দলীয় প্রার্থীদের ১৫ লাখ করে রুপি দিয়েছে তৃণমূল
পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন জোট বামফ্রন্টের প্রধান শরিক সিপিআইএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম দেব অভিযোগ করেছেন, বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস কালো টাকা ব্যবহার করছে। দলটির নেতৃত্ব থেকে দলীয় প্রার্থীদের নগদ ১৫ লাখ করে রুপি দেওয়া হয়েছে।
কলকাতা প্রেসক্লাবে গতকাল শনিবার মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে গৌতম দেব এসব অভিযোগ তোলেন।
গৌতম দেব বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ছবি বিক্রির নামে কালো টাকা হালাল করতে চাইছেন। গত ২৫ মার্চ থেকে তৃণমূল ভবন থেকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়ের তত্ত্বাবধানে দলীয় বিধায়ক প্রার্থীদের প্রত্যেককে নগদ ১৫ লাখ করে রুপি দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মোট ৩৩ কোটি ৯০ লাখ রুপি দেওয়া হয়। এই অর্থ হালাল করার জন্য অর্থের সঙ্গে ১৫ লাখ রুপির কুপন দেওয়া হয়েছে। যাতে ওই প্রার্থী বলতে পারেন, সাধারণ মানুষের কাছে কুপন বিক্রি করে তিনি অর্থ সংগ্রহ করেছেন। শুধু তা-ই নয়, কুপনের একদিকের অংশ দেওয়া হয়েছে প্রার্থীকে। যাতে প্রার্থী প্রমাণ করতে পারেন, সব কুপন বিক্রি করেই অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে। পরে কুপনের বাকি অংশটি বস্তায় ভরে রাখা হয় এবং কয়েক বস্তা পুড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই কুপন পোড়ানোর ছবিও বামফ্রন্টের হাতে রয়েছে।
গৌতম দেব বলেন, মমতা নির্বাচনী প্রচারের জন্য অন্তত ৩০ কোটি রুপির বিজ্ঞাপন দিয়েছেন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে। প্রচারে ঘুরছেন হেলিকপ্টারে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, মমতা কোথা থেকে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ পেলেন?
গৌতম দেব আরও বলেন, দিল্লির স্টেট ব্যাংক পার্লামেন্ট শাখায় মমতার রয়েছে ১৫ লাখ রুপি। সে প্রমাণও তাঁদের কাছে রয়েছে। তিনি বলেন, তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়ের হাত দিয়ে কালো টাকা দলীয় প্রার্থীদের কাছে যাচ্ছে। এ জন্য মুকুল রায়কে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তিনি।
আনন্দবাজার-এসি নিয়েলসনের সমীক্ষা প্রতিবেদন উড়িয়ে দিয়ে গৌতম দেব বলেন, গত নির্বাচনেও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ ধরনের সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু ফল হয়েছিল উল্টোটা। বামফ্রন্টই জিতেছিল।
গত শুক্রবার প্রকাশিত ওই সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়, বামফ্রন্ট এবার মাত্র ৭৪টি আসন পাবে। কংগ্রেস-তৃণমূল জোট পাবে ২১৫টি আসন।
কলকাতা প্রেসক্লাবে গতকাল শনিবার মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে গৌতম দেব এসব অভিযোগ তোলেন।
গৌতম দেব বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ছবি বিক্রির নামে কালো টাকা হালাল করতে চাইছেন। গত ২৫ মার্চ থেকে তৃণমূল ভবন থেকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়ের তত্ত্বাবধানে দলীয় বিধায়ক প্রার্থীদের প্রত্যেককে নগদ ১৫ লাখ করে রুপি দেওয়া হয়েছে। প্রার্থীদের মোট ৩৩ কোটি ৯০ লাখ রুপি দেওয়া হয়। এই অর্থ হালাল করার জন্য অর্থের সঙ্গে ১৫ লাখ রুপির কুপন দেওয়া হয়েছে। যাতে ওই প্রার্থী বলতে পারেন, সাধারণ মানুষের কাছে কুপন বিক্রি করে তিনি অর্থ সংগ্রহ করেছেন। শুধু তা-ই নয়, কুপনের একদিকের অংশ দেওয়া হয়েছে প্রার্থীকে। যাতে প্রার্থী প্রমাণ করতে পারেন, সব কুপন বিক্রি করেই অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে। পরে কুপনের বাকি অংশটি বস্তায় ভরে রাখা হয় এবং কয়েক বস্তা পুড়িয়ে দেওয়া হয়। সেই কুপন পোড়ানোর ছবিও বামফ্রন্টের হাতে রয়েছে।
গৌতম দেব বলেন, মমতা নির্বাচনী প্রচারের জন্য অন্তত ৩০ কোটি রুপির বিজ্ঞাপন দিয়েছেন বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে। প্রচারে ঘুরছেন হেলিকপ্টারে। তিনি প্রশ্ন তোলেন, মমতা কোথা থেকে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ পেলেন?
গৌতম দেব আরও বলেন, দিল্লির স্টেট ব্যাংক পার্লামেন্ট শাখায় মমতার রয়েছে ১৫ লাখ রুপি। সে প্রমাণও তাঁদের কাছে রয়েছে। তিনি বলেন, তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক মুকুল রায়ের হাত দিয়ে কালো টাকা দলীয় প্রার্থীদের কাছে যাচ্ছে। এ জন্য মুকুল রায়কে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তিনি।
আনন্দবাজার-এসি নিয়েলসনের সমীক্ষা প্রতিবেদন উড়িয়ে দিয়ে গৌতম দেব বলেন, গত নির্বাচনেও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ ধরনের সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছিল। কিন্তু ফল হয়েছিল উল্টোটা। বামফ্রন্টই জিতেছিল।
গত শুক্রবার প্রকাশিত ওই সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়, বামফ্রন্ট এবার মাত্র ৭৪টি আসন পাবে। কংগ্রেস-তৃণমূল জোট পাবে ২১৫টি আসন।
No comments