এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং খাতে নগদ সহায়তা দাবি
দেশের রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্প খাতের অন্যতম পশ্চাৎসংযোগ শিল্প এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং খাতকে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক করার লক্ষ্যে ১০ শতাংশ নগদ আর্থিক প্রণোদনা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে এ খাতের উদ্যোক্তারা।
বাংলাদেশ করোগেটেড কার্টন অ্যান্ড এক্সেসরিজ ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিসিএএমইএ) সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায়। অনুষ্ঠানে সমিতির সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরীসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সমিতি বলেছে, আগামী ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে দারিদ্র্য নিরসন, বিদ্যুৎ, গ্যাস, কৃষি, ভৌত অবকাঠামোসহ উন্নয়নের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাই এ বাজেট সঠিক সময়ে সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনীতিতে নতুন দিকের সূচনা হতে পারে।
বিসিসিএএমইএর নেতারা বলেন, দেশে গ্যাস ও বিদ্যুৎ-সংকটের কারণে রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান এক নাজুক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। গ্যাস ও বিদ্যুৎ-সংকটের কারণে শিল্পোদ্যোক্তারা তাঁদের কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন করতে সক্ষম হচ্ছেন না। আবার বর্তমানে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচও অনেক বেড়ে গেছে।
এসব কারণে সরকার রপ্তানি-বাণিজ্যকে সুরক্ষা দিতে ও স্থিতিশীল রাখতে রপ্তানিমুখী কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে প্রণোদনা দিলেও এ খাত বঞ্চিত হয়েছে। অথচ এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং খাত শতভাগ রপ্তানিমুখী।
সমিতি এ খাতের শিল্পকারখানার বাড়ি ভাড়ার ওপর আরোপিত ৯ শতাংশ মূসক প্রত্যাহারের এবং উৎসে দেড় শতাংশ হারে আয়কর কর্তনের বিধান রহিত করার প্রস্তাব করেছে। সমিতির নেতারা উৎসে কর কর্তনের হার কমিয়ে দশমিক ২৫ শতাংশ নির্ধারণের সুপারিশ করেছেন। পাশাপাশি তাঁরা বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর মতো বন্ড-সুবিধা চেয়েছেন। একই সঙ্গে শতভাগ রপ্তানিমুখী কার্টন ও এক্সেসরিজ খাতের প্রতিটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে একটি করে ডেলিভারি ভ্যান (পিকআপ) শুল্কমুক্তভাবে আমদানির সুযোগ দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
বাংলাদেশ করোগেটেড কার্টন অ্যান্ড এক্সেসরিজ ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিসিএএমইএ) সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায়। অনুষ্ঠানে সমিতির সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরীসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সমিতি বলেছে, আগামী ২০১১-১২ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে দারিদ্র্য নিরসন, বিদ্যুৎ, গ্যাস, কৃষি, ভৌত অবকাঠামোসহ উন্নয়নের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাই এ বাজেট সঠিক সময়ে সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনীতিতে নতুন দিকের সূচনা হতে পারে।
বিসিসিএএমইএর নেতারা বলেন, দেশে গ্যাস ও বিদ্যুৎ-সংকটের কারণে রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান এক নাজুক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। গ্যাস ও বিদ্যুৎ-সংকটের কারণে শিল্পোদ্যোক্তারা তাঁদের কাঙ্ক্ষিত উৎপাদন করতে সক্ষম হচ্ছেন না। আবার বর্তমানে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচও অনেক বেড়ে গেছে।
এসব কারণে সরকার রপ্তানি-বাণিজ্যকে সুরক্ষা দিতে ও স্থিতিশীল রাখতে রপ্তানিমুখী কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে প্রণোদনা দিলেও এ খাত বঞ্চিত হয়েছে। অথচ এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং খাত শতভাগ রপ্তানিমুখী।
সমিতি এ খাতের শিল্পকারখানার বাড়ি ভাড়ার ওপর আরোপিত ৯ শতাংশ মূসক প্রত্যাহারের এবং উৎসে দেড় শতাংশ হারে আয়কর কর্তনের বিধান রহিত করার প্রস্তাব করেছে। সমিতির নেতারা উৎসে কর কর্তনের হার কমিয়ে দশমিক ২৫ শতাংশ নির্ধারণের সুপারিশ করেছেন। পাশাপাশি তাঁরা বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর মতো বন্ড-সুবিধা চেয়েছেন। একই সঙ্গে শতভাগ রপ্তানিমুখী কার্টন ও এক্সেসরিজ খাতের প্রতিটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে একটি করে ডেলিভারি ভ্যান (পিকআপ) শুল্কমুক্তভাবে আমদানির সুযোগ দেওয়ার দাবি জানানো হয়।
No comments