চীন পরমাণু জ্বালানি ব্যবহারে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে
পরমাণু জ্বালানি পুনরায় প্রক্রিয়াজাতকরণের ক্ষেত্রে বড় ধরনের সাফল্যের কথা ঘোষণা করেছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। এর ফলে পরমাণু জ্বালানির মূল উপকরণ ইউরেনিয়ামের সরবরাহ শেষ হয়ে যাওয়া নিয়ে যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে তার অবসান হবে। চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত টেলিভিশনে গতকাল সোমবার এ কথা বলা হয়েছে।
টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, চায়না ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার করপোরেশনের বিজ্ঞানীরা নতুন এ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন। এ প্রযুক্তির সাহায্যে পরমাণু জ্বালানির তেজস্ক্রিয় অংশ পুনরায় ব্যবহার করা যাবে।
চীনে বর্তমানে ইউরেনিয়ামের যে প্রমাণিত মজুদ রয়েছে, তা দিয়ে দেশটি আর মাত্র ৫০ থেকে ৭০ বছর চলতে পারবে। কিন্তু নতুন ওই প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হওয়ায় এ ইউরেনিয়াম দিয়ে আগামী তিন হাজার বছর পর্যন্ত চলা সম্ভব হবে।
পরিবেশদূষণ হ্রাস ও জ্বালানি নিরাপত্তা গড়ে তোলার জন্য চীন যে পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়নে এ প্রযুক্তি বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
চায়না ডেইলির খবরে বলা হয়েছে, চীন বর্তমানে প্রতিবছর ৭৫০ টন ইউরেনিয়াম উৎপাদন করে। দেশে যেভাবে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ছে তাতে ২০২০ সাল নাগাদ চীনে প্রতিবছর ইউরেনিয়াম লাগবে ২০ হাজার টন।
টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, চায়না ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার করপোরেশনের বিজ্ঞানীরা নতুন এ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেন। এ প্রযুক্তির সাহায্যে পরমাণু জ্বালানির তেজস্ক্রিয় অংশ পুনরায় ব্যবহার করা যাবে।
চীনে বর্তমানে ইউরেনিয়ামের যে প্রমাণিত মজুদ রয়েছে, তা দিয়ে দেশটি আর মাত্র ৫০ থেকে ৭০ বছর চলতে পারবে। কিন্তু নতুন ওই প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হওয়ায় এ ইউরেনিয়াম দিয়ে আগামী তিন হাজার বছর পর্যন্ত চলা সম্ভব হবে।
পরিবেশদূষণ হ্রাস ও জ্বালানি নিরাপত্তা গড়ে তোলার জন্য চীন যে পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে তা বাস্তবায়নে এ প্রযুক্তি বড় ধরনের ভূমিকা রাখবে বলেও মনে করা হচ্ছে।
চায়না ডেইলির খবরে বলা হয়েছে, চীন বর্তমানে প্রতিবছর ৭৫০ টন ইউরেনিয়াম উৎপাদন করে। দেশে যেভাবে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়ছে তাতে ২০২০ সাল নাগাদ চীনে প্রতিবছর ইউরেনিয়াম লাগবে ২০ হাজার টন।
No comments