উইকিলিকসের কর্মকাণ্ড দুঃখজনক: ওবামা
গোপন ও স্পর্শকাতর তথ্যফাঁস করে আলোড়ন তোলা উইকিলিকস ওয়েবসাইটের কর্মকাণ্ডকে ‘দুঃখজনক’ হিসেবে অভিহিত করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। গত শনিবার তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপের সময় এ কথা বলেন তিনি। ওবামা মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ফেলিপে ক্যালডেরনের সঙ্গেও টেলিফোনে কথা বলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট দুই নেতাকেই বলেছেন, উইকিলিকসের ফাঁস করা তথ্যের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাঁদের দেশের সম্পর্কের অবনতি হওয়া উচিত হবে না।
গত মাসের শেষের দিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো গোপন তারবার্তা ফাঁস করে ব্যাপক হইচই ফেলে দেয় উইকিলিকস। এতে যুক্তরাষ্ট্র ভীষণ বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখে পড়ে। একাধিক বার্তার ব্যাপারে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানায় চীন ও রাশিয়া।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এরদোগানকে টেলিফোনে উইকিলিকসের ফাঁস করা বার্তার বিষয়ে খেদ জানিয়েছেন ওবামা। দুই নেতাই একমত হয়েছেন, এতে দুই দেশের সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়া উচিত নয়। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টকেও টেলিফোনে একই ধরনের কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
তুরস্কের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওবামার টেলিফোন করার ঘটনাকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সে দেশের সম্পর্ক পুনর্মূল্যায়নের একটি উদ্যোগ হিসেবে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকেরা। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ঘনিষ্ঠ আঞ্চলিক মিত্র তুরস্ক। সম্প্রতি উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন কূটনীতিক বার্তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের প্রতি সমর্থন জানাতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ হয়েছে। সুইডেনে যৌন নিপীড়নের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলে গত সপ্তাহে ব্রিটেনে অ্যাসাঞ্জ আত্মসমর্পণ করেন। স্পেনে অ্যাসাঞ্জের অনলাইন-সমর্থকেরা শনিবার তাঁর মুক্তির দাবিতে বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ আয়োজনের আহ্বান জানান। লন্ডনে কারাবন্দী অ্যাসাঞ্জকে আগামীকাল মঙ্গলবার আবার আদালতে হাজির করার কথা।
একটি ইশতেহারে বলা হয়েছে, ‘স্বাধীনতার জন্য, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতি “না” বলুন।’ এতে উইকিলিকসের পুরোনো ডোমেইন নামটি আবার চালু করা এবং অ্যাসাঞ্জের মুক্তির দাবি করা হয়। এসব দাবিতে স্পেনের বার্সেলোনা ও মাদ্রিদে আয়োজিত সমাবেশে মাত্র ৪০০ বিক্ষোভকারী যোগ দেন। নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম ও দক্ষিণ আমেরিকার বেশ কয়েকটি শহরেও একই দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। কিন্তু তেমন লোকসমাগম হয়নি।
মাদ্রিদে শতাধিক বিক্ষোভকারী ব্রিটিশ দূতাবাসের সামনে জড়ো হয়ে অ্যাসাঞ্জকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানান। তাঁরা স্লোগান দেন, ‘বাক স্বাধীনতা চাই’, ‘অ্যাসাঞ্জকে মুক্ত করো’ ইত্যাদি। আমস্টার্ডামের কেন্দ্রস্থলে ৭৫ জন অ্যাসাঞ্জ-সমর্থক জড়ো হয়ে তাঁর পক্ষে সমর্থন জানান। ডাচ পাইরেটস পার্টি ওই সমাবেশের আয়োজক। পর্তুগালের লিসবনেও সমাবেশ হয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকায় মেক্সিকোর মেক্সিকো সিটিতে ৪০ জন, পেরুর লিমায় ১২-১৪ জন, কলম্বিয়ার বোগোটায় ১৫ জন বিক্ষোভকারী অ্যাসাঞ্জের মুক্তির দাবি জানিয়ে সমাবেশ করেন।
গত মাসের শেষের দিকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মার্কিন দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো গোপন তারবার্তা ফাঁস করে ব্যাপক হইচই ফেলে দেয় উইকিলিকস। এতে যুক্তরাষ্ট্র ভীষণ বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখে পড়ে। একাধিক বার্তার ব্যাপারে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানায় চীন ও রাশিয়া।
হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এরদোগানকে টেলিফোনে উইকিলিকসের ফাঁস করা বার্তার বিষয়ে খেদ জানিয়েছেন ওবামা। দুই নেতাই একমত হয়েছেন, এতে দুই দেশের সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়া উচিত নয়। মেক্সিকোর প্রেসিডেন্টকেও টেলিফোনে একই ধরনের কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
তুরস্কের প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওবামার টেলিফোন করার ঘটনাকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সে দেশের সম্পর্ক পুনর্মূল্যায়নের একটি উদ্যোগ হিসেবে বিবেচনা করছেন বিশ্লেষকেরা। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ঘনিষ্ঠ আঞ্চলিক মিত্র তুরস্ক। সম্প্রতি উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন কূটনীতিক বার্তা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের প্রতি সমর্থন জানাতে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে সভা-সমাবেশ হয়েছে। সুইডেনে যৌন নিপীড়নের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হলে গত সপ্তাহে ব্রিটেনে অ্যাসাঞ্জ আত্মসমর্পণ করেন। স্পেনে অ্যাসাঞ্জের অনলাইন-সমর্থকেরা শনিবার তাঁর মুক্তির দাবিতে বিশ্বজুড়ে বিক্ষোভ আয়োজনের আহ্বান জানান। লন্ডনে কারাবন্দী অ্যাসাঞ্জকে আগামীকাল মঙ্গলবার আবার আদালতে হাজির করার কথা।
একটি ইশতেহারে বলা হয়েছে, ‘স্বাধীনতার জন্য, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের প্রতি “না” বলুন।’ এতে উইকিলিকসের পুরোনো ডোমেইন নামটি আবার চালু করা এবং অ্যাসাঞ্জের মুক্তির দাবি করা হয়। এসব দাবিতে স্পেনের বার্সেলোনা ও মাদ্রিদে আয়োজিত সমাবেশে মাত্র ৪০০ বিক্ষোভকারী যোগ দেন। নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম ও দক্ষিণ আমেরিকার বেশ কয়েকটি শহরেও একই দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। কিন্তু তেমন লোকসমাগম হয়নি।
মাদ্রিদে শতাধিক বিক্ষোভকারী ব্রিটিশ দূতাবাসের সামনে জড়ো হয়ে অ্যাসাঞ্জকে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানান। তাঁরা স্লোগান দেন, ‘বাক স্বাধীনতা চাই’, ‘অ্যাসাঞ্জকে মুক্ত করো’ ইত্যাদি। আমস্টার্ডামের কেন্দ্রস্থলে ৭৫ জন অ্যাসাঞ্জ-সমর্থক জড়ো হয়ে তাঁর পক্ষে সমর্থন জানান। ডাচ পাইরেটস পার্টি ওই সমাবেশের আয়োজক। পর্তুগালের লিসবনেও সমাবেশ হয়েছে। দক্ষিণ আমেরিকায় মেক্সিকোর মেক্সিকো সিটিতে ৪০ জন, পেরুর লিমায় ১২-১৪ জন, কলম্বিয়ার বোগোটায় ১৫ জন বিক্ষোভকারী অ্যাসাঞ্জের মুক্তির দাবি জানিয়ে সমাবেশ করেন।
No comments