মাশরাফি ‘আনফিট
আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচে যতই ১০ ওভার বল করুন আর পুরো ৫০ ওভার মাঠে থাকুন, জেমি সিডন্সের ‘ফিটনেস সার্টিফিকেট’ এখনই পাচ্ছেন না মাশরাফি বিন মুর্তজা। জাতীয় দলের কোচের চোখে তিনি এখনো ‘আনফিট’!
শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলনে কাল হাজির হয়েছিলেন মাশরাফিও। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর মাশরাফিকে আগামীকাল থেকে অনুশীলনে আসতে বলেছেন কোচ। কিন্তু মাশরাফির জন্য সেই অনুশীলনটা বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হবে না, হবে ফিটনেস ফিরে পাওয়ার লড়াই। অনুশীলন শেষে কোচের বক্তব্যেই সেটা পরিষ্কার, ‘বিশ্বকাপের আগে যদি সে ফিট হয়, তাহলে ভালো। তবে এ মুহূর্তে তাঁর পুনর্বাসন চলছে। আমার সব চিন্তা দলে থাকা ১৫ ক্রিকেটারকে নিয়েই।’
আর মাশরাফি যেহেতু এই ১৫ ক্রিকেটারের বাইরে, কোচের হিসাব-নিকাশে তিনি নেই, ‘দলে তিনজন ফাস্ট বোলার আছে। দলের বাইরে যারা আছে তাদের নিয়ে আমি চিন্তিত নই। মাশরাফি আনফিট। তাকে নিয়ে এ মুহূর্তে ভাবছি না।’ কিন্তু প্রিমিয়ার লিগে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটা ম্যাচ কোনো সমস্যা ছাড়াই খেলে আসার পরও মাশরাফি আনফিট! কোচের ব্যাখ্যা, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সঙ্গে ক্লাব ক্রিকেটের অনেক পার্থক্য। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটটা অন্য খেলা।’
মাশরাফি যে ম্যাচ ফিট, সে ব্যাপারে কোচের সন্দেহ থাকারই কথা। খবর তিনি পেয়েছেন লোকমুখে আর পত্রিকা পড়ে। মাশরাফির মতো একজন খেলোয়াড় ইনজুরি থেকে ফিরে দেড় মাস পর খেলতে নামলেও পরশু ফতুল্লা স্টেডিয়ামে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন মনে করেননি জাতীয় দলের ফিজিও মাইকেল হেনরি।
তাহলে এখন কী করতে হবে মাশরাফিকে? মাশরাফির বিশ্বকাপ খেলার জন্য যে একটা পথই খোলা, সেটা আবার মনে করিয়ে দিলেন সিডন্স, ‘মাশরাফিকে পুনর্বাসন চালিয়ে যেতে হবে এবং সেটা ভালোভাবেই এগোচ্ছে। আশা করি, সে বিশ্বকাপের আগে ফিট হবে। এরপর অপেক্ষা করতে হবে কারও রিপ্লেসমেন্ট হওয়ার জন্য।’
মাশরাফি না থাকলেও বিশ্বকাপে বিশেষ কিছু করে দেখানোর পরিকল্পনা নিয়েই এগোচ্ছেন সিডন্স। ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হিসেবে যে বড় দলগুলো আছে, সেগুলোকে যে ‘তথাকথিত ভালো দল’ই মনে হচ্ছে বাংলাদেশ কোচের কাছে, ‘আমাদের বিশেষ কিছু করতে হবে। কারণ গ্রুপের অন্য দলগুলোকে আমাদের চেয়ে ভালো দল বলা হয়ে থাকে, কাজেই আমাদের ভালো খেলতে হবে।’
শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের অনুশীলনে কাল হাজির হয়েছিলেন মাশরাফিও। শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর মাশরাফিকে আগামীকাল থেকে অনুশীলনে আসতে বলেছেন কোচ। কিন্তু মাশরাফির জন্য সেই অনুশীলনটা বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হবে না, হবে ফিটনেস ফিরে পাওয়ার লড়াই। অনুশীলন শেষে কোচের বক্তব্যেই সেটা পরিষ্কার, ‘বিশ্বকাপের আগে যদি সে ফিট হয়, তাহলে ভালো। তবে এ মুহূর্তে তাঁর পুনর্বাসন চলছে। আমার সব চিন্তা দলে থাকা ১৫ ক্রিকেটারকে নিয়েই।’
আর মাশরাফি যেহেতু এই ১৫ ক্রিকেটারের বাইরে, কোচের হিসাব-নিকাশে তিনি নেই, ‘দলে তিনজন ফাস্ট বোলার আছে। দলের বাইরে যারা আছে তাদের নিয়ে আমি চিন্তিত নই। মাশরাফি আনফিট। তাকে নিয়ে এ মুহূর্তে ভাবছি না।’ কিন্তু প্রিমিয়ার লিগে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটা ম্যাচ কোনো সমস্যা ছাড়াই খেলে আসার পরও মাশরাফি আনফিট! কোচের ব্যাখ্যা, ‘আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সঙ্গে ক্লাব ক্রিকেটের অনেক পার্থক্য। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটটা অন্য খেলা।’
মাশরাফি যে ম্যাচ ফিট, সে ব্যাপারে কোচের সন্দেহ থাকারই কথা। খবর তিনি পেয়েছেন লোকমুখে আর পত্রিকা পড়ে। মাশরাফির মতো একজন খেলোয়াড় ইনজুরি থেকে ফিরে দেড় মাস পর খেলতে নামলেও পরশু ফতুল্লা স্টেডিয়ামে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন মনে করেননি জাতীয় দলের ফিজিও মাইকেল হেনরি।
তাহলে এখন কী করতে হবে মাশরাফিকে? মাশরাফির বিশ্বকাপ খেলার জন্য যে একটা পথই খোলা, সেটা আবার মনে করিয়ে দিলেন সিডন্স, ‘মাশরাফিকে পুনর্বাসন চালিয়ে যেতে হবে এবং সেটা ভালোভাবেই এগোচ্ছে। আশা করি, সে বিশ্বকাপের আগে ফিট হবে। এরপর অপেক্ষা করতে হবে কারও রিপ্লেসমেন্ট হওয়ার জন্য।’
মাশরাফি না থাকলেও বিশ্বকাপে বিশেষ কিছু করে দেখানোর পরিকল্পনা নিয়েই এগোচ্ছেন সিডন্স। ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হিসেবে যে বড় দলগুলো আছে, সেগুলোকে যে ‘তথাকথিত ভালো দল’ই মনে হচ্ছে বাংলাদেশ কোচের কাছে, ‘আমাদের বিশেষ কিছু করতে হবে। কারণ গ্রুপের অন্য দলগুলোকে আমাদের চেয়ে ভালো দল বলা হয়ে থাকে, কাজেই আমাদের ভালো খেলতে হবে।’
No comments