‘লোকে তোমাকে এত ঘৃণা করে কেন বাবা?’
‘লোকে তোমাকে এত ঘৃণা করে কেন বাবা?’—নয় বছর বয়সী ছেলের এমন প্রশ্নে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। ছেলের কথায় মনে হয়েছে, তিনি কি এতই খারাপ! যে রাজনীতি করতে এসে নিজের ছেলের মুখে এমন কথা শুনতে হলো, সে রাজনীতি ছেড়ে দেওয়াই তো ভালো! এমন কথা ভাবতে ভাবতে প্রায়ই রাতে কাঁদতে হয় যাঁকে, তিনি ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন জোট সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা নিক ক্লেগ। সম্প্রতি ব্রিটেন থেকে প্রকাশিত নিউ স্টেটসম্যান সাময়িকীতে প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে আবেগাপ্লুত হয়ে তিনি নিজের মুখে এসব কথা স্বীকার করেছেন।
টিউশন ফি বাড়ানোসহ নানা কারণে জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলা নিক ক্লেগের সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন পাকিস্তানের ক্রিকেট তারকা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী ও ব্রিটেনের বিশিষ্ট সমাজকর্মী জেমিমা খান।
এতে ক্লেগ বলেন, তাঁর প্রতি বিরোধী দলের নেতারা একের পর এক যেসব আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিচ্ছেন, তা তাঁর পারিবারিক ও ব্যক্তিজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। তিনি বলেন, তিনিও রক্ত-মাংসের একজন মানুষ, কোনো পাঞ্চব্যাগ (বক্সিং অনুশীলনের জন্য ব্যবহার্য বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগ) নন। তাঁরও ঘর-সংসার আছে।
কিন ক্লেগ বলেন, প্রতিপক্ষের রাজনীতিকেরা তাঁর ওপর যে আক্রমণ করছেন, তার প্রভাব তাঁর পরিবারের ওপর এসে পড়ছে। তিনি বলেন, ‘কর্মস্থলে আমি যা করছি তা তাদের (পরিবারের সদস্যদের) মনের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে। এমনকি আমার নয় বছর বয়সী ছেলে (অ্যান্টোনিও) আমি যা করছি তা বোঝার চেষ্টা করছে এবং তার নেতিবাচক ধারণা দূর করতে সবকিছু তাকে ব্যাখ্যা করে বোঝাতে হচ্ছে। যেমন সে আমাকে এমন প্রশ্নও করেছে, “ছাত্রছাত্রীরা তোমাকে এত ঘেন্না করে কেন বাবা?”’
নিক বলেন, এসব শুনে তিনি প্রায়ই হাউমাউ করে কাঁদেন। ডেইলি মেইল অনলাইন।
টিউশন ফি বাড়ানোসহ নানা কারণে জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলা নিক ক্লেগের সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন পাকিস্তানের ক্রিকেট তারকা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী ও ব্রিটেনের বিশিষ্ট সমাজকর্মী জেমিমা খান।
এতে ক্লেগ বলেন, তাঁর প্রতি বিরোধী দলের নেতারা একের পর এক যেসব আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিচ্ছেন, তা তাঁর পারিবারিক ও ব্যক্তিজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। তিনি বলেন, তিনিও রক্ত-মাংসের একজন মানুষ, কোনো পাঞ্চব্যাগ (বক্সিং অনুশীলনের জন্য ব্যবহার্য বিশেষভাবে তৈরি ব্যাগ) নন। তাঁরও ঘর-সংসার আছে।
কিন ক্লেগ বলেন, প্রতিপক্ষের রাজনীতিকেরা তাঁর ওপর যে আক্রমণ করছেন, তার প্রভাব তাঁর পরিবারের ওপর এসে পড়ছে। তিনি বলেন, ‘কর্মস্থলে আমি যা করছি তা তাদের (পরিবারের সদস্যদের) মনের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে। এমনকি আমার নয় বছর বয়সী ছেলে (অ্যান্টোনিও) আমি যা করছি তা বোঝার চেষ্টা করছে এবং তার নেতিবাচক ধারণা দূর করতে সবকিছু তাকে ব্যাখ্যা করে বোঝাতে হচ্ছে। যেমন সে আমাকে এমন প্রশ্নও করেছে, “ছাত্রছাত্রীরা তোমাকে এত ঘেন্না করে কেন বাবা?”’
নিক বলেন, এসব শুনে তিনি প্রায়ই হাউমাউ করে কাঁদেন। ডেইলি মেইল অনলাইন।
No comments