋণের সীমা বাড়াতে মতৈক্যে পৌঁছানোর জন্য গত শুক্রবার মার্কিন কংগ্রেসে আইনপ্রণেতাদের মধ্যে তুমুল বিতর্ক হয়। বাজেটে আগামী ১০ বছরে ৯১৭ বিলিয়ন ডলার ব্যয় কাটছাঁট ও ঋণসীমা ৯০০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দেন প্রতিনিধি পরিষদের রিপাবলিকানদলীয় নেতা স্পিকার জন বোয়েনার। রিপাবলিকানদের নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রতিনিধি পরিষদে শুক্রবার বোয়েনারের বিল পাস হয়। তবে এর দুই ঘণ্টা পর ডেমোক্র্যাটদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সিনেটে ৫৯-৪১ ভোটে তা বাতিল হয়ে যায়।
সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হ্যারি রিড আশা প্রকাশ করে বলেন, একটি চূড়ান্ত চুক্তিতে পৌঁছাতে সিনেটে সংখ্যালঘু রিপাবলিকান দলের নেতা মিচ ম্যাককোলেন সহায়তা করবেন। আগামী ১০ বছরে ২ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় কাটছাঁট ও ঋণসীমা ২ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন রিড। কেন্দ্রীয় সরকারের এবারের বাজেট ঘাটতি ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার (এক ট্রিলিয়ন=এক লাখ কোটি) এবং জাতীয় ঋণ ১৪ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার।
ঋণসীমা বৃদ্ধিসংক্রান্ত চুক্তির বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছানোর জন্য রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, ‘আমাদের সময় প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। মঙ্গলবারের মধ্যে মতৈক্যে পৌঁছানো প্রয়োজন, যাতে আমরা সময়মতো ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারি। কারণ, আমরা সব সময় সময়মতো কিস্তি পরিশোধ করে আসছি।’
এদিকে ঋণসংকটের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে শুক্রবার পঞ্চম দিনের মতো বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করে।
দেশের ঋণসংকট মোকাবিলায় প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ঋণসীমা বাড়াতে আইনপ্রণেতাদের অব্যাহতভাবে উৎসাহিত করে যাচ্ছেন। আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে ঋণসীমা বাড়ানোর প্রস্তাব পাস না হলে মার্কিন সরকারের ব্যয় নির্বাহ ও ঋণের কিস্তি পরিশোধ অসম্ভব হয়ে পড়বে।
ঋণের সীমা বাড়াতে মতৈক্যে পৌঁছানোর জন্য গত শুক্রবার মার্কিন কংগ্রেসে আইনপ্রণেতাদের মধ্যে তুমুল বিতর্ক হয়। বাজেটে আগামী ১০ বছরে ৯১৭ বিলিয়ন ডলার ব্যয় কাটছাঁট ও ঋণসীমা ৯০০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দেন প্রতিনিধি পরিষদের রিপাবলিকানদলীয় নেতা স্পিকার জন বোয়েনার। রিপাবলিকানদের নিয়ন্ত্রণে থাকা প্রতিনিধি পরিষদে শুক্রবার বোয়েনারের বিল পাস হয়। তবে এর দুই ঘণ্টা পর ডেমোক্র্যাটদের নিয়ন্ত্রণে থাকা সিনেটে ৫৯-৪১ ভোটে তা বাতিল হয়ে যায়।
সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হ্যারি রিড আশা প্রকাশ করে বলেন, একটি চূড়ান্ত চুক্তিতে পৌঁছাতে সিনেটে সংখ্যালঘু রিপাবলিকান দলের নেতা মিচ ম্যাককোলেন সহায়তা করবেন। আগামী ১০ বছরে ২ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় কাটছাঁট ও ঋণসীমা ২ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন রিড। কেন্দ্রীয় সরকারের এবারের বাজেট ঘাটতি ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার (এক ট্রিলিয়ন=এক লাখ কোটি) এবং জাতীয় ঋণ ১৪ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার।
ঋণসীমা বৃদ্ধিসংক্রান্ত চুক্তির বিষয়ে মতৈক্যে পৌঁছানোর জন্য রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, ‘আমাদের সময় প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। মঙ্গলবারের মধ্যে মতৈক্যে পৌঁছানো প্রয়োজন, যাতে আমরা সময়মতো ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে পারি। কারণ, আমরা সব সময় সময়মতো কিস্তি পরিশোধ করে আসছি।’
এদিকে ঋণসংকটের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে শুক্রবার পঞ্চম দিনের মতো বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করে।
No comments