অধিনায়কত্ব ছাড়তে রাজি মিসবাহ!
পাকিস্তানের টেস্ট দলের অধিনায়কত্বের দায়িত্বটা আগেই পেয়েছিলেন মিসবাহ-উল হক। কয়েক দিন আগে আফ্রিদিকে সরিয়ে ওয়ানডে দলের নেতৃত্বের ভারও দেওয়া হয়েছে তাঁর কাঁধে। তবে দলনেতার পদটার প্রতি আলাদা কোনো মোহ নেই বলেই জানিয়েছেন মিসবাহ। এ মুহূর্তে নিজের ফিটনেস ধরে রাখা ও ধারাবাহিকভাবে রান করে যাওয়ার দিকেই বেশি নজর দিচ্ছেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। পিসিবি চাইলে যেকোনো সময় অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ৩৭ বছর বয়সী এ পাকিস্তানি ক্রিকেটার বলেছেন, ‘কখন কাকে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব দেওয়া হবে, এটা পুরোপুরিই বোর্ডের সিদ্ধান্ত। আর পিসিবি যদি চায়, তাহলে যেকোনো সময়ই আমি এটা ছেড়ে দিতে রাজি আছি। দলে জায়গা পাওয়া বা অধিনায়কত্ব টিকিয়ে রাখার পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে ব্যক্তিগত পারফরমেন্স। এ কারণে সবারই আসলে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলে যাওয়ার দিকেই মনোযোগী হওয়া দরকার।’
এ বছর অনেক দ্বিধা-দ্বন্দ্বের পর পাকিস্তানের বিশ্বকাপ মিশনের নেতৃত্বের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল শহীদ আফ্রিদিকে। পরবর্তী বিশ্বকাপে এই দায়িত্বটা পাওয়ার চিন্তা করছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মিসবাহ বলেছেন, ‘এটা অনেক দূরের ব্যাপার। ২০১৫ সাল পর্যন্ত আমি খেলে যেতে পারব কি না, এটাই নিশ্চিত না। কাজেই এখন ফিটনেস ধরে রাখা আর নিজের সেরা পারফরমেন্সটা দেখানোর দিকেই বেশি মনোযোগ দিতে চাই।’
সম্প্রতি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ৩৭ বছর বয়সী এ পাকিস্তানি ক্রিকেটার বলেছেন, ‘কখন কাকে অধিনায়কত্বের দায়িত্ব দেওয়া হবে, এটা পুরোপুরিই বোর্ডের সিদ্ধান্ত। আর পিসিবি যদি চায়, তাহলে যেকোনো সময়ই আমি এটা ছেড়ে দিতে রাজি আছি। দলে জায়গা পাওয়া বা অধিনায়কত্ব টিকিয়ে রাখার পেছনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে ব্যক্তিগত পারফরমেন্স। এ কারণে সবারই আসলে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলে যাওয়ার দিকেই মনোযোগী হওয়া দরকার।’
এ বছর অনেক দ্বিধা-দ্বন্দ্বের পর পাকিস্তানের বিশ্বকাপ মিশনের নেতৃত্বের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল শহীদ আফ্রিদিকে। পরবর্তী বিশ্বকাপে এই দায়িত্বটা পাওয়ার চিন্তা করছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মিসবাহ বলেছেন, ‘এটা অনেক দূরের ব্যাপার। ২০১৫ সাল পর্যন্ত আমি খেলে যেতে পারব কি না, এটাই নিশ্চিত না। কাজেই এখন ফিটনেস ধরে রাখা আর নিজের সেরা পারফরমেন্সটা দেখানোর দিকেই বেশি মনোযোগ দিতে চাই।’
No comments