মেক্সিকো আসছে
২৩ মিনিটেই শিরোপা জয়ের উৎসবের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। রোজ বোল স্টেডিয়ামের ৯৩ হাজার দর্শকের সিংহভাগই জয়ধ্বনি দিতে শুরু করেছিল। কিন্তু মাইকেল ব্র্যাডলি আর ল্যানডন ডনোভানের দুটো গোলে ২-০-তে এগিয়ে যাওয়া স্বাগতিকেরা ২০০৭ সালের পর আরেকটি শিরোপার কাছে গিয়েও ফিরে এসেছে খালি হাতে। পাবলো ব্যারেরা ও আন্দ্রেস গুয়ার্দাদো প্রথমার্ধেই সমতা ফিরিয়েছেন। দ্বিতীয়ার্ধের চতুর্থ মিনিটে ব্যারেরার দ্বিতীয় আর ৭৬ মিনিটে জিওভানি দস সান্তোসের গোলে শেষ পর্যন্ত জিতেছে মেক্সিকো (৪-২ গোলে)।
নিজেদের টানা দ্বিতীয় আর সব মিলে ষষ্ঠ গোল্ডকাপ (পূর্বতন কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নশিপ হিসেবে নিলে নবম শিরোপা) জেতার পথে সত্যিই দুর্দান্ত খেলেছে হাভিয়ের হার্নান্দেজের দল। ‘চিচারিতো’ নিজে এদিন গোল পাননি। তবে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও সেরা খেলোয়াড়ের দুটি পুরস্কারই পেয়েছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের তারকা। ফাইনালের সেরা খেলোয়াড় দস সান্তোস। রাইট উইংয়ে মার্কিনদের জন্য আতঙ্ক ছড়িয়েছিলেন ব্যারেরা। টুর্নামেন্টের শুরুর দিকেই প্রাথমিক ডোপ পরীক্ষায় পাঁচ খেলোয়াড়ের সাময়িক নিষিদ্ধ হওয়ার ধাক্কাও ভালোই সামলে নিয়েছে তারা। তরুণ প্রতিভার আধিক্য উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আলো দেখাচ্ছে মেক্সিকানদের।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় তারকা ডনোভানই করলেন এই প্রত্যয়ন, ‘আমি যেসব মেক্সিকান দলের বিপক্ষে খেলেছি, এর মধ্যে এরাই সবচেয়ে দুর্দান্ত। ওদের এমন কিছু খেলোয়াড় আছে যারা চোখের পলকে ম্যাচের চেহারাই পাল্টে দিতে পারে। তাদের স্পেশাল কিছু খেলোয়াড় আছে যারা রীতিমতো বিস্ফোরক। সামান্য জায়গা দিলেও সেটার মাশুল ওরা তুলতে জানে।’
১৯৭০ আর ১৯৮৬ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলা মেক্সিকো নতুন এই প্রজন্মকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখছে আগামী বিশ্বকাপের জন্য। ভবিষ্যতে সেই স্বপ্নের পতাকা যিনি বয়ে নেবেন সেই হার্নান্দেজ পুরো দলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ‘জিওভানিসহ পুরো দলই আজ দুর্দান্ত খেলেছে। কেউ কেউ বলে আমিই নাকি এই দলের আদর্শ বা হিরো। কিন্তু এই দলে আলাদা কেউ নায়ক বা রকস্টার নেই। ২০ জন খেলোয়াড়ের প্রত্যেকে নিজেকে উজাড় করে দিতে চেয়েছে।’
আর এ কারণেই আগে থেকে বানিয়ে আনা ‘চ্যাম্পিয়নেস’ লেখাওয়ালা টি-শার্টটি শেষ পর্যন্ত বৃথা যায়নি। নিজেদের কালো রঙের অ্যাওয়ে জার্সি পরেই ম্যাচটি খেলেছে তারা। কিন্তু ম্যাচ শেষেই সেই চিরচেনা সবুজ রঙের টি-শার্ট চাপিয়ে নিয়েছে ওপরে। শুধু টি-শার্টের বুকেই নয়, ‘চ্যাম্পিয়ন’ শব্দটি এই দলের হূদয়েও এখন আঁকা!
নিজেদের টানা দ্বিতীয় আর সব মিলে ষষ্ঠ গোল্ডকাপ (পূর্বতন কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নশিপ হিসেবে নিলে নবম শিরোপা) জেতার পথে সত্যিই দুর্দান্ত খেলেছে হাভিয়ের হার্নান্দেজের দল। ‘চিচারিতো’ নিজে এদিন গোল পাননি। তবে টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতা ও সেরা খেলোয়াড়ের দুটি পুরস্কারই পেয়েছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের তারকা। ফাইনালের সেরা খেলোয়াড় দস সান্তোস। রাইট উইংয়ে মার্কিনদের জন্য আতঙ্ক ছড়িয়েছিলেন ব্যারেরা। টুর্নামেন্টের শুরুর দিকেই প্রাথমিক ডোপ পরীক্ষায় পাঁচ খেলোয়াড়ের সাময়িক নিষিদ্ধ হওয়ার ধাক্কাও ভালোই সামলে নিয়েছে তারা। তরুণ প্রতিভার আধিক্য উজ্জ্বল ভবিষ্যতের আলো দেখাচ্ছে মেক্সিকানদের।
যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় তারকা ডনোভানই করলেন এই প্রত্যয়ন, ‘আমি যেসব মেক্সিকান দলের বিপক্ষে খেলেছি, এর মধ্যে এরাই সবচেয়ে দুর্দান্ত। ওদের এমন কিছু খেলোয়াড় আছে যারা চোখের পলকে ম্যাচের চেহারাই পাল্টে দিতে পারে। তাদের স্পেশাল কিছু খেলোয়াড় আছে যারা রীতিমতো বিস্ফোরক। সামান্য জায়গা দিলেও সেটার মাশুল ওরা তুলতে জানে।’
১৯৭০ আর ১৯৮৬ বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলা মেক্সিকো নতুন এই প্রজন্মকে নিয়ে বড় স্বপ্ন দেখছে আগামী বিশ্বকাপের জন্য। ভবিষ্যতে সেই স্বপ্নের পতাকা যিনি বয়ে নেবেন সেই হার্নান্দেজ পুরো দলের প্রশংসায় পঞ্চমুখ, ‘জিওভানিসহ পুরো দলই আজ দুর্দান্ত খেলেছে। কেউ কেউ বলে আমিই নাকি এই দলের আদর্শ বা হিরো। কিন্তু এই দলে আলাদা কেউ নায়ক বা রকস্টার নেই। ২০ জন খেলোয়াড়ের প্রত্যেকে নিজেকে উজাড় করে দিতে চেয়েছে।’
আর এ কারণেই আগে থেকে বানিয়ে আনা ‘চ্যাম্পিয়নেস’ লেখাওয়ালা টি-শার্টটি শেষ পর্যন্ত বৃথা যায়নি। নিজেদের কালো রঙের অ্যাওয়ে জার্সি পরেই ম্যাচটি খেলেছে তারা। কিন্তু ম্যাচ শেষেই সেই চিরচেনা সবুজ রঙের টি-শার্ট চাপিয়ে নিয়েছে ওপরে। শুধু টি-শার্টের বুকেই নয়, ‘চ্যাম্পিয়ন’ শব্দটি এই দলের হূদয়েও এখন আঁকা!
No comments