ওটিসি বাজারে দুই সপ্তাহে পাঁচটি কোম্পানির লেনদেন
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) বাজারে গত ১৭ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত মাত্র পাঁচটি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনকৃত শেয়ারের পরিমাণ আট হাজার ৯০০টি, যার দাম নয় লাখ ১৫ হাজার ১৫০ টাকা।
ডিএসই থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ওটিসি বাজারে তালিকাভুক্ত ৬৮টি কোম্পানির মধ্যে পাঁচটির লেনদেন হলেও মোট ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের বিক্রয়াদেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে বাকি কোম্পানিগুলোর শেয়ারের ক্রেতা না থাকায় লেনদেন হয়নি।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে অ্যাপেক্স উইভিং লিমিটেডের লেনদেনের পরিমাণ আট লাখ ২০ হাজার ২০০ টাকা, গচিহাটা অ্যাকুয়াকালচারের লেনদেনের পরিমাণ ১৩ হাজার টাকা, পদ্মা সিমেন্ট মিলসের নয় হাজার ৯৫০ টাকা, মিতা টেক্সটাইলের ২৪ হাজার টাকা ও গলফ ফুডের ৪৮ হাজার টাকা লেনদেন হয়।
এই সময়ে বিক্রয়াদেশ দেওয়া কোম্পানিগুলো হলো আল-আমিন কেমিক্যালস, অ্যাপেক্স উইভিং, আশরাফ টেক্সটাইল, বেমকো লিমিটেড, ডাইনামিক টেক্সটাইল, ঈগল স্টার, গচিহাটা অ্যাচুয়াকালচার, গলফ ফুডস, লেক্সকো, ম্যাক এন্টারপ্রাইজ, ম্যাক পেপার, এম হোসেইন গার্মেন্টস, মিতা টেক্সটাইল, মডার্ন সিমেন্ট, পদ্মা সিমেন্ট, পারফিউম কেমিক্যালস, ফার্মাকো ইন্টারন্যাশনাল, কাশেম সিল্ক, রাঙ্গামাটি ফুড, রোজ হ্যাভেন বল পেন, সালেহ কার্পেট, শ্রীপুর টেক্সটাইল ও ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েস।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে ওটিসি নামের বিকল্প বাজার চালু করা হয়। দুর্বল মৌলভিত্তি ও মন্দ কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের জন্যই এটি চালু হয়। ওই বাজার চালু হওয়ার পর একই বছর ৪ অক্টোবর এসইসি প্রথমে ‘জেড’ শ্রেণীভুক্ত ৫১টি কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে লেনদেনের জন্য ওটিসি বাজারে পাঠায়।
এরপর ২০১০ সালে দুই দফায় মোট ২৯ কোম্পানিকে ওটিসিতে পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে ওটিসি বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৮০টি।
পরবর্তী সময়ে বেসরকারি খাতের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) মামলা-সংক্রান্ত জটিলতা কাটিয়ে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ায় সেটি মূল বাজারে ফিরে আসে। এতে ওটিসি বাজারে কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৯টি। পরে আরও ১০ কোম্পানিকে মূল বাজারে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি।
ডিএসই থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ওটিসি বাজারে তালিকাভুক্ত ৬৮টি কোম্পানির মধ্যে পাঁচটির লেনদেন হলেও মোট ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের বিক্রয়াদেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে বাকি কোম্পানিগুলোর শেয়ারের ক্রেতা না থাকায় লেনদেন হয়নি।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে অ্যাপেক্স উইভিং লিমিটেডের লেনদেনের পরিমাণ আট লাখ ২০ হাজার ২০০ টাকা, গচিহাটা অ্যাকুয়াকালচারের লেনদেনের পরিমাণ ১৩ হাজার টাকা, পদ্মা সিমেন্ট মিলসের নয় হাজার ৯৫০ টাকা, মিতা টেক্সটাইলের ২৪ হাজার টাকা ও গলফ ফুডের ৪৮ হাজার টাকা লেনদেন হয়।
এই সময়ে বিক্রয়াদেশ দেওয়া কোম্পানিগুলো হলো আল-আমিন কেমিক্যালস, অ্যাপেক্স উইভিং, আশরাফ টেক্সটাইল, বেমকো লিমিটেড, ডাইনামিক টেক্সটাইল, ঈগল স্টার, গচিহাটা অ্যাচুয়াকালচার, গলফ ফুডস, লেক্সকো, ম্যাক এন্টারপ্রাইজ, ম্যাক পেপার, এম হোসেইন গার্মেন্টস, মিতা টেক্সটাইল, মডার্ন সিমেন্ট, পদ্মা সিমেন্ট, পারফিউম কেমিক্যালস, ফার্মাকো ইন্টারন্যাশনাল, কাশেম সিল্ক, রাঙ্গামাটি ফুড, রোজ হ্যাভেন বল পেন, সালেহ কার্পেট, শ্রীপুর টেক্সটাইল ও ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়েস।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ডিএসইতে ওটিসি নামের বিকল্প বাজার চালু করা হয়। দুর্বল মৌলভিত্তি ও মন্দ কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের জন্যই এটি চালু হয়। ওই বাজার চালু হওয়ার পর একই বছর ৪ অক্টোবর এসইসি প্রথমে ‘জেড’ শ্রেণীভুক্ত ৫১টি কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে লেনদেনের জন্য ওটিসি বাজারে পাঠায়।
এরপর ২০১০ সালে দুই দফায় মোট ২৯ কোম্পানিকে ওটিসিতে পাঠানো হয়। সব মিলিয়ে ওটিসি বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৮০টি।
পরবর্তী সময়ে বেসরকারি খাতের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড (ইউসিবিএল) মামলা-সংক্রান্ত জটিলতা কাটিয়ে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেওয়ায় সেটি মূল বাজারে ফিরে আসে। এতে ওটিসি বাজারে কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়ায় ৭৯টি। পরে আরও ১০ কোম্পানিকে মূল বাজারে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেয় এসইসি।
No comments