মাশরাফির আত্মবিশ্বাস ফেরানোর ম্যাচ
অনুশীলনে পুরো রানআপে বল করেছেন সমস্যা ছাড়াই। বাকি ছিল শুধু নিজেকে ম্যাচ ফিট প্রমাণ করা। কাল ফতুল্লায় আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচে ১০ ওভার বল করে সেটাও করে দেখালেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। ম্যাচ শেষে তাঁর কণ্ঠে আত্মবিশ্বাসী সুর, চোখমুখে নিজেকে ফিরে পাওয়ার তৃপ্তি।
১০ ওভার বল করে ৫৫ রান দিয়ে ১ উইকেট—দেড় মাস পর মাঠে ফিরে একেবারে খারাপ বোলিং নয় এটা। সঙ্গে পুরো ৫০ ওভার ফিল্ডিং করতে পারাটাও মাশরাফির আত্মবিশ্বাসে বাড়তি সঞ্জীবনী, ‘যতটুকু আশা করেছিলাম তার চেয়ে ভালো হয়েছে ফেরাটা। আমার জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল ডাইভ দেওয়া। ফিল্ডিংয়ের সময় তাতেও কোনো সমস্যা হয়নি। আমার মনে হয়, পুরো ম্যাচটা শেষ করতে পারাই প্রথম ম্যাচ হিসেবে অনেক বড় ব্যাপার।’ এই ‘বড় ব্যাপার’টা ঘটিয়ে ফেলার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন তিনি, ‘ইনজুরিতে আছি—এই চিন্তা মাথায় নিয়ে খেলতে নামিনি। আর আমি পুরোপুরি জানি আমার সমস্যাটা কী। কাজেই কোনো ঝুঁকি নিতেই সমস্যা হয়নি।’
৬ ওভারের প্রথম স্পেলে ছন্দে একটু সমস্যা হলেও শেষ দিকে সেটা ফিরে পেয়েছেন মাশরাফি। তাতে আত্মবিশ্বাসী যেমন মনে হয়েছে, একটা আফসোসও শোনা গেছে কথায়, ‘অনেক দিন না খেললে সাধারণত পরের স্পেলে সমস্যা হয়। আমারও মনে হচ্ছিল, পরের স্পেলে হয়তো বা বলের গতি আরও কমে যাবে। কিন্তু শেষে এসে আমি আরও বেশি ছন্দে বল করেছি। আত্মবিশ্বাস এখন বেড়েছে। মনে হচ্ছে, আরও একটি দুটি ম্যাচ খেলতে পারলে ভালো হতো।’
সে সুযোগ যখন পানইনি, লিগের শেষ ম্যাচটাতেই নিজেকে উজাড় করে দিতে চেয়েছেন মাশরাফি, ‘প্রথম স্পেলে মনের অজান্তেই হয়তো কিছু জিনিসের অভাব থেকে যাচ্ছিল। তবে আমি আমার সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, আমি শতভাগ দিয়েছি।’ গত জিম্বাবুয়ে সিরিজে যেমন বোলিং করেছিলেন, মাশরাফির কাছে কালকের বোলিংটাকেও তেমনই মনে হয়েছে। তবে বলেছেন, ‘এ ধরনের উইকেটে বোলিংয়ে আরও বেশি বৈচিত্র্যের দরকার। আমি সেসব করিনি, কারণ আমি বুঝতে চেয়েছি আমার মূল পেসে আমি কী করছি। শেষ দিকে কিছু বাউন্সার দেওয়ার চেষ্টা করলেও সেজন্যই বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যাইনি।’
১০ ওভার বল করে ৫৫ রান দিয়ে ১ উইকেট—দেড় মাস পর মাঠে ফিরে একেবারে খারাপ বোলিং নয় এটা। সঙ্গে পুরো ৫০ ওভার ফিল্ডিং করতে পারাটাও মাশরাফির আত্মবিশ্বাসে বাড়তি সঞ্জীবনী, ‘যতটুকু আশা করেছিলাম তার চেয়ে ভালো হয়েছে ফেরাটা। আমার জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ ছিল ডাইভ দেওয়া। ফিল্ডিংয়ের সময় তাতেও কোনো সমস্যা হয়নি। আমার মনে হয়, পুরো ম্যাচটা শেষ করতে পারাই প্রথম ম্যাচ হিসেবে অনেক বড় ব্যাপার।’ এই ‘বড় ব্যাপার’টা ঘটিয়ে ফেলার কারণও ব্যাখ্যা করেছেন তিনি, ‘ইনজুরিতে আছি—এই চিন্তা মাথায় নিয়ে খেলতে নামিনি। আর আমি পুরোপুরি জানি আমার সমস্যাটা কী। কাজেই কোনো ঝুঁকি নিতেই সমস্যা হয়নি।’
৬ ওভারের প্রথম স্পেলে ছন্দে একটু সমস্যা হলেও শেষ দিকে সেটা ফিরে পেয়েছেন মাশরাফি। তাতে আত্মবিশ্বাসী যেমন মনে হয়েছে, একটা আফসোসও শোনা গেছে কথায়, ‘অনেক দিন না খেললে সাধারণত পরের স্পেলে সমস্যা হয়। আমারও মনে হচ্ছিল, পরের স্পেলে হয়তো বা বলের গতি আরও কমে যাবে। কিন্তু শেষে এসে আমি আরও বেশি ছন্দে বল করেছি। আত্মবিশ্বাস এখন বেড়েছে। মনে হচ্ছে, আরও একটি দুটি ম্যাচ খেলতে পারলে ভালো হতো।’
সে সুযোগ যখন পানইনি, লিগের শেষ ম্যাচটাতেই নিজেকে উজাড় করে দিতে চেয়েছেন মাশরাফি, ‘প্রথম স্পেলে মনের অজান্তেই হয়তো কিছু জিনিসের অভাব থেকে যাচ্ছিল। তবে আমি আমার সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, আমি শতভাগ দিয়েছি।’ গত জিম্বাবুয়ে সিরিজে যেমন বোলিং করেছিলেন, মাশরাফির কাছে কালকের বোলিংটাকেও তেমনই মনে হয়েছে। তবে বলেছেন, ‘এ ধরনের উইকেটে বোলিংয়ে আরও বেশি বৈচিত্র্যের দরকার। আমি সেসব করিনি, কারণ আমি বুঝতে চেয়েছি আমার মূল পেসে আমি কী করছি। শেষ দিকে কিছু বাউন্সার দেওয়ার চেষ্টা করলেও সেজন্যই বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যাইনি।’
No comments