গাদ্দাফি দেশ ছাড়বেন না, আবারও ভোটের প্রস্তাব
লিবিয়া-সংকট নিরসনে নতুন করে ভোট অনুষ্ঠানের প্রস্তাব দিয়েছে মুয়াম্মার গাদ্দাফি সরকার। গাদ্দাফি ক্ষমতায় থাকবেন কি থাকবেন না, জনগণের রায়ের ভিত্তিতে তা নির্ধারণই এ ভোটের লক্ষ্য। তবে এ প্রস্তাবে গাদ্দাফিবিরোধীরা উৎসাহিত না হলেও তা ন্যাটো জোটে বিভক্তি সৃষ্টি করতে পারে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।
গাদ্দাফি প্রশাসনের মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিম গতকাল রোববার ত্রিপোলিতে সাংবাদিকদের বলেন, সরকার জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারণসহ জাতিসংঘ ও আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) তত্ত্বাবধানে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়।
ইব্রাহিম বলেন, ‘লিবিয়ার জনগণ গাদ্দাফিকে ক্ষমতা থেকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিলে তিনি সরে দাঁড়াবেন। আর জনগণ তাঁকে ক্ষমতায় রাখার সিদ্ধান্ত নিলে তিনি থাকবেন।’ তবে তিনি বলেন, ‘যা-ই ঘটুক না কেন গাদ্দাফি নির্বাসনে যাবেন না। তিনি দেশেই থাকবেন। দেশ ছেড়ে কোথাও যাবেন না।’ ভোটের এ প্রস্তাবে গাদ্দাফিবিদ্রোহীদের আগ্রহ না থাকলেও তা জোটে বিভক্তি সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
কারণ, লিবিয়ায় তিন মাস ধরে অভিযান চালিয়েও গাদ্দাফির পতন ঘটাতে ব্যর্থতার কারণে লিবিয়া-সংকটের রাজনৈতিক সমাধান খোঁজার জন্য জোটের মধ্য থেকেই ন্যাটোর ওপর চাপ বাড়ছে।
এর আগে গাদ্দাফির ছেলে সাইফ আল ইসলাম এ মাসের শুরুতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
গাদ্দাফি প্রশাসনের মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিম গতকাল রোববার ত্রিপোলিতে সাংবাদিকদের বলেন, সরকার জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠানের সময় নির্ধারণসহ জাতিসংঘ ও আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) তত্ত্বাবধানে একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে চায়।
ইব্রাহিম বলেন, ‘লিবিয়ার জনগণ গাদ্দাফিকে ক্ষমতা থেকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিলে তিনি সরে দাঁড়াবেন। আর জনগণ তাঁকে ক্ষমতায় রাখার সিদ্ধান্ত নিলে তিনি থাকবেন।’ তবে তিনি বলেন, ‘যা-ই ঘটুক না কেন গাদ্দাফি নির্বাসনে যাবেন না। তিনি দেশেই থাকবেন। দেশ ছেড়ে কোথাও যাবেন না।’ ভোটের এ প্রস্তাবে গাদ্দাফিবিদ্রোহীদের আগ্রহ না থাকলেও তা জোটে বিভক্তি সৃষ্টি করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
কারণ, লিবিয়ায় তিন মাস ধরে অভিযান চালিয়েও গাদ্দাফির পতন ঘটাতে ব্যর্থতার কারণে লিবিয়া-সংকটের রাজনৈতিক সমাধান খোঁজার জন্য জোটের মধ্য থেকেই ন্যাটোর ওপর চাপ বাড়ছে।
এর আগে গাদ্দাফির ছেলে সাইফ আল ইসলাম এ মাসের শুরুতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
No comments