করাচিতে এ পর্যন্ত সহিংসতায় ৮০০ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানের বাণিজ্যিক রাজধানী করাচিতে জাতিগত ও রাজনৈতিক সহিংসতায় চলতি বছর এ পর্যন্ত ৮০০ জন নিহত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দেশটির একটি স্বাধীন মানবাধিকার সংস্থা এ তথ্য জানায়।
মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস কমিশন অব পাকিস্তানের (এইচআরসিপি) সভাপতি জোহরা ইউসুফ বলেন, গত সাত মাসে গোলাগুলির শিকার হয়ে প্রায় ৮০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।
এইচআরসিপি এর আগে জানিয়েছিল, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ৪৯০ জন নিহত হয়েছে। গতকাল সংস্থাটি জানায়, জুলাই মাসে আরও ৩০০ জন নিহত হয়।
জোহরা বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা নিহতের এই তথ্য সংগ্রহ করেছেন। গত মাসে পুলিশ নিহতের সংখ্যার ব্যাপারে যে তথ্য দিয়েছে, তা ৩০০ জনের কম নয়।’
সহিংসতা বন্ধে করাচিতে কয়েক শ অতিরিক্ত পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর পরও সহিংসতা বন্ধ হয়নি। চলতি সপ্তাহের পাঁচ দিনে নিহত হয়েছে ৫৮ জন।
মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট (এমকিউএম) ও আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির (এএনপি) সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনাকে বেশির ভাগ সংঘর্ষের ঘটনার জন্য দায়ী করা হচ্ছে।
মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস কমিশন অব পাকিস্তানের (এইচআরসিপি) সভাপতি জোহরা ইউসুফ বলেন, গত সাত মাসে গোলাগুলির শিকার হয়ে প্রায় ৮০০ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।
এইচআরসিপি এর আগে জানিয়েছিল, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে ৪৯০ জন নিহত হয়েছে। গতকাল সংস্থাটি জানায়, জুলাই মাসে আরও ৩০০ জন নিহত হয়।
জোহরা বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা নিহতের এই তথ্য সংগ্রহ করেছেন। গত মাসে পুলিশ নিহতের সংখ্যার ব্যাপারে যে তথ্য দিয়েছে, তা ৩০০ জনের কম নয়।’
সহিংসতা বন্ধে করাচিতে কয়েক শ অতিরিক্ত পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। এর পরও সহিংসতা বন্ধ হয়নি। চলতি সপ্তাহের পাঁচ দিনে নিহত হয়েছে ৫৮ জন।
মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট (এমকিউএম) ও আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির (এএনপি) সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনাকে বেশির ভাগ সংঘর্ষের ঘটনার জন্য দায়ী করা হচ্ছে।
No comments