সপ্তাহের প্রথম দিন দুই বাজারে লেনদেন হ্রাস
সপ্তাহের প্রথম দিন গতকাল রোববার দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই লেনদেন কমে গেছে। একই সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচক কমে গেলেও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বেড়েছে। তবে দুই স্টক এক্সচেঞ্জে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম কমেছে।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আসন্ন ২০১১-১২ বাজেটকে সামনে রেখে বিনিয়োগকারীরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছেন। অনেক বিনিয়োগকারী বাজেটে শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা পর্যবেক্ষণ করার কারণে বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। বাজারে এর প্রভাব পড়ছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল ডিএসইতে সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের আধা ঘণ্টায় ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে এর পর থেকে সূচক কমতে থাকে। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৬ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৮৪১ দশমিক ২৫ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৯১টির, কমেছে ১৪৯টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫০৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১১০ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে—এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ওয়ান ব্যাংক, ইউসিবিএল, বেক্সিমকো, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, সিটি ব্যাংক, এমআই সিমেন্ট, এবি ব্যাংক ও ইউনাইটেড এয়ার।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৩৭ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ২৪৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে ১৮২টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ১২৯টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে মোট ৬৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে তিন কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে এমজেএল: অবশেষে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হয়েছে এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড। আর গতকাল রোববার দুই স্টক এক্সচেঞ্জে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে।
গতকাল সকালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এমজেএলের লেনদেন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। ডিএসইর পক্ষে মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মুহাম্মাদ উল্লাহ ও এমজেএলের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সানাউল হক চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী, ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সতিপতী মৈত্রসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীনে লেনদেন হবে। ডিএসই ট্রেড কোড ‘এমজেএলবিডি’ ও কোম্পানি কোড ১৫৩১৪। সিএসইতেও ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীনে লেনদেন হবে। এ ক্ষেত্রে স্ক্রিপ আইডি ২০০১২ ও স্ক্রিপ কোড ‘এমজেএলবিডি’।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আসন্ন ২০১১-১২ বাজেটকে সামনে রেখে বিনিয়োগকারীরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছেন। অনেক বিনিয়োগকারী বাজেটে শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা পর্যবেক্ষণ করার কারণে বাজার থেকে দূরে রয়েছেন। বাজারে এর প্রভাব পড়ছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গতকাল ডিএসইতে সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের আধা ঘণ্টায় ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৫৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে এর পর থেকে সূচক কমতে থাকে। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৬ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৮৪১ দশমিক ২৫ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৬টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৯১টির, কমেছে ১৪৯টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫০৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১১০ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে—এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড, গ্রামীণফোন, ওয়ান ব্যাংক, ইউসিবিএল, বেক্সিমকো, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, সিটি ব্যাংক, এমআই সিমেন্ট, এবি ব্যাংক ও ইউনাইটেড এয়ার।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৩৭ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ২৪৬ দশমিক ৪৬ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে ১৮২টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ৪৫টির, কমেছে ১২৯টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে মোট ৬৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে তিন কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে এমজেএল: অবশেষে ডিএসইতে তালিকাভুক্ত হয়েছে এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড। আর গতকাল রোববার দুই স্টক এক্সচেঞ্জে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে।
গতকাল সকালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এমজেএলের লেনদেন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। ডিএসইর পক্ষে মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মুহাম্মাদ উল্লাহ ও এমজেএলের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সানাউল হক চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী, ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সতিপতী মৈত্রসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীনে লেনদেন হবে। ডিএসই ট্রেড কোড ‘এমজেএলবিডি’ ও কোম্পানি কোড ১৫৩১৪। সিএসইতেও ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীনে লেনদেন হবে। এ ক্ষেত্রে স্ক্রিপ আইডি ২০০১২ ও স্ক্রিপ কোড ‘এমজেএলবিডি’।
No comments