ন্যাটোর হামলায় গাদ্দাফির ছেলে খামিস নিহত
লিবিয়ার বিদ্রোহীরা গতকাল শুক্রবার দাবি করেছে, ন্যাটোর বিমান হামলায় দেশটির নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির ছেলে খামিস গাদ্দাফিসহ অন্তত ৩২ জন সেনা নিহত হয়েছেন। খামিসের মৃত্যুর বিষয়ে লিবিয়ার সরকার বা ন্যাটো বাহিনীর পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
লিবিয়ার ইউনাইটেড রেভ্যুলুশনারি ফোর্সেসের মুখপাত্র মুহাম্মদ জাওয়াবি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় জিতান শহরে গাদ্দাফির অপারেশন কক্ষ লক্ষ্য করে ন্যাটো বাহিনী ওই হামলা চালায়। এতে গাদ্দাফির ছেলে খামিস নিহত হন। এ ছাড়া ওই হামলায় গাদ্দাফির অনুগত ৩১ সেনা নিহত হয়েছেন।
বিদ্রোহীদের দাবি, দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে তাঁদের নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে রেডিও কথোপকথনে আড়ি পেতে খামিসের নিহত হওয়ার খবরের ব্যাপারে তাঁরা নিশ্চিত হয়েছেন।
লিবিয়ায় গত পাঁচ মাস ধরে গৃহযুদ্ধ চলাকালে বেশ কয়েকবার খামিসের মৃত্যুর গুজব শোনা গেছে। খামিস নিহত হয়েছেন কি না, তা নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
চলতি বছরের গোড়ার দিকে ন্যাটোর বিমান হামলায় গাদ্দাফির আরেক ছেলে সাইফ আল-আরব নিহত হওয়ার খবরটি সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছিল।
ন্যাটো কর্তৃপক্ষ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানায়, খামিস নিহত হওয়ার ব্যাপারে তাদের কাছে কোনো তথ্য নেই। কারণ লিবিয়ায় স্থলভাগে তাদের কোনো লোকবল নেই। তবে বিষয়টি তারা খতিয়ে দেখছে। রাশিয়ার মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত খামিস লিবিয়ার ৩২তম ব্রিগেডের প্রধান ছিলেন। এই ব্রিগেডটি গাদ্দাফির সবচেয়ে অনুগত এবং আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত ও শক্তিশালী। এই ব্রিগেড জিতান শহরে বিদ্রোহীদের প্রতিরোধে যুদ্ধ করছিল। শহরটি বিদ্রোহীদের দখলে থাকা মিসরাতা ও রাজধানী ত্রিপোলির মাঝামাঝি অবস্থিত। বিদ্রোহীদের দাবি, ত্রিপোলি দখলে ভৌগোলিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তারা।
গত বৃহস্পতিবার এএফপির সাংবাদিকেরা দেখেছেন, জিতান শহরটির কেন্দ্রস্থল গাদ্দাফি বাহিনীর দখলে রয়েছে। তবে দূরে ভারী গোলার শব্দও শোনা গেছে।
লিবিয়ার সরকারি টেলিভিশনের খবরে বলা হয়েছে, ত্রিপোলিতে আবাসিক এলাকা লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ন্যাটো বাহিনী। এ বাহিনী মানবিক সংকট সৃষ্টির চেষ্টা করছে।
লিবিয়ার ইউনাইটেড রেভ্যুলুশনারি ফোর্সেসের মুখপাত্র মুহাম্মদ জাওয়াবি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার রাতে দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় জিতান শহরে গাদ্দাফির অপারেশন কক্ষ লক্ষ্য করে ন্যাটো বাহিনী ওই হামলা চালায়। এতে গাদ্দাফির ছেলে খামিস নিহত হন। এ ছাড়া ওই হামলায় গাদ্দাফির অনুগত ৩১ সেনা নিহত হয়েছেন।
বিদ্রোহীদের দাবি, দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে তাঁদের নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে রেডিও কথোপকথনে আড়ি পেতে খামিসের নিহত হওয়ার খবরের ব্যাপারে তাঁরা নিশ্চিত হয়েছেন।
লিবিয়ায় গত পাঁচ মাস ধরে গৃহযুদ্ধ চলাকালে বেশ কয়েকবার খামিসের মৃত্যুর গুজব শোনা গেছে। খামিস নিহত হয়েছেন কি না, তা নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
চলতি বছরের গোড়ার দিকে ন্যাটোর বিমান হামলায় গাদ্দাফির আরেক ছেলে সাইফ আল-আরব নিহত হওয়ার খবরটি সরকারের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছিল।
ন্যাটো কর্তৃপক্ষ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানায়, খামিস নিহত হওয়ার ব্যাপারে তাদের কাছে কোনো তথ্য নেই। কারণ লিবিয়ায় স্থলভাগে তাদের কোনো লোকবল নেই। তবে বিষয়টি তারা খতিয়ে দেখছে। রাশিয়ার মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত খামিস লিবিয়ার ৩২তম ব্রিগেডের প্রধান ছিলেন। এই ব্রিগেডটি গাদ্দাফির সবচেয়ে অনুগত এবং আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত ও শক্তিশালী। এই ব্রিগেড জিতান শহরে বিদ্রোহীদের প্রতিরোধে যুদ্ধ করছিল। শহরটি বিদ্রোহীদের দখলে থাকা মিসরাতা ও রাজধানী ত্রিপোলির মাঝামাঝি অবস্থিত। বিদ্রোহীদের দাবি, ত্রিপোলি দখলে ভৌগোলিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে তারা।
গত বৃহস্পতিবার এএফপির সাংবাদিকেরা দেখেছেন, জিতান শহরটির কেন্দ্রস্থল গাদ্দাফি বাহিনীর দখলে রয়েছে। তবে দূরে ভারী গোলার শব্দও শোনা গেছে।
লিবিয়ার সরকারি টেলিভিশনের খবরে বলা হয়েছে, ত্রিপোলিতে আবাসিক এলাকা লক্ষ্য করে হামলা চালাচ্ছে ন্যাটো বাহিনী। এ বাহিনী মানবিক সংকট সৃষ্টির চেষ্টা করছে।
No comments