ভারতে ১৭ ব্যক্তিকে নোটিশ
ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি বলেছেন, বিদেশের ব্যাংকে কালো অর্থ রাখার অভিযোগে ১৭ ব্যক্তিকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে। তবে তিনি তাদের নাম প্রকাশ করেননি।
ভারতের ১৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ সুইজারল্যান্ডের পার্শ্ববর্তী দেশ লিখটেনস্টাইনের এলজিটি ব্যাংকে জমা আছে। এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম গণমাধ্যমের খবরে প্রকাশিত হওয়ার এক দিন পর গতকাল শনিবার কলকাতায় প্রণব মুখার্জি এ কথা বলেন।
প্রণব মুখার্জি বলেন, ‘আমরা কয়েকজনের নাম পেয়েছি। ইতিমধ্যে ১৭ জনের নামে নোটিশ পাঠিয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।’ তিনি বলেন, তাদের নাম প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
প্রণব মুখার্জি সাংবাদিকদের বলেন, ‘শুনানি শুরু হলে আমরা কেবল আদালতের সামনেই বিস্তারিত প্রকাশ করতে পারব।’
জার্মান সরকার এলজিটি ব্যাংকের কাছ থেকে এসব গোপন হিসাবের তথ্য ভারতকে দিয়েছে।
ভারত বলছে, জার্মানির সঙ্গে তথ্যবিনিময় চুক্তির শর্ত অনুসারে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করা যাবে না। তাই তারা নামগুলো কেবল সুপ্রিম কোর্টকেই জানিয়েছে।
তবে বিরোধী দলগুলো বলছে, ওই ১৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করা হোক। এদিকে ভারতের আদালতগুলো ওই টাকা ফিরিয়ে আনতে সরকারকে চাপ দিচ্ছেন।
গত মাসের শেষের দিকে রাজধানী নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রণব মুখার্জি কালো অর্থ পাচাররোধে বেশ কিছু পদক্ষেপের কথা জানান।
ভারতের ১৫ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিপুল পরিমাণ অবৈধ অর্থ সুইজারল্যান্ডের পার্শ্ববর্তী দেশ লিখটেনস্টাইনের এলজিটি ব্যাংকে জমা আছে। এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম গণমাধ্যমের খবরে প্রকাশিত হওয়ার এক দিন পর গতকাল শনিবার কলকাতায় প্রণব মুখার্জি এ কথা বলেন।
প্রণব মুখার্জি বলেন, ‘আমরা কয়েকজনের নাম পেয়েছি। ইতিমধ্যে ১৭ জনের নামে নোটিশ পাঠিয়েছি। তাদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।’ তিনি বলেন, তাদের নাম প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
প্রণব মুখার্জি সাংবাদিকদের বলেন, ‘শুনানি শুরু হলে আমরা কেবল আদালতের সামনেই বিস্তারিত প্রকাশ করতে পারব।’
জার্মান সরকার এলজিটি ব্যাংকের কাছ থেকে এসব গোপন হিসাবের তথ্য ভারতকে দিয়েছে।
ভারত বলছে, জার্মানির সঙ্গে তথ্যবিনিময় চুক্তির শর্ত অনুসারে এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করা যাবে না। তাই তারা নামগুলো কেবল সুপ্রিম কোর্টকেই জানিয়েছে।
তবে বিরোধী দলগুলো বলছে, ওই ১৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করা হোক। এদিকে ভারতের আদালতগুলো ওই টাকা ফিরিয়ে আনতে সরকারকে চাপ দিচ্ছেন।
গত মাসের শেষের দিকে রাজধানী নয়াদিল্লিতে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রণব মুখার্জি কালো অর্থ পাচাররোধে বেশ কিছু পদক্ষেপের কথা জানান।
No comments