আইভরি কোস্টের সংকট নিরসনে আফ্রিকান নেতাদের জোর চেষ্টা
আইভরি কোস্টে বিরাজমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনের জন্য আফ্রিকার নেতাদের একটি প্রতিনিধিদল গতকাল সোমবার প্রেসিডেন্ট লঅন্ত বাগবোর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। আফ্রিকার চার নেতা সিয়েরা লিওয়নের প্রেসিডেন্ট আর্নেস্ট করোমা, বেনিনের প্রেসিডেন্ট বোনি ইউয়েয়ি, কেপ ভার্দের প্রেসিডেন্ট পেদ্রো পিরেস ও কেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী রাইলা ওদিঙ্গা বাগবোর সঙ্গে এ বৈঠক করেন। তাঁরা বাগবোকে শান্তিপূর্ণভাবে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, শান্তিপূর্ণভাবে পদত্যাগ করলে বাগবোকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করা হবে এবং নিরাপত্তা দেওয়া হবে।
গৃহযুদ্ধ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সশস্ত্র অভিযান এড়ানোর জন্য আফ্রিকান ইউনিয়ন যে শান্তি মিশন শুরু করেছে, তারই অংশ হিসেবে আফ্রিকার নেতারা আইভরি কোস্টে যান।
এদিকে নির্বাচনে বিজয়ী আলাসেন ওয়েতাহার ওপর হামলা চালানোর পরিকল্পনা থেকে শেষ পর্যন্ত সরে এসেছেন প্রেসিডেন্ট বাগবো। গতকাল তাঁর যুবমন্ত্রী চার্লস ব্লি গোদে আফ্রিকার কয়েকটি টেলিভিশনকে বলেছেন, আবিদজানের গলফ হোটেলে হামলা চালানোর জন্য তাঁদের মিলিশিয়াদের যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, বিভিন্ন দলের অনুরোধে তা স্থগিত করা হয়েছে। আলাসানে বর্তমানে ওই হোটেলে অবস্থান করছেন।
১৫ জাতির পশ্চিম আফ্রিকান দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোটের প্রধান ও নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জনাথনের সঙ্গে রোববার আবুজায় বৈঠক শেষে ওদিঙ্গা সোমবার আবিদজানে পৌঁছান। এখানে আসার আগে ওদিঙ্গা সাংবাদিকদের বলেন, আমি কাল (সোমবার) আবিদজানে যাব। সেখানে প্রেসিডেন্ট বাগবো ও আলাসানের সঙ্গে বৈঠক করব। এরপর বৈঠকের ফলাফল প্রেসিডেন্ট গুডলাককে জানানোর জন্য ওই দিন বিকেলেই আবুজায় ফিরব।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামরিক অভিযান এড়ানোর জন্য ওদিঙ্গা এর আগে বাগবোকে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে বলেছিলেন। এ জন্য তাঁর এ শান্তি মিশন সফল হয় কি না, তা নিয়েও বেশ সংশয় আছে।
গত সপ্তাহে পশ্চিম আফ্রিকা অঞ্চলের সামরিক-প্রধান আলোচনায় কাজ না হলে বাগবোকে সামরিক অভিযানের মাধ্যমে জোর করে ক্ষমতাচ্যুত করার হুমকি দেন। এর পরই তাঁরা বাগবোকে বোঝানোর চেষ্টা করেন।
এদিকে প্রেসিডেন্ট বাগবোর যুবমন্ত্রী ব্লি গোদে বলেছেন, চলমান আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসনের একটা সুযোগ তাঁরা করে দিতে চান। আর এ জন্যই কয়েকটি রাজনৈতিক দলের অনুরোধে তাঁরা আলাসানের হোটেলে হামলা চালানোর পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত স্থগিত করেছেন।
গৃহযুদ্ধ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সশস্ত্র অভিযান এড়ানোর জন্য আফ্রিকান ইউনিয়ন যে শান্তি মিশন শুরু করেছে, তারই অংশ হিসেবে আফ্রিকার নেতারা আইভরি কোস্টে যান।
এদিকে নির্বাচনে বিজয়ী আলাসেন ওয়েতাহার ওপর হামলা চালানোর পরিকল্পনা থেকে শেষ পর্যন্ত সরে এসেছেন প্রেসিডেন্ট বাগবো। গতকাল তাঁর যুবমন্ত্রী চার্লস ব্লি গোদে আফ্রিকার কয়েকটি টেলিভিশনকে বলেছেন, আবিদজানের গলফ হোটেলে হামলা চালানোর জন্য তাঁদের মিলিশিয়াদের যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, বিভিন্ন দলের অনুরোধে তা স্থগিত করা হয়েছে। আলাসানে বর্তমানে ওই হোটেলে অবস্থান করছেন।
১৫ জাতির পশ্চিম আফ্রিকান দেশগুলোর অর্থনৈতিক জোটের প্রধান ও নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জনাথনের সঙ্গে রোববার আবুজায় বৈঠক শেষে ওদিঙ্গা সোমবার আবিদজানে পৌঁছান। এখানে আসার আগে ওদিঙ্গা সাংবাদিকদের বলেন, আমি কাল (সোমবার) আবিদজানে যাব। সেখানে প্রেসিডেন্ট বাগবো ও আলাসানের সঙ্গে বৈঠক করব। এরপর বৈঠকের ফলাফল প্রেসিডেন্ট গুডলাককে জানানোর জন্য ওই দিন বিকেলেই আবুজায় ফিরব।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামরিক অভিযান এড়ানোর জন্য ওদিঙ্গা এর আগে বাগবোকে ক্ষমতা ছেড়ে দিতে বলেছিলেন। এ জন্য তাঁর এ শান্তি মিশন সফল হয় কি না, তা নিয়েও বেশ সংশয় আছে।
গত সপ্তাহে পশ্চিম আফ্রিকা অঞ্চলের সামরিক-প্রধান আলোচনায় কাজ না হলে বাগবোকে সামরিক অভিযানের মাধ্যমে জোর করে ক্ষমতাচ্যুত করার হুমকি দেন। এর পরই তাঁরা বাগবোকে বোঝানোর চেষ্টা করেন।
এদিকে প্রেসিডেন্ট বাগবোর যুবমন্ত্রী ব্লি গোদে বলেছেন, চলমান আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসনের একটা সুযোগ তাঁরা করে দিতে চান। আর এ জন্যই কয়েকটি রাজনৈতিক দলের অনুরোধে তাঁরা আলাসানের হোটেলে হামলা চালানোর পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত স্থগিত করেছেন।
No comments