মোহামেডানকে জেতালেন রনি
বাংলাদেশে তো আর ইউরোপের মতো শীত পড়ে না। সুতরাং কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে ওভারকোটে মোড়া কোচ, কিংবা হাতে দস্তানা পরা খেলোয়াড়দের দেখা পাওয়াটা বাড়াবাড়ি। যে শ-চারেক দর্শকের দেখা মিলল গ্যালারিতে, তারা শীতে কুঁকড়ে ছিল। তবে ম্যাচটাও ছিল শীতার্ত। গ্রামীণফোন বাংলাদেশ লিগে ফরাশগঞ্জের বিপক্ষে রনির একমাত্র গোলে জিতল ঢাকা মোহামেডান।
অখ্যাত তরুণ আর বিদেশিদের নিয়ে গড়া নতুন মোহামেডান আগের ম্যাচে চট্টগ্রাম আবাহনীর বিপক্ষেও জিতেছিল ন্যূনতম ব্যবধানে। কালও ৩ পয়েন্ট পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে বিখ্যাত সাদা-কালো শিবির।
মোহামেডান আসলে প্রথমার্ধেই যা খেলেছে। বিদেশিনির্ভর আক্রমণভাগে একটু ম্লানই ছিলেন এমেকা, ইসমাইলরা। গত ম্যাচের জয়ের নায়ক রুয়ান্ডার ইসমাইলকে কাল খুঁজেই পাওয়া যায়নি। দ্বিতীয়ার্ধে মোহামেডান নিজেদের গোলবার রক্ষা করতে পেরেছে ভাগ্যগুণে। নিজেরা চারবারের সুযোগে গোল করতে পেরেছে একটি। ১৪ মিনিটে এমেকার ক্রস থেকে রনি বক্সের মধ্যে দাঁড়িয়ে থেকেও গোল করতে পারেননি। শুধু বলটা পায়ে ছোঁয়ালেই হতো। তবে ৪২ মিনিটে আর সুযোগটা হাতছাড়া করেননি ফরাশগঞ্জ থেকে আসা স্ট্রাইকার। এমেকার স্কয়ার পাসে বক্সের মধ্যে ঠান্ডা মাথায় কোনাকুনি শটে গোল করেন রনি (১-০)। মোহামেডান গ্যালারি সরব ভুভুজেলার শব্দে। মোহামেডানকে দ্বিতীয়ার্ধে দারুণভাবে চেপে ধরে ফরাশগঞ্জ। তারা এ সময় গোল পায়নি শুধু ভালো একজন ফিনিশারের অভাবে। দুই স্ট্রাইকার আতিক ও সোহেল সারা মাঠ দৌড়েছেন। কাজের কাজ কিছুই করতে পারেননি। কোচ কামাল বাবুও ম্যাচ শেষে সেটাই বললেন, ‘স্ট্রাইকিং সমস্যার কারণে হেরেছি।’ কালকের ম্যাচে রেফারিংয়ের মান নিয়েও প্রশ্ন তুললেন তিনি।
তবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে পাওয়া জয়েই খুশি কোচ শফিকুল ইসলাম, ‘খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে খুশি না হলেও ৩ পয়েন্ট পেয়েছি এতেই খুশি।’ তবে জ্বরের কারণে এই ম্যাচে খেলতে না পারা স্ট্রাইকার রিদনের অভাবটা টের পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন মোহামেডান কোচ।
মোহামেডান: এমেকা, লাকি, আমিনি, ইসমাইল, শরীফ, রনি, টিটু, কবির (বিপুল), ইয়াসিন, আরাফাত, রমজান।
ফরাশগঞ্জ: মোজেস, রনি, মোকলেসুর, মলয় (জুয়েল), সোহেল, খোকন, সুজন, আতিকুল (শান্ত), সানি (সৈকত), হামিদ, বিপ্লব।
শেখ রাসেল ৩: ০ চট্ট. মোহামেডান
প্রথম সাফ মহিলা ফুটবলে প্রতিটি ম্যাচে দর্শকভর্তি গ্যালারি ছিল কক্সবাজার জেলা স্টেডিয়ামে। তবে বাংলাদেশ লিগে চট্টগ্রাম মোহামেডানের হোম ভেন্যু হিসেবে অভিষিক্ত এই স্টেডিয়ামে কাল আশানুরূপ দর্শক হয়নি। শেষ ১৭ মিনিট ১০ জনের দল হয়ে পড়া চট্টগ্রাম মোহামেডানের নিজেদের মাঠে শেখ রাসেলের কাছে ৩-০ গোলে হারাটা ছিল আরও হতাশার। ১১ মিনিটে মরোক্কান স্ট্রাইকার আব্বাস ইনুসাহর গোলে এগিয়ে যায় শেখ রাসেল। এর ৮ মিনিট পর ব্যবধান বাড়ান স্বদেশি সামির ওমারি। ৫২ মিনিটে জয় নিশ্চিত করা গোলটি করেন বদলি হিসেবে নামা ওয়াহেদ। ৭৩ মিনিটে চট্টগ্রাম মোহামেডানের বিপ্লব দাশ দেখেন লাল কার্ড। এর আগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ফরাশগঞ্জকে ১-০ গোলে হারিয়েছিল শেখ রাসেল।
অখ্যাত তরুণ আর বিদেশিদের নিয়ে গড়া নতুন মোহামেডান আগের ম্যাচে চট্টগ্রাম আবাহনীর বিপক্ষেও জিতেছিল ন্যূনতম ব্যবধানে। কালও ৩ পয়েন্ট পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে বিখ্যাত সাদা-কালো শিবির।
মোহামেডান আসলে প্রথমার্ধেই যা খেলেছে। বিদেশিনির্ভর আক্রমণভাগে একটু ম্লানই ছিলেন এমেকা, ইসমাইলরা। গত ম্যাচের জয়ের নায়ক রুয়ান্ডার ইসমাইলকে কাল খুঁজেই পাওয়া যায়নি। দ্বিতীয়ার্ধে মোহামেডান নিজেদের গোলবার রক্ষা করতে পেরেছে ভাগ্যগুণে। নিজেরা চারবারের সুযোগে গোল করতে পেরেছে একটি। ১৪ মিনিটে এমেকার ক্রস থেকে রনি বক্সের মধ্যে দাঁড়িয়ে থেকেও গোল করতে পারেননি। শুধু বলটা পায়ে ছোঁয়ালেই হতো। তবে ৪২ মিনিটে আর সুযোগটা হাতছাড়া করেননি ফরাশগঞ্জ থেকে আসা স্ট্রাইকার। এমেকার স্কয়ার পাসে বক্সের মধ্যে ঠান্ডা মাথায় কোনাকুনি শটে গোল করেন রনি (১-০)। মোহামেডান গ্যালারি সরব ভুভুজেলার শব্দে। মোহামেডানকে দ্বিতীয়ার্ধে দারুণভাবে চেপে ধরে ফরাশগঞ্জ। তারা এ সময় গোল পায়নি শুধু ভালো একজন ফিনিশারের অভাবে। দুই স্ট্রাইকার আতিক ও সোহেল সারা মাঠ দৌড়েছেন। কাজের কাজ কিছুই করতে পারেননি। কোচ কামাল বাবুও ম্যাচ শেষে সেটাই বললেন, ‘স্ট্রাইকিং সমস্যার কারণে হেরেছি।’ কালকের ম্যাচে রেফারিংয়ের মান নিয়েও প্রশ্ন তুললেন তিনি।
তবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে পাওয়া জয়েই খুশি কোচ শফিকুল ইসলাম, ‘খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সে খুশি না হলেও ৩ পয়েন্ট পেয়েছি এতেই খুশি।’ তবে জ্বরের কারণে এই ম্যাচে খেলতে না পারা স্ট্রাইকার রিদনের অভাবটা টের পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন মোহামেডান কোচ।
মোহামেডান: এমেকা, লাকি, আমিনি, ইসমাইল, শরীফ, রনি, টিটু, কবির (বিপুল), ইয়াসিন, আরাফাত, রমজান।
ফরাশগঞ্জ: মোজেস, রনি, মোকলেসুর, মলয় (জুয়েল), সোহেল, খোকন, সুজন, আতিকুল (শান্ত), সানি (সৈকত), হামিদ, বিপ্লব।
শেখ রাসেল ৩: ০ চট্ট. মোহামেডান
প্রথম সাফ মহিলা ফুটবলে প্রতিটি ম্যাচে দর্শকভর্তি গ্যালারি ছিল কক্সবাজার জেলা স্টেডিয়ামে। তবে বাংলাদেশ লিগে চট্টগ্রাম মোহামেডানের হোম ভেন্যু হিসেবে অভিষিক্ত এই স্টেডিয়ামে কাল আশানুরূপ দর্শক হয়নি। শেষ ১৭ মিনিট ১০ জনের দল হয়ে পড়া চট্টগ্রাম মোহামেডানের নিজেদের মাঠে শেখ রাসেলের কাছে ৩-০ গোলে হারাটা ছিল আরও হতাশার। ১১ মিনিটে মরোক্কান স্ট্রাইকার আব্বাস ইনুসাহর গোলে এগিয়ে যায় শেখ রাসেল। এর ৮ মিনিট পর ব্যবধান বাড়ান স্বদেশি সামির ওমারি। ৫২ মিনিটে জয় নিশ্চিত করা গোলটি করেন বদলি হিসেবে নামা ওয়াহেদ। ৭৩ মিনিটে চট্টগ্রাম মোহামেডানের বিপ্লব দাশ দেখেন লাল কার্ড। এর আগে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ফরাশগঞ্জকে ১-০ গোলে হারিয়েছিল শেখ রাসেল।
No comments