ক্লার্কের সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়া ২৭০
অধিনায়কত্বের পূর্ণ কর্তৃত্ব হাতে পাওয়ার পর প্রথম ম্যাচ। আর তাতেই দারুণ এক শতরান করে অধিনায়কত্বকে উদযাপন করলেন মাইকেল ক্লার্ক। দলের বিপর্যয়ের মুখে ব্যাট হাতে নেমে একেবারে শেষ ওভার পর্যন্ত ব্যাট করলেন এই অসি ব্যাটসম্যান। মাশরাফি বিন মুর্তজার বলে মাহমুদউল্লাহর হাতে ধরা পড়ার আগে স্কোরবোর্ডে তাঁর নামের পাশে লেখা হয়ে গেছে ১০১। অধিনায়কের ব্যাট ভর দিয়ে সিরিজের প্রথম ম্যাচে নিজেদের ইনিংস শেষে অস্ট্রেলিয়া দাঁড় করিয়েছে ২৭০ রানের ভালো একটি স্কোর।
সকালে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন। দলীয় ১৬ রানে ব্র্যাড হাডিনকে বোল্ড করে পুরো গ্যালারিকে আনন্দে ভাসিয়েছিলেন ইনজুরি থেকে ফেরা মাশরাফি। এরপর পন্টিং ও ওয়াটসন মিলে বাংলাদেশকে উড়িয়ে দেওয়ার ব্যাটিং শুরু করলেও শফিউল, মুশফিক ও সোহরাওয়ার্দীর সমন্বয়ে দারুণ এক রান আউটের শিকার হন পন্টিং। এরপর রাজ্জাক ওয়াটসনকে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে ফেলে স্বস্তি ফেরান বাংলাদেশ শিবিরে। দারুণ ফর্মের সাক্ষর রেখে ৩২ বলে ৩৪ রান করেন সদ্যই সাবেক হয়ে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ার দু’বারের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিং। ওয়াটসন ছিলেন আরো ভয়ংকর। তিনি ৩২ বলে ৩৭ রান করে ‘ভয়ংকর’ কিছুরই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন।
ওয়াটসন ও পন্টিংয়ের হুমকি মোকাবিলা করে বাংলাদেশের বোলাররা ইনিংসের মাঝখানে কিছুক্ষণের জন্য হলেও চড়াও হয়েছিলেন অসি ব্যাটসম্যানদের ওপর। ক্যামেরন হোয়াইটকে সোহরাওয়ার্দী ফিরিয়ে ও ছিলেন ইমরুল কায়েসের দুর্দান্ত এক ক্যাচের সহায়তায়। কিন্তু মাইকেল ক্লার্ক অবিচল আস্থার সঙ্গে খেলে বাংলাদেশি বোলারদের সুন্দরভাবেই মোকাবিলা করেন। প্রথমে হোয়াইট ও পরে হাসিকে সঙ্গী করে অস্ট্রেলিয়ার চাপ অনেকটাই হালকা করে দেন। হাসি তাঁর অধিনায়ককে চমত্কার সহায়তা দেন ৩৩ রানের ছোট্ট অথচ কার্যকরী ইনিংস খেলে। বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব ধন্যবাদ দিতেই পারে সোহরাওয়ার্দীকে। তিনিই হাসিকে সময়মতো ফিরিয়ে দিয়ে আরো একটি বড় ইনিংসের অপমৃত্যু ঘটান। হাসি আউট না হলে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস হয়তো আরো ওপরে থাকতে পারতো।
বাংলাদেশের বোলাররা আজ একেবারে খারাপ করেন নি। দলের চ্যাম্পিয়ন বোলার ছিলেন সাকিব। তিনি ১০ ওভারে মাত্র ৩৪ রান দিলেও ছিলেন উইকেট শূন্য। মাশরাফি ২টি, রাজ্জাক ১টি উইকেট পেলেও। উইকেট প্রাপ্তির দিক দিয়ে সবার ওপরে রয়েছেন সোহরাওয়ার্দী। তিনি ৮ ওভার বল করে ৪৪ রান দিয়ে ফিরিয়েছেন ৩ জন অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানকে।
সকালে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান টস জিতে অস্ট্রেলিয়াকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন। দলীয় ১৬ রানে ব্র্যাড হাডিনকে বোল্ড করে পুরো গ্যালারিকে আনন্দে ভাসিয়েছিলেন ইনজুরি থেকে ফেরা মাশরাফি। এরপর পন্টিং ও ওয়াটসন মিলে বাংলাদেশকে উড়িয়ে দেওয়ার ব্যাটিং শুরু করলেও শফিউল, মুশফিক ও সোহরাওয়ার্দীর সমন্বয়ে দারুণ এক রান আউটের শিকার হন পন্টিং। এরপর রাজ্জাক ওয়াটসনকে এলবিডব্লিউ’র ফাঁদে ফেলে স্বস্তি ফেরান বাংলাদেশ শিবিরে। দারুণ ফর্মের সাক্ষর রেখে ৩২ বলে ৩৪ রান করেন সদ্যই সাবেক হয়ে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ার দু’বারের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক রিকি পন্টিং। ওয়াটসন ছিলেন আরো ভয়ংকর। তিনি ৩২ বলে ৩৭ রান করে ‘ভয়ংকর’ কিছুরই ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন।
ওয়াটসন ও পন্টিংয়ের হুমকি মোকাবিলা করে বাংলাদেশের বোলাররা ইনিংসের মাঝখানে কিছুক্ষণের জন্য হলেও চড়াও হয়েছিলেন অসি ব্যাটসম্যানদের ওপর। ক্যামেরন হোয়াইটকে সোহরাওয়ার্দী ফিরিয়ে ও ছিলেন ইমরুল কায়েসের দুর্দান্ত এক ক্যাচের সহায়তায়। কিন্তু মাইকেল ক্লার্ক অবিচল আস্থার সঙ্গে খেলে বাংলাদেশি বোলারদের সুন্দরভাবেই মোকাবিলা করেন। প্রথমে হোয়াইট ও পরে হাসিকে সঙ্গী করে অস্ট্রেলিয়ার চাপ অনেকটাই হালকা করে দেন। হাসি তাঁর অধিনায়ককে চমত্কার সহায়তা দেন ৩৩ রানের ছোট্ট অথচ কার্যকরী ইনিংস খেলে। বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব ধন্যবাদ দিতেই পারে সোহরাওয়ার্দীকে। তিনিই হাসিকে সময়মতো ফিরিয়ে দিয়ে আরো একটি বড় ইনিংসের অপমৃত্যু ঘটান। হাসি আউট না হলে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস হয়তো আরো ওপরে থাকতে পারতো।
বাংলাদেশের বোলাররা আজ একেবারে খারাপ করেন নি। দলের চ্যাম্পিয়ন বোলার ছিলেন সাকিব। তিনি ১০ ওভারে মাত্র ৩৪ রান দিলেও ছিলেন উইকেট শূন্য। মাশরাফি ২টি, রাজ্জাক ১টি উইকেট পেলেও। উইকেট প্রাপ্তির দিক দিয়ে সবার ওপরে রয়েছেন সোহরাওয়ার্দী। তিনি ৮ ওভার বল করে ৪৪ রান দিয়ে ফিরিয়েছেন ৩ জন অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানকে।
No comments