দক্ষিণ সুদানে সেনাবাহিনীর দুই পক্ষে গোলাগুলি, নিহত ২০
সুদানের দক্ষিণাঞ্চলে সেনাবাহিনীর দুই পক্ষের গোলাগুলিতে ২০ জন নিহত হয়েছেন। দক্ষিণ সুদানের আলাদা হয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়ার প্রেক্ষাপটে সেনাবাহিনীর মধ্যে বিভক্তির জের এবং দক্ষিণ থেকে উত্তরে অস্ত্রশস্ত্রসহ একটি সেনা ইউনিটকে স্থানান্তরের ঘটনায় দুই পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গেলাবিনিময় হয়। সেনাবাহিনীর একটি অংশ এই স্থানান্তরের বিরোধিতা করে। উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে অস্ত্রশস্ত্র স্থানান্তর ও ভাগাভাগির বিরোধকে কেন্দ্র করে আরও সংঘর্ষ ঘটতে পারে বলে সামরিক বাহিনীকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকালে দক্ষিণ সুদানের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ফিলিপ আগুয়ের জানান, গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার উইলায়া রাজ্যের রাজধানী মালাকালে সেনাবাহিনীর দুই পক্ষ ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ওই ঘটনায় এ পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ২০ জনে উন্নীত হয়েছে। তবে যেকোনো সময় এই সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। এখনো উদ্ধার তৎপরতা চলছে। এ ঘটনায় আহতের সংখ্যাও অনেক। নিহতদের মধ্যে দুজন শিশু ও জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের এক সুদানি গাড়িচালক রয়েছেন।
গত জানুয়ারিতে তেলসমৃদ্ধ দক্ষিণ সুদানের জনগণ একটি গণভোটে সুদান থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে রায় দেয়। আগামী ৯ জুলাইয়ের মধ্যে দক্ষিণ সুদান পুরোপুরি স্বাধীন হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দক্ষিণ সুদানের আলাদা হয়ে যাওয়াকে সামনে রেখে সামরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সরঞ্জামসহ রাজস্ব এবং ঋণ কীভাবে বণ্টন করা হবে, তা এখনো ঠিক করতে পারেননি উত্তর ও দক্ষিণ সুদানের নেতারা। বণ্টনের প্রক্রিয়া নিয়ে পুনরায় দুই পক্ষে উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছে।
গতকাল শনিবার সকালে দক্ষিণ সুদানের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ফিলিপ আগুয়ের জানান, গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার উইলায়া রাজ্যের রাজধানী মালাকালে সেনাবাহিনীর দুই পক্ষ ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে একে অপরের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ওই ঘটনায় এ পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ২০ জনে উন্নীত হয়েছে। তবে যেকোনো সময় এই সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে। এখনো উদ্ধার তৎপরতা চলছে। এ ঘটনায় আহতের সংখ্যাও অনেক। নিহতদের মধ্যে দুজন শিশু ও জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের এক সুদানি গাড়িচালক রয়েছেন।
গত জানুয়ারিতে তেলসমৃদ্ধ দক্ষিণ সুদানের জনগণ একটি গণভোটে সুদান থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে রায় দেয়। আগামী ৯ জুলাইয়ের মধ্যে দক্ষিণ সুদান পুরোপুরি স্বাধীন হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দক্ষিণ সুদানের আলাদা হয়ে যাওয়াকে সামনে রেখে সামরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সরঞ্জামসহ রাজস্ব এবং ঋণ কীভাবে বণ্টন করা হবে, তা এখনো ঠিক করতে পারেননি উত্তর ও দক্ষিণ সুদানের নেতারা। বণ্টনের প্রক্রিয়া নিয়ে পুনরায় দুই পক্ষে উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছে।
No comments