মেসির স্বপ্নে কোপা গৌরব
ক্লাব দল বার্সেলোনার হয়ে প্রায় সবকিছুই জিতেছেন আর্জেন্টাইন সুপারস্টার লিওনেল মেসি। তবে নিজ দেশের হয়েই কোনো কিছু না জেতার অপূর্ণতা নিয়ে দিনাতিপাত করতে হচ্ছে বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সেরা এই ফুটবল জাদুকরের। দেশের নীল-সাদা ডোরাকাটা জার্সিকে বলতে গেলে কিছুই ফিরিয়ে দিতে পারেননি। এ আক্ষেপ ঘোচানোর সুবর্ণ সুযোগ এই সুপারস্টারের সামনে। সুযোগটা লাতিন ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাকর প্রতিযোগিতা কোপা আমেরিকা।
১৯৯৩ সালে শেষবারের মতো কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। এরপরের ১৮ বছর আর্জেন্টিনা পরিণত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে অপ্রাপ্তির দলে। বিশ্বের আলোচিত ও সেরা তারকারা দলে থাকলেও আর্জেন্টিনার প্রাপ্তির ঘর সত্যিই শূন্য।
মেসি এই অবস্থাটিরই পরিবর্তন চান। এবং এখনই। তাঁর মতে, এবারের কোপা আমেরিকার শিরোপাটা জেতা তাই আর্জেন্টিনার জন্য মহাগুরুত্বপূর্ণ।
বার্সেলোনার হয়ে দুর্দান্ত ও জাদুকরী পারফরম্যান্স মেসিকে তুলে দিয়েছে অনেক ওপরে। অনেকই তাঁকে এখনই সর্বকালের সেরাদের দলে রাখা শুরু করে দিয়েছেন। তবে মেসি মানেন, কোনো প্রশংসা, কোনো ব্যক্তিগত প্রাপ্তিই পূর্ণতা পাবে না যদি না দেশের হয়ে তিনি কিছু জিততে না পারেন।
মেসির মতো একজন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ লক্ষ্য হওয়া উচিত বিশ্বকাপ। তেমন লক্ষ্যই বুকে লালন করে রাখেন বিশ্বের সেরা ফুটবল তারকারা। তবে তিনি এই মুহূর্তে কোপা আমেরিকার বাইরে কিছু ভাবতে রাজি নন। ব্যাপারটা অনেকটা এমন যে আগে কোপা জিতি তারপরে অন্যকিছু ভাবা যাবে। ১৮ বছর আর্জেন্টিনার জাতীয় দল যে কোনো শিরোপাই জেতেনি। অথচ প্রতিটি প্রতিযোগিতাতেই তারা মাঠে নামে ফেবারিট হিসেবে।
‘আমি আর্জেন্টিনার মানুষের কাছ থেকে এখন যে ধরনের ভালোবাসা পাচ্ছি, তা আগে কখনো পাইনি। এ ধরনের ভালোবাসা আমি স্পেনে পেয়ে থাকি। আমি বার্সেলোনাকে সেই ভালোবাসার প্রতিদান দিয়েছি। এবার বড় কিছু করেই মাতৃভূমির ঋণ কিছুটা পরিশোধ করতে চাই। আমি যেমন বার্সেলোনার মেসি, ঠিক তেমনি, আমি একজন আর্জেন্টাইন ফুটবলার।’ মেসির কণ্ঠে কোপা জেতার প্রত্যয়।
মেসির মতে, আমরা সব সময়ই দেশের হয়ে খেলার আগে খুব অল্প সময় পেয়ে থাকি। প্রস্তুতিটা পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে না। তবে এবারের ব্যাপার আলাদা। সবদিক দিয়ে প্রস্তুত হয়েই আমরা কোপা আমেরিকা খেলতে নামব।’
মেসির কোপা জেতার তাড়নাটার অন্যতম কারণ হয়তো, আর্জেন্টিনা এবারের কোপা আমেরিকার স্বাগতিক। নিজদেশের মাটিতে, সমর্থকদের গগনবিদারী চিত্কারের সামনে লাতিন ফুটবল গৌরবের ভাগীদার হতে তো তিনি চাইবেনই।
বলিভিয়ার বিপক্ষে আগামী ১ জুলাই ম্যাচ দিয়ে আর্জেন্টিনা শুরু করবে কোপা অভিযাত্রা।
১৯৯৩ সালে শেষবারের মতো কোপা আমেরিকার শিরোপা জিতেছিল আর্জেন্টিনা। এরপরের ১৮ বছর আর্জেন্টিনা পরিণত হয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে অপ্রাপ্তির দলে। বিশ্বের আলোচিত ও সেরা তারকারা দলে থাকলেও আর্জেন্টিনার প্রাপ্তির ঘর সত্যিই শূন্য।
মেসি এই অবস্থাটিরই পরিবর্তন চান। এবং এখনই। তাঁর মতে, এবারের কোপা আমেরিকার শিরোপাটা জেতা তাই আর্জেন্টিনার জন্য মহাগুরুত্বপূর্ণ।
বার্সেলোনার হয়ে দুর্দান্ত ও জাদুকরী পারফরম্যান্স মেসিকে তুলে দিয়েছে অনেক ওপরে। অনেকই তাঁকে এখনই সর্বকালের সেরাদের দলে রাখা শুরু করে দিয়েছেন। তবে মেসি মানেন, কোনো প্রশংসা, কোনো ব্যক্তিগত প্রাপ্তিই পূর্ণতা পাবে না যদি না দেশের হয়ে তিনি কিছু জিততে না পারেন।
মেসির মতো একজন খেলোয়াড়ের সর্বোচ্চ লক্ষ্য হওয়া উচিত বিশ্বকাপ। তেমন লক্ষ্যই বুকে লালন করে রাখেন বিশ্বের সেরা ফুটবল তারকারা। তবে তিনি এই মুহূর্তে কোপা আমেরিকার বাইরে কিছু ভাবতে রাজি নন। ব্যাপারটা অনেকটা এমন যে আগে কোপা জিতি তারপরে অন্যকিছু ভাবা যাবে। ১৮ বছর আর্জেন্টিনার জাতীয় দল যে কোনো শিরোপাই জেতেনি। অথচ প্রতিটি প্রতিযোগিতাতেই তারা মাঠে নামে ফেবারিট হিসেবে।
‘আমি আর্জেন্টিনার মানুষের কাছ থেকে এখন যে ধরনের ভালোবাসা পাচ্ছি, তা আগে কখনো পাইনি। এ ধরনের ভালোবাসা আমি স্পেনে পেয়ে থাকি। আমি বার্সেলোনাকে সেই ভালোবাসার প্রতিদান দিয়েছি। এবার বড় কিছু করেই মাতৃভূমির ঋণ কিছুটা পরিশোধ করতে চাই। আমি যেমন বার্সেলোনার মেসি, ঠিক তেমনি, আমি একজন আর্জেন্টাইন ফুটবলার।’ মেসির কণ্ঠে কোপা জেতার প্রত্যয়।
মেসির মতে, আমরা সব সময়ই দেশের হয়ে খেলার আগে খুব অল্প সময় পেয়ে থাকি। প্রস্তুতিটা পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে না। তবে এবারের ব্যাপার আলাদা। সবদিক দিয়ে প্রস্তুত হয়েই আমরা কোপা আমেরিকা খেলতে নামব।’
মেসির কোপা জেতার তাড়নাটার অন্যতম কারণ হয়তো, আর্জেন্টিনা এবারের কোপা আমেরিকার স্বাগতিক। নিজদেশের মাটিতে, সমর্থকদের গগনবিদারী চিত্কারের সামনে লাতিন ফুটবল গৌরবের ভাগীদার হতে তো তিনি চাইবেনই।
বলিভিয়ার বিপক্ষে আগামী ১ জুলাই ম্যাচ দিয়ে আর্জেন্টিনা শুরু করবে কোপা অভিযাত্রা।
No comments