তুরস্ক ও লেবানন সীমান্তে সিরীয় সেনাদের অভিযান
সিরিয়া কর্তৃপক্ষ সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের দমনে তুরস্ক ও লেবাননের সীমান্তবর্তী এলাকায় আরও সেনা পাঠিয়েছে। সেনারা গতকাল রোববার তুরস্কের সীমান্তবর্তী একটি গ্রাম এবং লেবাননের সীমান্তবর্তী একটি শহরে অভিযান চালিয়েছে।
সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীরা জানান, সেনারা ট্যাংক নিয়ে তুরস্কের সীমান্তবর্তী আল-নাজিয়া গ্রাম এবং লেবাননের সীমান্তবর্তী কাসির শহরে হামলা চালিয়েছে। সেখানে তারা বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করেছে। হামলার মুখে শত শত মানুষ লেবাননে পালিয়ে গেছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
আল-নাজিয়া গ্রামটির অবস্থান সিরিয়ার জিসার আল-শুগুর শহরের কাছাকাছি। ওই শহরে চলতি মাসেই বন্দুকধারীদের গুলিতে ১২০ জন নিরাপত্তাকর্মী নিহত হওয়ার খবর প্রকাশের পর সেখানে সেনাবাহিনী পাঠায় সরকার।
গত কয়েক সপ্তাহে ওই এলাকা থেকে প্রায় ১২ হাজার মানুষ তুরস্কে পালিয়ে গেছে। সম্প্রতি সিরিয়া কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক এবং পালিয়ে যাওয়া লোকজনের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। কিন্তু তা সত্ত্বেও ওই এলাকার বাসিন্দারা ফিরে আসছে না।
এর আগে শনিবার দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের ওপর হামলা এবং একটি শেষকৃত্যানুষ্ঠানে গুলিবর্ষণ করলে অন্তত চারজন বেসামরিক লোক নিহত হয়।
লন্ডনভিত্তিক সিরিয়ার একটি মানবাধিকারগোষ্ঠী সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদেল রহমান বলেন, রাজধানী দামেস্কের দক্ষিণে অবস্থিত কিসওয়াহ শহরে শনিবার ওই দাফন অনুষ্ঠানে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দুজন নিহত হয়। এ ছাড়া কাসির শহরে অপর দুই বেসামরিক লোককে গুলি করে হত্যা করা হয়।
অন্যদিকে আরও দক্ষিণে অবস্থিত কুসেইর শহরে শুক্রবার একটি বড় ধরনের বিক্ষোভে হামলা চালায় নিরাপত্তা বাহিনী এবং সরকারপন্থী আধা সামরিক বাহিনীর লোকজন। গত শনিবার সেখান থেকে শত শত লোক লেবাননে পালিয়ে যায়।
এদিকে কীভাবে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা যায়, তা নিয়ে আজ সোমবার বিদ্রোহীরা একটি আলোচনায় বসার পরিকল্পনা নিয়েছে। গত তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে সিরিয়ায়।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানায়, সরকারের অভিযানে এক হাজার ৩৪২ জন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। এ ছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীর ৩৪২ জন সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন।
সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীরা জানান, সেনারা ট্যাংক নিয়ে তুরস্কের সীমান্তবর্তী আল-নাজিয়া গ্রাম এবং লেবাননের সীমান্তবর্তী কাসির শহরে হামলা চালিয়েছে। সেখানে তারা বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করেছে। হামলার মুখে শত শত মানুষ লেবাননে পালিয়ে গেছে। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
আল-নাজিয়া গ্রামটির অবস্থান সিরিয়ার জিসার আল-শুগুর শহরের কাছাকাছি। ওই শহরে চলতি মাসেই বন্দুকধারীদের গুলিতে ১২০ জন নিরাপত্তাকর্মী নিহত হওয়ার খবর প্রকাশের পর সেখানে সেনাবাহিনী পাঠায় সরকার।
গত কয়েক সপ্তাহে ওই এলাকা থেকে প্রায় ১২ হাজার মানুষ তুরস্কে পালিয়ে গেছে। সম্প্রতি সিরিয়া কর্তৃপক্ষ ঘোষণা করে, পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক এবং পালিয়ে যাওয়া লোকজনের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না। কিন্তু তা সত্ত্বেও ওই এলাকার বাসিন্দারা ফিরে আসছে না।
এর আগে শনিবার দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের ওপর হামলা এবং একটি শেষকৃত্যানুষ্ঠানে গুলিবর্ষণ করলে অন্তত চারজন বেসামরিক লোক নিহত হয়।
লন্ডনভিত্তিক সিরিয়ার একটি মানবাধিকারগোষ্ঠী সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদেল রহমান বলেন, রাজধানী দামেস্কের দক্ষিণে অবস্থিত কিসওয়াহ শহরে শনিবার ওই দাফন অনুষ্ঠানে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দুজন নিহত হয়। এ ছাড়া কাসির শহরে অপর দুই বেসামরিক লোককে গুলি করে হত্যা করা হয়।
অন্যদিকে আরও দক্ষিণে অবস্থিত কুসেইর শহরে শুক্রবার একটি বড় ধরনের বিক্ষোভে হামলা চালায় নিরাপত্তা বাহিনী এবং সরকারপন্থী আধা সামরিক বাহিনীর লোকজন। গত শনিবার সেখান থেকে শত শত লোক লেবাননে পালিয়ে যায়।
এদিকে কীভাবে এ সংকট কাটিয়ে ওঠা যায়, তা নিয়ে আজ সোমবার বিদ্রোহীরা একটি আলোচনায় বসার পরিকল্পনা নিয়েছে। গত তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে সিরিয়ায়।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানায়, সরকারের অভিযানে এক হাজার ৩৪২ জন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। এ ছাড়া নিরাপত্তা বাহিনীর ৩৪২ জন সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন।
No comments