ক্রিস্টিয়ানোও একদিন ‘রোনালদো’ হবে
এদিনহো ছিলেন গোলরক্ষক। বছর চারেক সান্তোসে খেলেছেন, কিন্তু বলার মতো কোনো ক্যারিয়ারই নয়। ডিয়েগো সিনাগ্রা বাবার মতো অ্যাটাকিং মিডফিল্ডারই হয়েছেন। তবে তাঁর ক্যারিয়ার ঢুঢু। খেলেন বিচ ফুটবল। সেখানেই অল্পবিস্তর তারকাখ্যাতি। দুই কিংবদন্তি ফুটবলার বাবার দুই সন্তান পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করতে পারেননি একটুও। পেলের ছেলে এদিনহো নন, ম্যারাডোনার ছেলে সিনাগ্রাও না।
তবে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর আশা, তাঁর ছেলে একদিন তাঁর মতোই দুর্দান্ত ফুটবলার হবে। ‘রিয়াল টিভি’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পর্তুগিজ উইঙ্গার বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমার ছেলে হবে খুবই প্রতিভাবান, আমার চেয়ে বেশি প্রতিভাবান তো বটেই।’
নয় মাস বয়সী ছেলের নামও রেখেছেন ক্রিস্টিয়ানো। সযতনে লুকিয়ে রেখেছেন মাতৃপরিচয়। ছেলের মা যে-ই হোক না কেন, রোনালদো তাঁর সন্তানকে বড় করতে চান নিজের পরিচয়েই। স্বাভাবিকভাবেই ফুটবলার বানাতে চান। তবে এও বললেন, ছেলে নিজে যদি ফুটবলার হতে না চায়, তাহলে জোরাজুরি করবেন না, ‘ও যা হতে চাইবে আমি তাকে তা-ই হতে দেব। ওকে ফুটবলার হতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে সত্যি যদি জানতে চান, হ্যাঁ, আমি চাই ও আমার সত্যিকারের উত্তরসূরি হয়ে উঠুক। তবে ঈশ্বর যা চান, ও সেটাই হবে শেষ পর্যন্ত।’
এমনিতে রোনালদোর ব্যক্তিত্বের সঙ্গে ঠিক ‘বাবা’ পরিচয়টি খাপ খায় না। রোনালদো মানে পরিবারের শৃঙ্খল ভেঙে মুক্তবিহঙ্গ। কিন্তু ২৬ বছর বয়সী রিয়াল তারকা বলছেন, ‘আমি একজন ভালো বাবা। এখনো শিখছি। আসলে বাবা হওয়ার অনুভূতি বলে বোঝানো মুশকিল। ঘুম থেকে জেগে আপনি এমন কারও মুখোমুখি হলেন যার শরীর-রক্ত কিনা আপনার রক্ত থেকেই তৈরি! এ এক স্বর্গীয় অনুভূতি।’
দুই বছর হয়ে গেল রিয়াল মাদ্রিদে এসেছেন। প্রথম মৌসুমে কিছুই জেতেননি। এবার অবশ্য রোনালদোর সামনে সুযোগ আছে সবকিছুই জেতার। এই সাক্ষাৎকারটি দিয়েছেন কাল রাতের এল ক্লাসিকোর আগে। এল ক্লাসিকোতে জিতে থাকলে লিগে বার্সেলোনার সঙ্গে পয়েন্টের ব্যবধান হয়ে গেছে ৫। সামনে ছয়টি ম্যাচে অনেক কিছুই ঘটে যেতে পারে। কাপের ফাইনালেও রিয়ালের প্রতিপক্ষ বার্সেলোনা। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালেও। রিয়াল টিভিকে রোনালদো বলেছেন, এই মৌসুম অন্তত শিরোপাশূন্য যাবে না, ‘টানা দুই মৌসুম শিরোপাহীন থাকার ক্লাব রিয়াল নয়। আমি নিশ্চিত, এবার আমরা কোনো না কোনো ট্রফি জিতবই। এবং সেই জেতাটা হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড়দের মধ্যে একটা ইতিবাচক মনোভাব কাজ করছে। এটা শুভ লক্ষণ।
তবে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর আশা, তাঁর ছেলে একদিন তাঁর মতোই দুর্দান্ত ফুটবলার হবে। ‘রিয়াল টিভি’কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পর্তুগিজ উইঙ্গার বলেছেন, ‘আমি মনে করি, আমার ছেলে হবে খুবই প্রতিভাবান, আমার চেয়ে বেশি প্রতিভাবান তো বটেই।’
নয় মাস বয়সী ছেলের নামও রেখেছেন ক্রিস্টিয়ানো। সযতনে লুকিয়ে রেখেছেন মাতৃপরিচয়। ছেলের মা যে-ই হোক না কেন, রোনালদো তাঁর সন্তানকে বড় করতে চান নিজের পরিচয়েই। স্বাভাবিকভাবেই ফুটবলার বানাতে চান। তবে এও বললেন, ছেলে নিজে যদি ফুটবলার হতে না চায়, তাহলে জোরাজুরি করবেন না, ‘ও যা হতে চাইবে আমি তাকে তা-ই হতে দেব। ওকে ফুটবলার হতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। তবে সত্যি যদি জানতে চান, হ্যাঁ, আমি চাই ও আমার সত্যিকারের উত্তরসূরি হয়ে উঠুক। তবে ঈশ্বর যা চান, ও সেটাই হবে শেষ পর্যন্ত।’
এমনিতে রোনালদোর ব্যক্তিত্বের সঙ্গে ঠিক ‘বাবা’ পরিচয়টি খাপ খায় না। রোনালদো মানে পরিবারের শৃঙ্খল ভেঙে মুক্তবিহঙ্গ। কিন্তু ২৬ বছর বয়সী রিয়াল তারকা বলছেন, ‘আমি একজন ভালো বাবা। এখনো শিখছি। আসলে বাবা হওয়ার অনুভূতি বলে বোঝানো মুশকিল। ঘুম থেকে জেগে আপনি এমন কারও মুখোমুখি হলেন যার শরীর-রক্ত কিনা আপনার রক্ত থেকেই তৈরি! এ এক স্বর্গীয় অনুভূতি।’
দুই বছর হয়ে গেল রিয়াল মাদ্রিদে এসেছেন। প্রথম মৌসুমে কিছুই জেতেননি। এবার অবশ্য রোনালদোর সামনে সুযোগ আছে সবকিছুই জেতার। এই সাক্ষাৎকারটি দিয়েছেন কাল রাতের এল ক্লাসিকোর আগে। এল ক্লাসিকোতে জিতে থাকলে লিগে বার্সেলোনার সঙ্গে পয়েন্টের ব্যবধান হয়ে গেছে ৫। সামনে ছয়টি ম্যাচে অনেক কিছুই ঘটে যেতে পারে। কাপের ফাইনালেও রিয়ালের প্রতিপক্ষ বার্সেলোনা। চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালেও। রিয়াল টিভিকে রোনালদো বলেছেন, এই মৌসুম অন্তত শিরোপাশূন্য যাবে না, ‘টানা দুই মৌসুম শিরোপাহীন থাকার ক্লাব রিয়াল নয়। আমি নিশ্চিত, এবার আমরা কোনো না কোনো ট্রফি জিতবই। এবং সেই জেতাটা হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খেলোয়াড়দের মধ্যে একটা ইতিবাচক মনোভাব কাজ করছে। এটা শুভ লক্ষণ।
No comments