জান্তার সঙ্গে সংলাপে সময় নেবেন সু চি
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি দেশটির জান্তা সরকারের সঙ্গে সংলাপে বসার জন্য আরও সময় নেবেন বলে জানিয়েছেন। সম্প্রতি জাপানের সরকারি প্রচারমাধ্যম এনএইচকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেছেন।
সু চি গত মাসে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আমি মনে করি, সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা কোনো পরিসংখ্যানের ওপর নির্ভর করে না। এটা জনগণের ওপর নির্ভর করে। বিষয়টি জনগণের সত্যিকার সমর্থনের ওপর নির্ভরশীল।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের ওপর জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা কতটা সঠিক, তা যাচাইয়ে আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।’
গত ১৩ নভেম্বর দীর্ঘদিনের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পান সু চি। গত ২০ বছরের মধ্যে বেশির ভাগ সময়ই তিনি বন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন। তাঁর বন্দী অবস্থাতেই গত ৭ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যা ছিল গত দুই দশকের মধ্যে মিয়ানমারের প্রথম সাধারণ নির্বাচন। তবে দেশটির গণতন্ত্রকামী মানুষ ও পশ্চিমারা এ নির্বাচনের ব্যাপক সমালোচনা করেছে। নির্বাচনে জান্তা-সমর্থিত দল জয়ী হওয়ার দাবি করছে।
১৯৯১ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ী এই নেত্রী আরও বলেন, ‘জনগণের ওপর আমার প্রভাব রয়েছে। জাতীয় ঐকমত্যের ক্ষেত্রে আমি এ প্রভাব ব্যবহার করতে চাই।’ তিনি বলেন, ‘সংলাপের ব্যাপারে জান্তা সরকার কখনোই খুব বেশি আগ্রহ দেখায়নি। কিন্তু এ বিষয়ে আমাদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে।’
সু চি বলেন, ‘আমি মুক্তি পেয়েছি কেবল এক মাস হলো। ধৈর্য ধারণের ক্ষেত্রে এই সময় যথেষ্ট নয়। আমরা আরও ধৈর্য ধারণের সামর্থ্য রাখি।’
সু চি গত মাসে অনুষ্ঠিত বিতর্কিত নির্বাচনকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘আমি মনে করি, সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা কোনো পরিসংখ্যানের ওপর নির্ভর করে না। এটা জনগণের ওপর নির্ভর করে। বিষয়টি জনগণের সত্যিকার সমর্থনের ওপর নির্ভরশীল।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের ওপর জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা কতটা সঠিক, তা যাচাইয়ে আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।’
গত ১৩ নভেম্বর দীর্ঘদিনের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পান সু চি। গত ২০ বছরের মধ্যে বেশির ভাগ সময়ই তিনি বন্দী অবস্থায় কাটিয়েছেন। তাঁর বন্দী অবস্থাতেই গত ৭ নভেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, যা ছিল গত দুই দশকের মধ্যে মিয়ানমারের প্রথম সাধারণ নির্বাচন। তবে দেশটির গণতন্ত্রকামী মানুষ ও পশ্চিমারা এ নির্বাচনের ব্যাপক সমালোচনা করেছে। নির্বাচনে জান্তা-সমর্থিত দল জয়ী হওয়ার দাবি করছে।
১৯৯১ সালে শান্তিতে নোবেলজয়ী এই নেত্রী আরও বলেন, ‘জনগণের ওপর আমার প্রভাব রয়েছে। জাতীয় ঐকমত্যের ক্ষেত্রে আমি এ প্রভাব ব্যবহার করতে চাই।’ তিনি বলেন, ‘সংলাপের ব্যাপারে জান্তা সরকার কখনোই খুব বেশি আগ্রহ দেখায়নি। কিন্তু এ বিষয়ে আমাদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে।’
সু চি বলেন, ‘আমি মুক্তি পেয়েছি কেবল এক মাস হলো। ধৈর্য ধারণের ক্ষেত্রে এই সময় যথেষ্ট নয়। আমরা আরও ধৈর্য ধারণের সামর্থ্য রাখি।’
No comments