কঙ্গোয় যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য পুনর্বাসনকেন্দ্র
যৌন সহিংসতার শিকার নারীদের জন্য প্রথম পুনর্বাসনকেন্দ্র চালু করেছে কঙ্গো। দেশটির গোলযোগপূর্ণ পূর্বাঞ্চলীয় শহর বুকাভুতে জাতিসংঘের অর্থায়নে নির্মিত ‘সিটি অব জয়’ নামের এই পুনর্বাসনকেন্দ্র শুক্রবার থেকে কার্যক্রম শুরু করে।
এই কেন্দ্রে প্রতিবছর ১৮০ জন নারীকে চিকিৎসা দেওয়ার পাশাপাশি নতুন করে বাঁচতে শেখার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কেন্দ্রটির পৃষ্ঠপোষকদের মধ্যে প্রেসিডেন্ট জোসেফ কাবিলার স্ত্রী অলিভ লেম্বে কাবিলাও রয়েছেন।
কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলে ধর্ষণ একটি নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত মাসেই ওই অঞ্চলে কঙ্গোর সেনাবাহিনী ও এফডিএলআর বিদ্রোহীদের হাতে শতাধিক নারী, পুরুষ ও শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। সঠিক কোনো পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও জাতিসংঘ বলেছে, পূর্বাঞ্চলের উত্তর ও দক্ষিণ কিভু প্রদেশে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ১৬০ জন নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।
স্থানীয় পানজি হাসপাতালে যৌন নির্যাতিতদের চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন চিকিৎসক নেনে রুকুংঘু। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ধর্ষণ যেন প্রত্যন্ত এই অঞ্চলের সংস্কৃতির অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তরুণ, বৃদ্ধ থেকে শুরু করে যে কেউ এখন এটি করতে পারে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ধর্ষণকারীরা প্রায়ই বিনাবিচারে পার পেয়ে যাওয়ায় সমস্যা প্রকট হয়ে উঠেছে। আইনি সহায়তা প্রদানকারী সংগঠন ল ইয়ার্স উইদাউট বর্ডারস এ জন্য দেশের দুর্নীতিগ্রস্ত ও দুর্বল বিচারব্যবস্থাকে দায়ী করেছে।
এই কেন্দ্রে প্রতিবছর ১৮০ জন নারীকে চিকিৎসা দেওয়ার পাশাপাশি নতুন করে বাঁচতে শেখার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কেন্দ্রটির পৃষ্ঠপোষকদের মধ্যে প্রেসিডেন্ট জোসেফ কাবিলার স্ত্রী অলিভ লেম্বে কাবিলাও রয়েছেন।
কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলে ধর্ষণ একটি নিয়মিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত মাসেই ওই অঞ্চলে কঙ্গোর সেনাবাহিনী ও এফডিএলআর বিদ্রোহীদের হাতে শতাধিক নারী, পুরুষ ও শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়। সঠিক কোনো পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও জাতিসংঘ বলেছে, পূর্বাঞ্চলের উত্তর ও দক্ষিণ কিভু প্রদেশে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ১৬০ জন নারী ধর্ষণের শিকার হচ্ছে।
স্থানীয় পানজি হাসপাতালে যৌন নির্যাতিতদের চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন চিকিৎসক নেনে রুকুংঘু। তিনি বলেন, অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, ধর্ষণ যেন প্রত্যন্ত এই অঞ্চলের সংস্কৃতির অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তরুণ, বৃদ্ধ থেকে শুরু করে যে কেউ এখন এটি করতে পারে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ধর্ষণকারীরা প্রায়ই বিনাবিচারে পার পেয়ে যাওয়ায় সমস্যা প্রকট হয়ে উঠেছে। আইনি সহায়তা প্রদানকারী সংগঠন ল ইয়ার্স উইদাউট বর্ডারস এ জন্য দেশের দুর্নীতিগ্রস্ত ও দুর্বল বিচারব্যবস্থাকে দায়ী করেছে।
No comments