আল-কায়েদার অর্থ সংগ্রহের জন্য অপহরণ!
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে পাকিস্তানে এর সহযোগী সংগঠনগুলো অপহরণের দিকে ঝুঁকছে। আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনকে পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে হত্যা করার সময় সেখান থেকে উদ্ধার করা নথি থেকে মার্কিন কর্মকর্তারা এ তথ্য পেয়েছেন।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, সংগঠনের অর্থের প্রয়োজনে বিকল্প উৎস খুঁজতে অপহরণের দিকে ঝুঁকে পড়ে আল-কায়েদার সহযোগী কয়েকটি গোষ্ঠী। আর কোন কোন অপরাধে এ গোষ্ঠী বা সংগঠনগুলো জড়িয়েছে, তাঁরা তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেননি। তবে জানান, অপহরণের লক্ষ্য ছিল কূটনীতিক, পর্যটক ও বড় ব্যবসায়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, অর্থ সংগ্রহের জন্য অপহরণের বিষয়ে জানতেন ওসামা বিন লাদেন। এতে তাঁর আগ্রহও ছিল। এমন তথ্য-প্রমাণও রয়েছে, অ্যাবোটাবাদে উঁচু দেয়াল ঘেরা ওই বাড়িতে থাকলেও অর্থ সংগ্রহের বিষয় তাঁর নজরদারিতে ছিল।
মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) জাতীয় সন্ত্রাসবাদবিরোধী কেন্দ্র, রাজস্ব বিভাগ, কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (এফবিআই) ও সেনা বিশেষজ্ঞরা অ্যাবোটাবাদে উদ্ধার করা নথি থেকে আরও বেশি জানার চেষ্টা করছেন। আল-কায়েদার অর্থের উৎস ও সহযোগী সংগঠনগুলোর অর্থ সংগ্রহের ভবিষ্যৎ কী হবে, তা-ও খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, নথি থেকে আল-কায়েদার বড় বড় দাতা, বিশেষ করে পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলের সম্পদশালী ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সক্ষম হবেন।
রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তা ডেভিড কোহেন বলেন, আল-কায়েদার অর্থ সরবরাহ বন্ধে সংগঠনটির দাতা, অর্থ সংগ্রহকারী ও এর সঙ্গে জড়িতদের গুরুত্ব দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আল-কায়েদার সমর্থকেরা অবাক হবেন, যদি তাঁদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়।
ওসামার নথি থেকে পাওয়া নামের তালিকা খতিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, ওই তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাব, ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানান, সংগঠনের অর্থের প্রয়োজনে বিকল্প উৎস খুঁজতে অপহরণের দিকে ঝুঁকে পড়ে আল-কায়েদার সহযোগী কয়েকটি গোষ্ঠী। আর কোন কোন অপরাধে এ গোষ্ঠী বা সংগঠনগুলো জড়িয়েছে, তাঁরা তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেননি। তবে জানান, অপহরণের লক্ষ্য ছিল কূটনীতিক, পর্যটক ও বড় ব্যবসায়ীরা।
কর্মকর্তারা জানান, অর্থ সংগ্রহের জন্য অপহরণের বিষয়ে জানতেন ওসামা বিন লাদেন। এতে তাঁর আগ্রহও ছিল। এমন তথ্য-প্রমাণও রয়েছে, অ্যাবোটাবাদে উঁচু দেয়াল ঘেরা ওই বাড়িতে থাকলেও অর্থ সংগ্রহের বিষয় তাঁর নজরদারিতে ছিল।
মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) জাতীয় সন্ত্রাসবাদবিরোধী কেন্দ্র, রাজস্ব বিভাগ, কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (এফবিআই) ও সেনা বিশেষজ্ঞরা অ্যাবোটাবাদে উদ্ধার করা নথি থেকে আরও বেশি জানার চেষ্টা করছেন। আল-কায়েদার অর্থের উৎস ও সহযোগী সংগঠনগুলোর অর্থ সংগ্রহের ভবিষ্যৎ কী হবে, তা-ও খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, নথি থেকে আল-কায়েদার বড় বড় দাতা, বিশেষ করে পারস্য উপসাগরীয় অঞ্চলের সম্পদশালী ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে সক্ষম হবেন।
রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তা ডেভিড কোহেন বলেন, আল-কায়েদার অর্থ সরবরাহ বন্ধে সংগঠনটির দাতা, অর্থ সংগ্রহকারী ও এর সঙ্গে জড়িতদের গুরুত্ব দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আল-কায়েদার সমর্থকেরা অবাক হবেন, যদি তাঁদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়।
ওসামার নথি থেকে পাওয়া নামের তালিকা খতিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা আশা প্রকাশ করেন, ওই তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের ব্যাংক হিসাব, ক্রেডিট কার্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে।
No comments