তিন ধাপ দূরেই নাদাল-ফেদেরার ফাইনাল
চতুর্থ রাউন্ডেই রাফায়েল নাদালের সামনে পাহাড়-বাধা। পাহাড় নয়তো কী? হুয়ান মার্টিন দেল পোত্রোর উচ্চতা যে ৬ ফুট ৬ ইঞ্চি! ২০০৯ ইউএস ওপেনে নাদালকে হারিয়েই ফাইনালে উঠেছিলেন এই আর্জেন্টাইন। ফাইনালে হারিয়ে দিয়েছিলেন রজার ফেদেরারকেও। ফলে পরের বছর শুরুতেই তাঁর র্যাঙ্কিং ছিল চারে।
কবজির চোটের কারণে গত বছরের প্রায় পুরোটাই কোর্টের বাইরে ছিলেন। ফলে দেল পোত্রো আর এগোতে পারেননি। বরং কেবলই পিছিয়ে পড়েছেন। চলতি উইম্বলডনে যেমন অংশ নিচ্ছেন ২৪তম বাছাই হিসেবে। প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালেও উঠেছেন বিস্তর ঘাম ঝরিয়ে। তৃতীয় রাউন্ডে দেল পোত্রো সরাসরি সেটে জিতলেও দুটি সেটই গিয়েছিল টাইব্রেকারে। শেষ পর্যন্ত জিতেছেন ৭-৬ (১০/৮), ৭-৬ (৭/৫), ৭-৫ গেমে। তার পরও আজ নাদালের সামনে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে প্রস্তুত এই ২২ বছর বয়সী। বলছেন, নাদাল-বধের অস্ত্র তাঁর জানা আছে। ২০০৯ সালের ইউএস ওপেনের দিকেই ইঙ্গিত করলেন কি?
বাকি সাতটি ম্যাচের চেয়ে পুরুষ এককে নাদাল-দেল পোত্রো ম্যাচটি নিয়ে তাই আগ্রহ বেশি। অন্যদিকে অ্যান্ডি মারে খেলবেন রিচার্ড গ্যাসকুয়েটের সঙ্গে। মুখোমুখি হচ্ছেন মার্ডি ফিশ আর টমাস বার্ডিচ, লুকাজ কুবট-ফেলিসিয়ানো লোপেজ, বার্নার্ড টমিচ-হাভিয়ের মালিসে, নোভাক জোকোভিচ-মাইকেল লোরদা, ডেভিড ফেরার আর জো-উইলফ্রায়েড সোঙ্গা। রজার ফেদেরারের খেলা পড়েছে রাশিয়ার ১৮ নম্বর বাছাই মিখাইল ইয়ুঝনির সঙ্গে।
নিজ নিজ খেলায় নাদাল-ফেদেরার জিততে পারলে এই ‘জুটি’র চতুর্থ উইম্বলডন ফাইনালের সম্ভাবনা আরও জোরালো হবে। ২০০৮ সালে এই উইম্বলডনেই হয়েছিল নাদাল-ফেদেরারের ৪ ঘণ্টা ৪৮ মিনিটের মহাকাব্যিক লড়াই। বাকি সবার মতো এই দ্বৈরথের জন্য যেন তাঁরা দুজনও অপেক্ষা করেন। নাদাল তো বলেই দিলেন, তিনি নেটের ওপাশে সব সময় ফেদেরারকেই চান, ‘ওর সঙ্গে আমার ম্যাচ হলে দারুণ জমে। ওর সঙ্গে এখানে সেই দুর্দান্ত ফাইনালটি খেলেছি যেটা আমার কাছে স্পেশাল কিছু মনে হয়। মানুষও তাই মনে করে। আমি সব সময়ই ফেদেরারকে পছন্দ করি। আমরা জয়-পরাজয় দুটিই সহজভাবে মেনে নিতে জানি। আর ও তো নিপাট ভদ্রলোক।’
নাদাল-ফেদেরার দ্বৈরথের মতোই এই কিছুদিন আগে মেয়েদের কোর্টে পরম প্রার্থিত দ্বৈরথ ছিল উইলিয়ামস বোনদের লড়াই। উইম্বলডনেই দুই বোন মুখোমুখি হয়েছেন চারটি ফাইনালে। তিনটি সেরেনা জিতেছেন আরেকটি ভেনাস। সেমিফাইনালেও একবার মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। সেরেনা-ভেনাস দুজনই শেষ ষোলোতে উঠে আসায় সম্ভাবনা জেগেছে আরেকটি ‘অল-উইলিয়ামস ফাইনাল’-এর। সেরেনা খেলবেন মারিয়ন বারতোলির বিপক্ষে, ভেনাসের প্রতিপক্ষ সভেতানা পিরঙ্কোভা। অন্য ম্যাচগুলোয় মুখোমুখি হবেন ক্যারোলিন ওজনিয়াকি-ডমিনিকা চিবুলকোভা, মারিয়া শারাপোভা-পেং সুয়াই, স্যাবাইন লিসিস্কি-পেত্রা চেৎকোভস্কা, তামিরা পাসেক-কেসেনিয়া পারভাক, নাদিয়া পেত্রোভা-ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা এবং পেত্রা ভাইতোভা-ইয়ানিনা উইকমেয়ার।
কবজির চোটের কারণে গত বছরের প্রায় পুরোটাই কোর্টের বাইরে ছিলেন। ফলে দেল পোত্রো আর এগোতে পারেননি। বরং কেবলই পিছিয়ে পড়েছেন। চলতি উইম্বলডনে যেমন অংশ নিচ্ছেন ২৪তম বাছাই হিসেবে। প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালেও উঠেছেন বিস্তর ঘাম ঝরিয়ে। তৃতীয় রাউন্ডে দেল পোত্রো সরাসরি সেটে জিতলেও দুটি সেটই গিয়েছিল টাইব্রেকারে। শেষ পর্যন্ত জিতেছেন ৭-৬ (১০/৮), ৭-৬ (৭/৫), ৭-৫ গেমে। তার পরও আজ নাদালের সামনে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে প্রস্তুত এই ২২ বছর বয়সী। বলছেন, নাদাল-বধের অস্ত্র তাঁর জানা আছে। ২০০৯ সালের ইউএস ওপেনের দিকেই ইঙ্গিত করলেন কি?
বাকি সাতটি ম্যাচের চেয়ে পুরুষ এককে নাদাল-দেল পোত্রো ম্যাচটি নিয়ে তাই আগ্রহ বেশি। অন্যদিকে অ্যান্ডি মারে খেলবেন রিচার্ড গ্যাসকুয়েটের সঙ্গে। মুখোমুখি হচ্ছেন মার্ডি ফিশ আর টমাস বার্ডিচ, লুকাজ কুবট-ফেলিসিয়ানো লোপেজ, বার্নার্ড টমিচ-হাভিয়ের মালিসে, নোভাক জোকোভিচ-মাইকেল লোরদা, ডেভিড ফেরার আর জো-উইলফ্রায়েড সোঙ্গা। রজার ফেদেরারের খেলা পড়েছে রাশিয়ার ১৮ নম্বর বাছাই মিখাইল ইয়ুঝনির সঙ্গে।
নিজ নিজ খেলায় নাদাল-ফেদেরার জিততে পারলে এই ‘জুটি’র চতুর্থ উইম্বলডন ফাইনালের সম্ভাবনা আরও জোরালো হবে। ২০০৮ সালে এই উইম্বলডনেই হয়েছিল নাদাল-ফেদেরারের ৪ ঘণ্টা ৪৮ মিনিটের মহাকাব্যিক লড়াই। বাকি সবার মতো এই দ্বৈরথের জন্য যেন তাঁরা দুজনও অপেক্ষা করেন। নাদাল তো বলেই দিলেন, তিনি নেটের ওপাশে সব সময় ফেদেরারকেই চান, ‘ওর সঙ্গে আমার ম্যাচ হলে দারুণ জমে। ওর সঙ্গে এখানে সেই দুর্দান্ত ফাইনালটি খেলেছি যেটা আমার কাছে স্পেশাল কিছু মনে হয়। মানুষও তাই মনে করে। আমি সব সময়ই ফেদেরারকে পছন্দ করি। আমরা জয়-পরাজয় দুটিই সহজভাবে মেনে নিতে জানি। আর ও তো নিপাট ভদ্রলোক।’
নাদাল-ফেদেরার দ্বৈরথের মতোই এই কিছুদিন আগে মেয়েদের কোর্টে পরম প্রার্থিত দ্বৈরথ ছিল উইলিয়ামস বোনদের লড়াই। উইম্বলডনেই দুই বোন মুখোমুখি হয়েছেন চারটি ফাইনালে। তিনটি সেরেনা জিতেছেন আরেকটি ভেনাস। সেমিফাইনালেও একবার মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা। সেরেনা-ভেনাস দুজনই শেষ ষোলোতে উঠে আসায় সম্ভাবনা জেগেছে আরেকটি ‘অল-উইলিয়ামস ফাইনাল’-এর। সেরেনা খেলবেন মারিয়ন বারতোলির বিপক্ষে, ভেনাসের প্রতিপক্ষ সভেতানা পিরঙ্কোভা। অন্য ম্যাচগুলোয় মুখোমুখি হবেন ক্যারোলিন ওজনিয়াকি-ডমিনিকা চিবুলকোভা, মারিয়া শারাপোভা-পেং সুয়াই, স্যাবাইন লিসিস্কি-পেত্রা চেৎকোভস্কা, তামিরা পাসেক-কেসেনিয়া পারভাক, নাদিয়া পেত্রোভা-ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা এবং পেত্রা ভাইতোভা-ইয়ানিনা উইকমেয়ার।
No comments