গ্রিসের সংকট আরও পাঁচটি দেশে প্রভাব ফেলতে পারে
ঋণে জর্জরিত গ্রিসের অর্থনৈতিক সংকট ইউরোপের আরও পাঁচটি দেশের অর্থনীতিকে বিপদের মুখে ঠেলে দিচ্ছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ইউরো জোনের অর্থমন্ত্রীরা।
লুক্সেমবার্গের অর্থমন্ত্রী জাঁ-ক্লদ জাঙ্কার গ্রিসের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় প্রস্তাবিত ঋণ পরিকল্পনাকে ‘আগুন নিয়ে খেলা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
ইউরো জোনের অর্থমন্ত্রীদের গতকাল রোববার লুক্সেমবার্গে এক বৈঠকে গ্রিসের জন্য এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো ঋণ-সহায়তা চূড়ান্ত করার কথা।
এদিকে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী জর্জ পাপানদ্রু তাঁর নতুন মন্ত্রিপরিষদকে অনুমোদন দেওয়ার জন্য দেশের পার্লামেন্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জাতীয় স্বার্থে পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে তাঁকে সবারই সমর্থন করা উচিত। চরম অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে গত শুক্রবার অর্থমন্ত্রীসহ বেশ কিছু পদে পরিবর্তন আনেন পাপানদ্রু। কাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে আস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (্আইএমএফ) কাছ থেকে সহায়তা প্যাকেজ পেতে গ্রিসকে দুই হাজার ৮০০ কোটি ইউরো খরচ কমাতে বলা হয়। সরকার বিভিন্ন খাতে সংস্কারের মাধ্যমে খরচ কমাতে চাইলেও জনগণ এর বিরুদ্ধে। সংস্কারের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ধর্মঘট চলছে। ইইউ ও আইএমএফের সহায়তা প্যাকেজের আওতায় আগামী জুলাইয়ে গ্রিসের এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো পাওয়ার কথা। লুক্সেমবার্গের বৈঠকে সেটাই চূড়ান্ত হওয়ার কথা।
গ্রিসকে দেওয়া ঋণ পরিকল্পনায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সংশ্লিষ্টতার পক্ষে ইউরোপের দুই প্রধান অর্থনৈতিক শক্তি জার্মানি ও ফ্রান্স। কিন্তু জার্মানির এই পরিকল্পনার সমালোচনা করে লুক্সেমবার্গের অর্থমন্ত্রী বলেন, এতে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের জড়ালে তা হবে আগুন নিয়ে খেলার শামিল।
অর্থমন্ত্রী জাঁ-ক্লদ জাঙ্কার বলেন, মতে, এটা গ্রিস সম্পর্কে রেটিং এজেন্সিগুলোর কাছে ভুল বার্তা পাঠাবে যে দেশটি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হবে। আর গ্রিস ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে ঋণের চাপে থাকা পর্তুগাল, আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়াম, ইতালি এমনকি স্পেনেও।
তবে লুক্সেমবার্গের অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে একমত নন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। তিনি বলেন, গ্রিসের ঋণ পরিকল্পনায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সংশ্লিষ্ট করতে উৎসাহ দেওয়া উচিত। কারণ, বেসরকারি উদ্যোক্তারা ঋণের চাপ সরকারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে পারবে। তবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের এতে সংশ্লিষ্ট হওয়া উচিত স্বেচ্ছাপ্রণোদিতভাবে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিও তাঁর সঙ্গে একমত।
এদিকে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান জাঁ-ক্লদ ত্রিশেতও ইউরো জোনের নীতিনির্ধারকদের সমালোচনা করেছেন।
লুক্সেমবার্গের অর্থমন্ত্রী জাঁ-ক্লদ জাঙ্কার গ্রিসের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় প্রস্তাবিত ঋণ পরিকল্পনাকে ‘আগুন নিয়ে খেলা’ বলে উল্লেখ করেছেন।
ইউরো জোনের অর্থমন্ত্রীদের গতকাল রোববার লুক্সেমবার্গে এক বৈঠকে গ্রিসের জন্য এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো ঋণ-সহায়তা চূড়ান্ত করার কথা।
এদিকে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী জর্জ পাপানদ্রু তাঁর নতুন মন্ত্রিপরিষদকে অনুমোদন দেওয়ার জন্য দেশের পার্লামেন্টের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জাতীয় স্বার্থে পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে তাঁকে সবারই সমর্থন করা উচিত। চরম অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে গত শুক্রবার অর্থমন্ত্রীসহ বেশ কিছু পদে পরিবর্তন আনেন পাপানদ্রু। কাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে আস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (্আইএমএফ) কাছ থেকে সহায়তা প্যাকেজ পেতে গ্রিসকে দুই হাজার ৮০০ কোটি ইউরো খরচ কমাতে বলা হয়। সরকার বিভিন্ন খাতে সংস্কারের মাধ্যমে খরচ কমাতে চাইলেও জনগণ এর বিরুদ্ধে। সংস্কারের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে বিক্ষোভ-ধর্মঘট চলছে। ইইউ ও আইএমএফের সহায়তা প্যাকেজের আওতায় আগামী জুলাইয়ে গ্রিসের এক হাজার ২০০ কোটি ইউরো পাওয়ার কথা। লুক্সেমবার্গের বৈঠকে সেটাই চূড়ান্ত হওয়ার কথা।
গ্রিসকে দেওয়া ঋণ পরিকল্পনায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সংশ্লিষ্টতার পক্ষে ইউরোপের দুই প্রধান অর্থনৈতিক শক্তি জার্মানি ও ফ্রান্স। কিন্তু জার্মানির এই পরিকল্পনার সমালোচনা করে লুক্সেমবার্গের অর্থমন্ত্রী বলেন, এতে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের জড়ালে তা হবে আগুন নিয়ে খেলার শামিল।
অর্থমন্ত্রী জাঁ-ক্লদ জাঙ্কার বলেন, মতে, এটা গ্রিস সম্পর্কে রেটিং এজেন্সিগুলোর কাছে ভুল বার্তা পাঠাবে যে দেশটি ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হবে। আর গ্রিস ঋণ পরিশোধে ব্যর্থ হলে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে ঋণের চাপে থাকা পর্তুগাল, আয়ারল্যান্ড, বেলজিয়াম, ইতালি এমনকি স্পেনেও।
তবে লুক্সেমবার্গের অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে একমত নন জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল। তিনি বলেন, গ্রিসের ঋণ পরিকল্পনায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সংশ্লিষ্ট করতে উৎসাহ দেওয়া উচিত। কারণ, বেসরকারি উদ্যোক্তারা ঋণের চাপ সরকারের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতে পারবে। তবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের এতে সংশ্লিষ্ট হওয়া উচিত স্বেচ্ছাপ্রণোদিতভাবে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজিও তাঁর সঙ্গে একমত।
এদিকে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান জাঁ-ক্লদ ত্রিশেতও ইউরো জোনের নীতিনির্ধারকদের সমালোচনা করেছেন।
No comments